শোনতে অবাক লাগেলও কথাটি একশ ভাগ সত্যি। ভাবছেন পাগল হয়েছি। মোটেও না । যেখানে সারাদেশের বিশেষজ্ঞরা এদেশে ভূমিকম্প হলে এর ভয়াবহতা নিয়ে শংকিত সেখানে আমার মতো পাগল-এ বলে নাকি ভূমিকম্প হওয়া জরুরী । এটা আসলে পাগলেরই প্রলাপ মাত্র । কিন্তু আপনি যদি বিষয়টা নিযে গভীর ভাবে চিন্তা করেন তাহলে আপনিও আমার সাথে একমত হবেন ।ঢাকায় ভূমিকম্প হলে পরিবেশের মারাত্নক বিপর্যয় হবে এই কথাটি সত্যি কিন্তু ভূমিকম্প যত দেরী করে হবে ততই এর ভয়াবহতার মাত্রাও বাড়তে থাকবে । একটু ব্যাখ্যা করলে আপনি বুঝবেন । ঢাকায় রিহ্যাবের সদ্যস্ আছে ৬০০ মতো। এ ছাড়াও আরোও ৪০০ মতো কন্সটাকসন কোম্পানি আছে যারা হাউজিং ব্যাবসার সাথে জড়িত কিন্তু রিহ্যাবের সদ্যস না। যাদের না আছে গুনগত মানের কাজ করার পূর্ব অভিজ্ঞতা না আছে পর্যাপ্ত টেকনিক্যাল লোকবল। শুনতে অবাক লাগলেো অধিকাংশ রিহ্যাবে সদ্যসেরও একই অবস্থা । তারা নিমার্ন কাজের যথাপোযুক্ত ধারাও অনুসরন করে না। ফলে নিমার্ন কাজের গুনগত মান বজায় থাকছে না। ফলে এসব
কন্সটাকসন ভূমিকম্পের ঝুকির মধ্যে থেকে যাচ্ছে ।আর এই একহাজার কোম্পনি যদি বছরে একটি করে বিল্ডিং সম্পন করে । তাহলে এর একটা বিশাল অংশ ভূমিকম্পের ঝুকির মধ্যে থাকছে। এখন যত দিন যাবে এইসব ঝুকি সম্পন বিল্ডিং এর সংখ্যা বাড়তে থাকবে । ফলে যতদিন পর ভূমিকম্প হবে এর ভয়াবহতার মাত্রাও বাড়তে থাকবে।আর ভূমিকম্প হয়ে গেলে আমারাও জেনে যাবো কোন কোন কন্সটাকসন কোম্পানি নিামার্ন কাজের গুনগত মান বজায় রেখেছে। ভূমিকম্প পরবর্তীতে যেসব নির্মান কাজ হবে যেসব কাজের গুনগত মান বজায় রাখার জন্য কন্সটাকসন কোম্পানিগুলোও চেষ্ট করবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




