আওয়ামীলীগ ক্ষমা চাইলে রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ পাবে, এইসব কথার কোন মানে নাই।
ভুলের ক্ষমা হয়, অপরাধের কোন ক্ষমা হয় না। অপরাধের হয় শাস্তি।
আর যখন সেই অপরাধ একটা দল বারবার করতে থাকে, তখন সেই দলের ক্ষমা কেন, চোখের জলও বিশ্বাস করার পরিস্থিতি থাকে না।
হাসিনা তো জুলাই বিপ্লবের আহতদের জন্য কালো চাদর পরেছিলো, কান্নাকাটি করেছিল মানুষের সামনে। আহতদের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে। আবু সাঈদের ফ্যামিলিকে গণভবনে ডেকেছে। এরপর?
এরপর সে তার দুইদিন পর হেলিকপ্টার দিয়ে আরো বেশি মানুষের প্রাণ নিয়েছে।
কাজেই, ওদের ক্ষমার মধ্যে অনুতাপ না, ওদের ক্ষমার মধ্যে থাকে আরো বেশি প্রতিশোধের আগুন।
আওয়ামীলীগ যদি কখনও ক্ষমা চায়, জেনে রাইখেন, ওটা মানুষের ভালো করার জন্য ক্ষমা চায় না। বরং মানুশকেও আরো বেশি শাস্তি দেওয়ার জন্য ক্ষমা চায়।
আওয়ামীলীগের প্রতিবার আগের চেয়ে পরের টার্মে নির্যাতন আর ধ্বংসের মাত্রা ছিলো বেশি।
কাজেই, এবার আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করে দেওয়ার অর্থ হলো, আজ থেকে ২০ বছর পর আমাদের ৪০০০ সন্তানের মৃত্যু পরোয়ানাতে স্বাক্ষর করা,কথাটা যেন আমরা মাথায় রাখি।
Sadiqur Rahman Khan
জালিমের প্রতি দয়া করা, মজলুমের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার সমান।


অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



