দেশের শাসক কোথা থেকে আসবেন, তাঁর জীবনের ইতিহাস কি হবে? সেই শাসক কিভাবে নির্বাচিত হবেন? নির্বাচিত হবার পরে কিভাবে দেশের মানুষকে শাসন ও লালন করবেন? একটি দেশকে চালাতে তিনটি অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এর উত্তর একেকজনের কাছে একেক রকম। দেশের জনগণকে শাসন করতে চাওয়া দলগুলোর কাছ থেকে জনগণ এই তিনটি প্রশ্নের উত্তর চায়। অনেক চিন্তা করে, আমি এই ৩টি প্রশ্নের উত্তর বের করেছি।
শাসকঃ
শাসক আসবেন দেশকে সঠিক ভাবে শাসন করা অতীতের পরিবার বা গোত্র থেকে। দেশকে শাসন করা বর্তমান পরিবারগুলো ব্যর্থ। আর, নেতৃত্ব এমন একটি গুণ যা তৈরী করা যায় না। এটা গড গিফটেড। রাজনৈতিক পারিবারগুলো ছোটবেলা থেকেই পরিবারের নেতা তৈরি করে। অতীতে তা-ই দেখা গিয়েছে। তাই, পারিবারিক কেন্দ্রিক নেতা বেছে নেওয়া সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। বাংলাদেশের অতীত সাফল্যমণ্ডিত ছিলো পারিবারিক নেতারদের ছত্রছায়ায়, এটা মনে রাখতে হবে।
দেশের শাসক যেভাবে নির্বাচিত হবেনঃ
এই পরিবারগুলো শাসন ক্ষমতার জন্যে নির্বাচনে দাঁড়াবেন। আমাদের ভূমিতে অতীতে যেসব পরিবারগুলো নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা কয়েক বছর পর পর নিজেদের পরিবারের নেতাদের জনগণের সামনে ভোটে দাঁড় করাবেন। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে দেশের নেতা নির্বাচিত হবেন। ভোটের মাধ্যমে দেশের নেতা নির্বাচিত হবে এইসব পরিবার থেকে নির্বচনে দাঁড়ানো ব্যক্তিদের মধ্য থেকে।
নির্বাচিত নেতারা আল্লাহর বিধান দিয়ে মুসলমানদের শাসন করবেন, অন্যান্যদের তাঁদের বিধান দিয়েঃ
নির্বাচিত নেতারা দেশের মুসলমানদের শাসন করবেন ইসলামী শাসনতন্ত্রের মাধ্যমে। খোদার বিধানই সর্বাগ্রে। তাই, আমাদের ভূমিতে যেসব ধর্মের অনুসারী আছেন, সেসব ধর্মের অনুসারীদের তাঁদের নিজেদের ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী শাসন করবেন।
আর, এভাবেই সম্ভব দেশে শান্তি নিয়ে আসা।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



