প্রিয় পাঠক ,
ভ্যাক্সিন নিয়ে আমরা অনেক আলোচনায় সময় কাটিয়েছি এই ব্লগে । আজ দুঃখের সাথে জানাই স্বাস্থ্য মন্ত্রী সাংবাদিকদের বললেন ভ্যাক্সিন আসতে দেরি হবে কারন আমাদের -৭০ ডিগ্রিতে সংরক্ষনের কোন ব্যাবস্থা নেই । কি করেছেন এরা গেল ৮ মাস ? যারা সাপ্লাই দেবেন তারাও কি জানতে চাননি আমাদের অবকাঠামোগত অবস্থান । এখন মন্ত্রী বলছেন অন্য ভ্যাক্সিন চেষ্টা করতে হবে । এতটা অসহায় বোধ করিনি কখনো । আমি দুঃখিত । আপডেট দিতে থাকব ।
ব্লগার
আপডেটঃ
বাংলাদেশ সরকার, সেরাম ইনস্টিটিউট ইন্ডিয়া ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত কোভিড-১৯–এর তিন কোটি ডোজ টিকা কিনবে। এই টিকা দুই থেকে আট ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় সংরক্ষণযোগ্য, যা বাংলাদেশে বিদ্যমান রয়েছে। প্রথম ডোজ নেওয়ার ২৮ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগ করা হবে। টিকার পর্যায়ভিত্তিক প্রাপ্যতা বিবেচনা করে প্রাথমিকভাবে কোভিড-১৯ সংক্রমণের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠী তথা কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় নিয়োজিত স্বাস্থ্যকর্মী, সম্মুখসারির কর্মী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাহীন জনগোষ্ঠী, বয়োজ্যেষ্ঠ জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠী, শিক্ষাকর্মী এবং গণপরিবহনকর্মীরা টিকাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। টিকাদান কার্যক্রম শুরুর আগে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীর তালিকা প্রণয়ন ও টিকা প্রদানে জাতীয় পর্যায়ে, জেলা পর্যায়ে এবং উপজেলা পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি গঠন করা হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।
----------------------------------------------------------------------
আমরা পুরো বক্তব্য পাইনি বলে প্রথমে ভেবেছি আস্ত্রাজেনেকা । আসলে মন্ত্রী অন্য টিকার কথা বলেছেন কিন্তু উল্লেখ করেননি । এখন সম্ভাব্য পথ হচ্ছে অন্য টিকা উন্মুক্ত করে দেয়া যাতে তা আলাদা ব্যাবস্থাপনায় পুশ করা যায় ।
--------------------------------------------------
অক্সফোর্ড - অ্যাস্ট্রাজেনেকা আবারো ট্রায়ালএ যাচ্ছে । এই সন্ধ্যার খবর । অনেক দ্বিমতসুলভ মতামত আসার জন্য এই অবস্থান । আমরাও মানে প্রশাসন প্রস্তুতি নিতে সময় পেল ।৭/১১/২০২০ সন্ধ্যা ৭,৫১
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১