কি হচ্ছে । কেন হচ্ছে। কারা করছে। কারা পৃষ্ঠপোষকতা করছে। কারা সহায়তা করছে। কি জন্য করছে তা আপনরা যেমন জানেন, আমিও জানি। দিনদুপুরে ধর্ষিত হচ্ছে। নারী নির্যাতন হচ্ছে। অর্থ কেলেঙ্কারী হচেছ। অনিয়ম হচ্ছে। মানুষ মানুষকে খুন করে ফেলছে। প্রতারণা করছে। নিরীহ মানুষদের টাকা লুট করে নিচ্ছে। ফাঁসির আসামীকে মাফ করে দেয়া হচ্ছে। নিরপরাধ মানুষ দিনের পর দিনের জেল খাটছে। সংঘর্ষের ঘটনায় যিনি প্রকাশ্যে পুলিশের সামনে অস্ত্র উচিয়ে গুলি করছে, পরের দিন সেই ব্যক্তিই আবার মামলার বাদী হচ্ছে! পুলিশ প্রশাসন তাকে চেনেও না চেনার ভান করছে। আবার বলছে আমরা তাকে খোঁজার চেষ্টা করছি! ক্ষমতায় আসার জন্য কত নানা কারসাজিমূলক ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। আবার ক্ষমতায় থাকার জন্য কত ঘটনা সাজিয়ে মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করছে আমরা আইন শৃংঙ্খলা উন্নয়নে যথাসাধ্য কাজ করছি। খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছে, পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে। মানুষ কাজে ফাঁকি দিচ্ছে। গরীব মানুষেরকরের টাকায় যে প্রশাসন চলে, সেখানকার কর্মকর্তারা দিব্যি নাক ঢেকে ঘুমাচ্ছে। উনারা পরমাণুর শক্তির অধিকারী হতে পারবে, কিন্তু একটি গোষ্ঠী বা জাতি তা অন্যকাজে ব্যবহার করতে চাইলে তা অশান্তির জন্য হুমকি! নিজেরা লক্ষ্য লক্ষ্য নারী পুরুষ শিশু বৃদ্ধা কে বোমার আঘাতে মারছে। আবার মানবাধিকার সংগঠনও তৈরী করছে। কারা সাম্প্রদায়িক আর কারা অসাম্প্রদায়িক বুঝতে কষ্ট হয়। কারা বিশ্ব শান্তি চায় আর কারা অশান্তি চায় তা বুঝতে বড়ই কষ্ট হয়।
কিন্তু আর কত। এবার জেগে ওঠুন। প্রতিবাদ করুন। আর কত অন্যায় চোখ বুঝে সহ্য করবেন। সবাই বলে এদেশ কখনো ঠিক হবে না। এরকম চলতেই থাকবে। আজকে আপনি যদি অন্যায় দেখে না দেখার ভান করে এড়িয়ে যান আরেকদিন সেই অন্যায় আপনার উপর এসে বর্তাবে। সাথে প্রতিবাদ করুন। সাথে প্রতিবাদ করুন। আপনার একটু প্রতিবাদে আর আপনার একটু প্রতিবাদে, আর আর আর আর আপনার আপনার আপনার হ্যা হ্যা হ্যা আপনার একটু প্রতিবাদে সব অন্যায় ধুয়ে মুছে যাবে।
শাকির আহমাদ
শের ই বাংলা হল, কক্ষ নং ২১০
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



