somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তসলিমা নাসরিন বিষয়ক ভাবনা

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তসলিমা নাসরিন বিষয়ক ভাবনা
……………………….
শেখর সিরাজ

নিজস্ব দৃষ্টি ভঙ্গি, ব্যাক্তি সাতন্ত্র বোধের অভি রুচি বিচার বোধ রেখেও নৈতিকতার সীমানা বজায় রাখা যায়।তার জন্য নৈতিকতার বালাইকে গঙ্গা জলে ধুয়ে মুছে বিসর্জন দেওয়ার প্রয়োজন নেই।লেখক মাত্র নৈতিক মুল্যবোধ সম্পন্ন
মানুষ।তাতে ব্যক্তির অভিরুচির কোনও বাধ্যবাতকতার বালাইয়ের পার্থ্যক্য কিংবা তারতম্য ঘটায় না।চরিত্রহীন লম্পট বহুগামিতা করেও কেউ কেউ নামায পড়ে পাপ মোচন করে।নামায পড়লেই লোক ধার্মিক হয় না।নৈতিক মুল্যবোধের মানবীক গুনাবলী সম্পন্ন মানুষ হয় না,হয় ধর্ম ভীরু।মুখে নৈতিক মুল্যবোধের কথা বলা খুব সহজ কিন্তু বাস্তবে প্রয়োগ করাটা বেশ কঠিন।তার জন্য মনের অরন্যে শৈশব কৈশরের বীজ বুনে পরিচর্যা নিড়ানী দিয়ে চর্চা করতে হয়,লালন করতে হয়।শৈশব কৈশরের নৈতিক মুল্যবোধের দর্শন পরবর্তী ব্যাক্তি জীবন থেকে জাতীয় জীবন পর্যন্ত একজন মানুষকে বহু অংশে প্রভাবিত করে।কিন্তু আজকের যেই নৈতিক মুল্যবোধের কথা বলা হচ্ছে তা যেন অনেকটাই গাছের উপর দিয়ে জল ঢেলে নিচ দিয়ে গাছের গোরালি কাঁটার মত।মানুষের নৈতিক মুল্য বোধের যখন ধস নামে তখন মানুষের বিবেক হয় বধির।মিথ্যা জুয়াচুরীতে মুখ হয়ে উঠে সক্রিয়।আজ মানুষের প্রতি মানুষের যে নৈতিক মুল্যবোধের দর্শন পাওয়া যাচ্ছে তাতে করে জাতীয় জীবনের মেরুদন্ডের শিরদাড়াটাইকে পুরোদমে ভেঙ্গে দিয়ে গেছে।মানুষ ঠকিয়ে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হওয়ার নাম নিশ্চয় নৈতিক মুল্যবোধের পরিচয় নয়।বার্নিশ পলিশের মত আধুনিকতার নাম করে ঘরে বাইরে নারী হয়ে উঠছে পুরুষের ভোগ পন্য,ইমান আকিদার নাম করে ধর্ম হয়ে উঠছে বিনে পয়শার ব্যাবসা।কোনও জায়গাতেই এখন আর মানুষ খাত বিহীন নৈতিক মুল্যবোধের নিরেট সোনা হয়ে উঠতে পারছে না।মুল্যবোধের অবক্ষয় সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে চিনে জোঁকের মতন হাঁটু ভেঙ্গে ছেঁকে বসছে।সবাই উত্তরনের পথ খুজছে,পরিত্রানের কথা বলছে কিন্তু কেউ উত্তরনের পথ কিংবা পরিত্রানের পথ বাদলে দিচ্ছে না।এক দিকে ধর্মের চুলকানী,আর এক দিকে আমাদের বখতিয়ার খিলজী রাজনীতিবিদ দের হিজড়া গনতন্ত্রের ইস্তেহারের দর্শনে সাধারন খেটে খাওয়া জনগন প্রতিনিয়ত হচ্ছে ধর্ষিত।

হিজড়া গনতন্ত্রের ইস্তেহারের দর্শনে ধর্ষিত আর র্ধমের শান্তির মুষূল ধারার বৃষ্টির কর্ষনে কর্ষিত হয়ে বাঙ্গালী জাতি এখন ক্লান্ত নতজানু হয়ে পড়ছে।বয় প্রবীন লোকেরা বলে জমিতে আগাছা জম্মালে,জমিনের ফলন ভালো হয় না।শুধু নিড়ানীতেও কাজ হয় না।জমিটাকেও উর্বর হতে হয়।বাঙ্গালীর রক্তে দোষ,আর্য দ্রাবিরের মিশ্র শংকর জাত বাঙ্গালী,এখনও পুরোদমে বাঙ্গালী হয়ে উঠতে পারে নাই।বাঙ্গালী হওয়ার আগে আমি মুসলমান,আমি হিন্দু।আমি পশ্চিমা সংস্কৃতি ধারী বাংলাদেশী।পশ্চিম বঙ্গে যারা আছে,তারা নিজেদেরকে বাঙ্গালী বলার চেয়ে,নিজেদেরকে ভারতীয় বলতেই বেশি প্রছন্দ বোধ করে।যেমনটা এখন আমরা নিজেদেরকে বাঙ্গালী বলার চেয়ে,বাংলাদেশী বলতে বেশি স্চ্ছন্দ বোধ করি।তাহলে এই বঙ্গ রাঢ় দেশের বাঙ্গালী কোথায়?সে শুধু আওমীলিগের মধ্যে,তারাই একমাত্র নিজেদেরকে বাঙ্গালীর সত্তার উত্তরসুরী দাবিদার মনে করে।আর বি এন পি মনে করে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে,

হিন্দু মুসলমানের কাঁদা ছোড়াছুড়িতে বাঙ্গালী খুব পারদর্শি।বিচার মানি তাল গাছটা আমার ভাগেই চাই।কিন্তু তাল গাছের গোড়ায় যে পঁচন ধরেছে সেদিকে কাউর খেয়াল নেই।বাঙ্গালী এই আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগে এসেও নিদিষ্ট কোনও ট্রাক লাইন ধরে এগুতে পারছে না।পর গাছা স্বর্নলতার মত পর দেশি সংস্কৃতির মিশ্র দ্রবনে ঘুরপাক খাচ্ছে।নিজস্ব মৌলিক সংস্কৃতির অন্তরালের লজ্জায় সে বিশ্ব পরিমন্ডলের দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারে না।ভিন দেশি সংস্কৃত ধার করতে বাঙ্গালীর লজ্জা হয় না।নিজের দেশীয় সংস্কৃতিতে বাঙ্গালির এখন বিষন লজ্জা।অথচয় প্রতিটি দেশ তার নিজস্ব মৌলিক সংস্কৃতি বিশ্ব দরবারে পরিচিত পাবার জন্য আদাজল খেয়ে কোটি কোটি অর্থ খরচ করে বর্তমানে প্রতিযোগিতায় নেমে নিজের স্বীয় অস্তিত্ব বিশ্ব দরবারে টিকিয়ে রাখার জন্য।অথচয় বাঙ্গালীর এখনও টনক নড়েনী।লোকে স্বাথে কি বলে হজুকে বাঙ্গালী।

যেদিকে বাতাস দেখে সেদিকেই পাল তোলে।সুযোগ সন্ধানী বাঙ্গালী সুযোগের অপেক্ষায় বসে থাকে,সুযোগ তৈরি করতে পারে না।এমন একটা দিন হয়তো আসবে বাঙ্গালীর নিজের বলে অবশিষ্ট কিছু থাকবে না।ইতিহাসের মৃত ফসিলের দলিল উগড়ে হয়তো অনেক সভ্যতা ধংসের উদাহরনের দৃষ্টান্ত প্রমান অনেক দেওয়া যাবে।কিন্তু তাতে বাঙ্গালীর কোনও বোধের উদয় হবে না।বরাবরেই বাঙ্গালী ইতিহাস হতে ভালোবাসে,কিন্তু অতীত ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতর রাস্তাকে উমুক্ত প্রসস্ত করতে পারে না।ধর্মের জুলফির কথা বললে দেশের সীমানা পার হতে হয়।রাজনীতির অর্থ ক্ষমতা দাম্ভিকতার কথা বললে কলুর বলদতের মত বছরের পর জেলের ঘানি টানতে হয়।তসলিমা নাসরিন নাকি ধর্মের জুলফিতে কালিমা লেপন করে ধর্মের চৌদ্দ গোষ্টির পিন্ডি উদ্ধার করছে।সে জন্য নাকি সমাজ সংসারে কাঠ মোল্লাদের আর মুখ দেখানোর জোঁ নাই।ধর্মের ভিত্তি প্রস্তুর কি এতোই নাজুক যে তার ঠুনকো লেখায় ধর্মের মহা ভারত অশুদ্ধ হয়ে উঠছে।যে যার জন্য তাকে লোটা কম্বল সহ দেশ থেকে বহিস্কার করতে হবে?কিংবা নিষেধাজ্ঞা দিয়ে তার দেশে ফেরার পথকে বাধা গ্রস্ত করতে হবে।একটা সভ্য দেশের আইন দিয়ে ব্যাক্তির মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপের কি চমতকার দৃষ্টান্ত।করলে দোষ নাই বললেই দোষ।।তসলিমার চেয়ে অনেক বড় বড় জঘন্য অপরাধ করেও আইনের ফাঁক ফোঁকর দিয়ে অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে।অথচয় তাতে কাউর কোনও মাথা ব্যাথা নেই।কিন্তু তসলিমার মাথার উপর নিষেধাজ্ঞার হুলিয়া দন্ডটি ঝুলিয়ে রাখছে বছরের পর বছর,তাকে দেশে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।কাঠ মোল্লাদের খুশি রাখার জন্য।তসলিমাকে দেশে ফিরতে দিলেই দেশে আবার ধর্মের মহা ভারত অশুদ্ধ হয়ে উঠবে।মানুষের ঈমান আকীদার উপর প্রলয় তুফান শুরু হবে।তসলিমা কোন ক্ষেতের মুলি বাঁশ যে তার কারনে কাঠ মোল্লাদের এতো লঙ্কা ঝাপ।যে কোনও বিষয়ের উপর লেখার অধিকার এবং স্বাধীনতা একজন লেখকের আছে।আমি ধর্ম নিয়ে লিখবো না কল্প বিজ্ঞান নিয়ে লিখবো তার জন্য নিশ্চয় স্বরাষ্ট্য মন্ত্রনালয় থেকে আমাকে অনুমতি নিয়ে লিখতে হবে না।তসলিমার লেখায় যদি সাধারন মানুষের ধর্ম অনুভতিতে আঘাত লেগে থাকে,তার জন্য পাল্টা যুক্তি ব্যাখ্যার প্রয়োগ আছে কিন্তু তা কাঠ মোল্লারা করতে পারেনী,তা তাদের ব্যার্থতার দুরদর্শিতার অভাব।তার দায়ভার নিশ্চয় তসলিমার নয়।

তসলিমা তার নিজের চিন্তা ভাবনার দর্শন প্রয়োগ করে তার লেখায় উপস্হাপন করেছে।যে,যে পক্ষের লোক সে তো সে পক্ষকেই তৈল মর্দন করবে।ধর্ম ধর্মের কথা বলবে।দর্শন দর্শনের কথা বলবে,রাজনীতিক রা তাদের রাজনৈতিক ইস্তেহারের কথা বলবে।নিজ আত্ম পক্ষ সর্মথন করে সবাই চাইবে নিজ নিজ দলে লোক ভিরাতে,তার জন্য এতো পেশি শক্তির জোর জোবরদস্তির নিষেধজ্ঞা কেন রে বাবা।তুমি তোমার দর্শনের কথা ফেরি করে প্রচার করে বেরিয়েছ,আমি শুনেছি,আমার প্রছন্দ হয়নী।আমি তোমার দর্শনে প্রভাবিত হতে পারিনী তাই বলে তুমি তোমার পেশি শক্তি প্রয়োগ করে-আমার নিজস্ব চিন্তা ভাবনার দর্শনকে থামিয়ে দিতে পারনা।কিংবা তোমার দর্শনে আমাকে জোর করে প্রভাবিত করতে পারো না।অথবা নিষেধজ্ঞার হুলিয়া দিয়ে আমাকে দেশ থেকে গলা ধাক্কা মেরে বের করে দিতে পারো না।একটি আধুনিক গনতন্ত্র রাষ্টীয় ব্যাবস্হাপনা আমাকে এই শিক্ষায় দেয়।গনতন্ত্র অর্থই একজন মানুষের যাবতীয় মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা।কিন্তু বাংলাদেশ সেই মৌলিক অধিকার থেকে তসলিমা নাসিরনকে বঞ্চিত করছে।

কেউ কেউ বলে তসলিমা নাকি ঘন ঘন পুরুষ পাল্টান।সেটা কি খুব বেশি দোষের কিছু? মানুষের নিজস্ব দৃষ্টি ভঙ্গির দর্শন থাকে বিচার বোধ থাকে ব্যাক্তি সাতন্ত্র বোধের অভি রুচি থাকে।আমি শুধু তসলিমার কথাই বলছি না।তসলিমা না হয় চরিত্রহীন নারী,তার কথা না হয় বাদেই দিলাম কিন্তু ব্যাক্তি সাতন্ত্র বোধের অভিরুচিকে কোনও বিভাজনে চিহ্ণ দিয়ে তাকে ভাগ করা যায় না।কেউ কেউ এক নারীতে কিংবা এক পুরুষে সনতুষ্ট থাকে কিন্তু কেউ কেউ বহুগামিতা করেই গোটা জীবনটাই কাটিয়ে দেয়।যার যেটা করে অভ্যেস মানে অভিরুচি বোধ।রবীন্দ্রনাথের কোনও একটা বইতে পড়েছিলাম;চন্দন কাঠেই জ্বলুক আর আম কাঠের চেরাই জলুক,উনুনের ভিতরেরে আগুনের চেহারার রং একটাই’আধুনিকতার নাম করে বার্নিশ পলিশ মেরে নারীকে যতই ঘর থেকে টেনে হেঁচরে বের করে আনা হউক না কেন?নারী শেষ পর্যন্ত নারী।এবং পুরুষের ভোগ পন্য।আগে বিবাহ দলিলের মাধ্যমে নারী এক পুরুষের ধর্ষনে স্বীকার হতো,আর এখন বিবাহের আগে ও পরে ঘরে বাইরে হয় গন ধর্ষনের স্বীকার।কখনও চোখের সঙ্গমে,কখনও শরীরের সঙ্গমে,পুরুষ মাত্রেই জম্ম সুত্রে চরিত্রহীন।নারী দেখলেই পুরুষের সঙ্গম চেতনা বোধ মাধবী লতার মত লকলকিয়ে উঠে।তসলিমার কাহিনীর পর্দা সরে যাওয়াতে সবাই তসলিমার দিকে আঙ্গুল দেখাচ্ছে।সে শুধু নারী বলেই,তসলিমার যারা কথিত স্বামী ছিলেন> রুদ্র, মিনার মাহমুদ, নাইমুল ইসলাম খান, ইমদাদুল হক মিলন)তাদের প্রতি কেউ আঙ্গুল তোলে না।তসলিমা পুরুষ খেঁকো নারী তারা কেন জেনে শুনে তসলিমাকে বিয়ে করতে গেলেন।কিংবা তসলিমার কোন রুপ গুনে মুগ্ধ হয়ে শরীর ভিত্তিক সম্পর্ক করতে গেলেন।তসলিমার যারা কথিত স্বামী সবাই কম বেশি যদেষ্ট পরিমান শিক্ষিত এবং রুদ্রকে বাদ দিয়ে বাকি সবাই সমাজের পতিষ্ঠীত এক একজন রাঘবো বোয়াল।তাদের জন্য কি বাংলাদেশে শিক্ষিত রুপ গুন মুগ্ধ মেয়ের অভাব পড়ে গিয়েছিল।তাহলে তসলিমাকে নিয়ে এতো কথা কেন?কারন তসলিমাও শেষ পর্যন্ত একজন নারী!





৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×