ছোট বেলায় মোষ্ট প্রবাবলী ৫ম বা ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে বৈশাখীর অনুষ্ঠান আচার ও রীতি সম্পর্কিত একটি প্রবন্ধ পাঠ্যপুস্তকে ছিলো।সেখানে পহেলা বৈশাখের বিভিন্ন ইতিহাস,আচার,রীতি পড়েছিলাম তাঁর মধ্যে হালখাতা,মঙ্গল শোভা যাত্রা,পুণ্যাহ,বৈসাবি উৎসব,বউমেলা,ঘোড়ামেলা ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি পড়ে মুটামুটি পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণের একটা আপ্রোক্সিমেট জ্ঞান আহোরন করেছিলাম............
আজ বহু বছর পরে এসে যখন নিজের বর্তমান শিক্ষার যোগ্যতার বেহাল অবস্থা নিজে অবলোকন করছি তখন বাস্থবের লগে মিলিয়ে দেখি যে কতটুকু ফাঁকিবাজ ও অনিহা ছিলো পড়াশুনার প্রতি
যেমন,পহেলা বৈশাখের আধুনিক রেওয়াজের ২ টা প্রধান অনুষ্ঠানই আমি পড়িনি বা এড়িয়ে গিয়েছিলাম......শীট
একটা হলো সমকামী মিছিল,
আরেকটা হলো বর্ষবরণ মিছিলে নারীর বস্ত্রহরন......
আহ!!!কি দারুণ ২টা রীতি আমি মিস করেছি ছোট বেলায়......
সমস্যা নাই
যেসব বোনেরা বা স্ত্রীরা বস্ত্রহরণ উৎসবের ঘটনা জেনেও প্রতি বছর ঐ মিছিলে আসে তাতে বোঝা যায়,(ক) হয় তাহারা তাজিয়া মিছিলের মতন নিজেরা স্বেচ্ছায় সিলেক্টেড হয়েই ওখানে যায় হোগার কাপর ঊল্টানোর জন্য আর এই সমাজে মডার্ন প্রমান করার এই স্লোগান দেবার জন্য,"ও ইয়েহ,উম হুম,আহা,হেই look John,ঊই বিকাম মডারন (খ) না হয় নতুন বছর গ্রহনের নামে কমপ্লিট কিছু পিতাহীন অন্য ব্যাটার লগে তাঁদের মাতার স্বেচ্ছায় লটর পটরের পয়দা স্বরূপ স্বঘোষিত মডার্ন জাউরাগণ নিজের মায়ের পূর্ব অভিসার ও সেকেন্ডারি পিতার নিষিদ্ধ রতিক্রিয়ার অতীতকে স্মরণ করতঃ অবলা মেয়েদের বস্ত্রহরণ করে থাকে :-&
সেই মতে (ক) পয়েণ্ট অনুসারে ঐ মিছিলে আমিও যোগ দিবো ওসব মেয়েদের খাহেশ পুরন করার জন্য-নিজের বোন ও স্ত্রীকে বাসায় নিরাপদে রেখে,যেন তারা ঐ শ্রেণীর মেয়েদের পর্যায়ে না আসতে পারে
নতুবা (খ) পয়েন্ট অনুসারীদের সম্পূর্ণ রুপে এলিমিনেট করতঃ সকল মেয়েদের নিজের মেয়ে বা বোন মনে করে ঐ বস্ত্রহীন তনুজাদের অবস্থা ও তাৎক্ষণিক অসহায়ত্ব বোঝার জন্য ভদ্র সমাজের সুজনদের কাছে আরজ গুজার,যেন সমাজে নতুন করে তসলিমা নাসরীন তৈরিতে কেউ সহায়ক না হই
পুনশ্চঃখুব সালাদ মিশিয়ে মুখরোচক করে লিখেছি,তাই নিজের মনে যেন কোনো প্রকার হ্যাডমনেস না আসে;কারন ঊজ্জ্বল সাহেব নিজেও হয়তো উপযুক্ত পরিবেশের অপেক্ষায় ভদ্র

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




