বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানগ্রোভ বন সুন্দরবনকে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে ভোট দেয়ার শেষ দিন কাল শুক্রবার। আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই বন্ধ হয়ে যাবে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে সুন্দরবনকে ভোট দেয়ার সুযোগ। কাল রাত ১টার পরপরই জানা যাবে সুন্দরবনের ভাগ্য।
এদিকে নির্দিষ্ট সময় আজ বিকাল ৫টা ১১ মিনিটের মধ্যে সুন্দরবনকে বেশি বেশি ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়। এ ব্যাপারে বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানান, 'দেশের সাধারণ মানুষ সুন্দরবনকে ভোট দিয়ে আজকের এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছে সরকারি ও বেসরকারি নানা সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান। গত কয়েক দিনে সুন্দরবনের পক্ষে ভোট প্রদানের যে জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তাতে আমরা আশা করি সুন্দরবন বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য হিসেবে নির্বাচিত হবে।
প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান সুইজারল্যান্ডভিত্তিক নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইট িি.িহব৭িড়িহফবৎং.পড়স থেকে জানা যায়, ১১ নভেম্বর শুক্রবার বাংলাদেশ সময় বিকাল পাঁচটা ১১ মিনিট পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে। শুক্রবার মধ্যরাত ১টার দিকে ভোটে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ৭টি স্থানের নাম প্রকাশ করা হবে।
প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, এ মাসের শুরু থেকেই সুন্দরবনের পক্ষে ভোট প্রদানের হার ঊর্ধ্বমুখী। তবে তা শুধু ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাপ্ত ভোটের ওপর নির্ভর করে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের পর ২০০৯ সালের জুলাই মাস থেকে চলছে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনের চূড়ান্ত পর্ব। এ পর্বে উত্তীর্ণ ২৮টি প্রাকৃতিক স্থানের একটি হল বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে মনোরম, দীর্ঘ শ্বাসমূলীয় (ম্যানগ্রোভ) বনাঞ্চল সুন্দরবন। প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে সুন্দরবনকে তিনটি মাধ্যমে ভোট দেয়ার সুযোগ আছে। ইন্টারনেটে এই িি.িহব৭িড়িহফবৎং.পড়স- ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ঠড়ঃব-এ ক্লিক করে ২৮টি স্থানের মধ্যে সাতটি স্থান পছন্দ করে ভোট দেয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে একটি ই-মেইল ঠিকানা থেকে একটি ভোট দেয়ার সুবিধা রয়েছে। ভোট প্রদানের আরেকটি মাধ্যম হলো মোবাইল ফোন। যে কোনো অপারেটর থেকে '+১ ৮৬৯ ৭৬০ ৫৯৯০', '+১ ৬৪৯ ৩৩৯ ৮০৮০', '+৪৪ ৭৫৮ ৯০০ ১২৯০' নাম্বারটিতে ফোন করে সুন্দরবনকে ভোট দেয়া যাবে। ফোন করলে প্রথমে একটি বার্তা শোনা যাবে। বার্তার পর একটি সঙ্কেত দেয়া হবে। এই সঙ্কেতের পর ৭৭২৪ নাম্বার চেপেও সুন্দরবনের পক্ষে ভোট দেয়া যাবে। এ ছাড়াও মুঠোফোনের খুদে বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমে ভোট দেয়া যাবে সুন্দরবনকে। যেকোনো সংযোগ থেকে মুঠোফোনে ঝই লিখে পাঠাতে হবে ১৬৩৩৩ নাম্বারে। প্রতি এসএমএসের জন্য দুই টাকা ৩০ পয়সা করে খরচ হবে বলে জানা গেছে। প্রতিটি এসএমএস ভোটই গণনা করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ তিন মাধ্যমের ভোট গণনা করে শুক্রবার মধ্যরাতে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এরপর নিরীক্ষণ করে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে একটি জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য হিসেবে নির্বাচিত স্থানগুলো যেসব দেশে অবস্থিত, সে দেশগুলোর একটিতে পরে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। ২০০৭ সালের ৭ জুলাই পর্তুগালের লিসবনে গণতান্ত্রিক উপায়ে ভোটের মাধ্যমে মানুষের তৈরি স্থাপনার মধ্যে নতুন সপ্তাশ্চর্যের তালিকা চূড়ান্ত করার পর নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণা দেয়।
এদিকে গত ৫ নভেম্বর চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ২৮টি প্রতিযোগী দেশের মধ্য থেকে টপ টেন ঘোষণা করা হয়। আদ্যাক্ষরের ক্রমানুসারে এই টপ টেনের মধ্যে সুন্দরবনের অবস্থান বাংলাদেশিদের দারুণভাবে উৎসাহিত করছে। টপ টেনের মধ্যে যে প্রাকৃতিক নিদর্শনগুলো রয়েছে সেগুলো হলো- ডেড সি, গ্রান্ড ক্যানওন, গ্রান্ড ব্যারিয়ার রিফ, হে লং বে, জেইটা গ্রোটো, জিজু আইল্যান্ড, কোমোডো আইল্যান্ড, প্রিরোটো প্রিন্সসিসা আন্ডারগ্রাউন্ড রিভার, সুন্দরবন ও ভিসুভিয়াস।
সূত্র জানায়, শেষ মুহূর্তের ভোটে এই টপ টেনসহ অন্যান্য নিদর্শনগুলোর অবস্থান ওঠানামা করছে। প্রতিটি দেশই এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে নিজ নিজ নিদর্শনগুলোর অবস্থান টপ সেভেন-এর মধ্যে নিয়ে আসার জন্য। ইন্টারনেটে চোখ রাখলেই বুঝা যায় প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলো কত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে এ প্রতিযোগিতাকে। প্রতিযোগিতার শেষ মুহূর্তে এসে বর্তমান বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ফুটবল-তারকা লিওনেল মেসি তার তাবৎ ভক্তকুলকে আহ্বান জানিয়েছেন আর্জেন্টিনার ইগুয়াজু জলপ্রপাতকে ভোট দিয়ে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের তালিকায় নিয়ে যেতে। দক্ষিণ আফ্রিকার নোবেলজয়ী ডেসমন্ড টুটু সে দেশের টেবিল মাউনটেনের পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন। তারা আশা করছেন, নেলসন ম্যান্ডেলাও ভোট চাইবেন টেবিল মাউনটেনের পক্ষে। ভিয়েতনাম ৪ বছর ধরেই তাদের 'হা লং বে' নিয়ে ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশে কোনো সেলিব্রেটি বা জনপ্রিয় তারকা এধরনের প্রচারণায় না নামলেও সরকারি- বেসরকরি নানা সংস্থা জোরেশোরে প্রচারণা চালিয়ে আসছিল। সুন্দরবনকে ভোট দেয়ার জন্য জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করতে বৃহস্পতিবার নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশানের আয়োজনে বিকালে ধানমন্ডি লেকের রবীন্দ্র সরোবরে আয়োজন করা হয় 'ডেস্টিনেশন সুন্দরবন' শীর্ষক অনুষ্ঠান। এতে নানা সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে সুন্দরবনকে ভোট দেয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়। এছাড়াও সকালে হিউমান রাইটস সংগঠন সুন্দরবন রক্ষা ও ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করে। এছাড়া টিএসসিতে সকালে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ভোট ফর সুন্দরবন ক্যাম্পেইন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সবাইকে সুন্দরবনকে ভোট দেয়ার জন্য আহ্বান জানান। অন্যদিকে সুন্দরবনের জেলা খুলনাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়ও চলছে ভোটদানের ব্যাপক তৎপরতা।
সুন্দরবনের ইতিহাস
সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। সুন্দরবন গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের মোহনায় অবস্থিত এবং বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বিস্তৃত। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটারজুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে সুন্দরবনকে স্বীকৃতি প্রদান করে। বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিরূপের অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের সূচিতে ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে যথাক্রমে সুন্দরবন ও সুন্দরবন জাতীয় পার্ক নামে। সুন্দরবনকে জালের মতো জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ছোট ছোট দ্বীপ। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটারজুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাভূমি। সুন্দরবন স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরনের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ৫০০ বাঘ ও ৩০,০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১ মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
কক্সবাজারে র্যালি সমাবেশ
প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচনে সুন্দরবনকে ভোট দিন- এ সস্নোগানকে ধারণ করে বৃহস্পতিবার সকালে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বর থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। ওই র্যালির উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জয়নুল বারী। স্থানীয় বন বিভাগ, ফার্স্টর্ সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বেসরকারি সংস্থা আইপেক ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে বন বিভাগ কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা বিপুল কৃষ্ণ দাস, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ফরিদুল আলম ও আইপ্যাক এর পরিচালক বিশ্বজিত সেন।
উল্লেখ্য, কক্সবাজার সপ্তাশ্চর্য নির্বাচন তালিকায় থাকলেও গত বছর ওই তালিকা থেকে কক্সবাজার ছিটকে পড়ে। এরপর থেকে কক্সবাজারের সুশীল সমাজ, ব্যবসায়ী ও প্রশাসন ব্যাপক তৎপরতা চালায় সুন্দরবনের পক্ষে ভোট দানে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে।
যশোর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে সুন্দরবনকে ভোটদানের লক্ষ্যে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের উদ্যোগে গতকাল যশোরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়েছে। সকালে স্থানীয় কালেক্টরেট চত্বরে এ শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এ সময় অন্যদের মধ্যে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সাইদুর রশীদ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের যশোরের ব্যবস্থাপক আব্দুর রশিদ, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব এজেডএম সালেক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শেখ রবিউল আলম, এনজিও কর্মকর্তা আশিক মাহমুদ সবুজ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
শোভাযাত্রায় সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়।
সুন্দরবনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল শুক্রবার : ১১-১১-১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।