somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাড়িওয়ালির অশরীরি মেয়ে - ১২তম পর্ব

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



অনেক রাত হয়েছে আপনি ঘুমাবেননা , কালকে তো অফিস আছে তাইনা ।
রাত হউক সমস্যা নেই, তোমার সব গল্প শুনে তবেই ঘুমাবো ।
ততক্ষনেতো ভোর হয়ে যাবে ।
একদিন ভোর হলে কিছু হবেনা, এমনিতেত আর ভোর দেখিনা কোনদিন, আজ না হয় দেখলাম ।
হা হা হা, অফিসে যাবেন না ।
তা যাব, সমস্যা হবেনা ।


সবচেয়ে ভয়ংকর ঘটনা ঘটে গেল একদিন । আম্মা বিকেল বেলা গাড়ি নিয়ে ওনার বোনের বাসায় গেলেন । বাসায় আর কেউ নেই , আমি ঘুমাচ্ছিলাম । যাবার সময় আমাকে ডেকে বললেন দরজা লাগিয়ে দিতে, বাসায় কেউ নেই । আমি উঠে আসলাম, আর তখনই আমার মাথায় শয়তানি চেপে বসল । আম্মা যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম । আস্তে করে নিচে নেমে আসলাম । দেখলাম আশরাফুল গেটের কাছেই দাঁড়ানো । আশেপাশে নিচে আর কাউকে দেখা যাচ্ছেনা । তাকে ইশারায় উপরে আসতে বললাম ।

সে বাসায় ঢোকার পর দরজা লাগিয়ে দিলাম । আশরাফুল কেমন থতমত খেয়ে গেল, বলল কি ব্যাপার কি হইছে । তার কথার কোন উত্তর না দিয়েই আমি তাকে জড়িয়ে ধরলাম ।
সেও সাড়া দিল । বাসায় কেউ নেই সেও এটা জানে । জড়ানো অবস্হাতেই আমার রুমে চলে আসলাম । কখন যে কিভাবে দুজনের শরীর থেকে সব কাপড় নেই হয়ে গেল সেটা টের ও পেলামনা । নারী পুরুষের চিরন্তন খেলায় মেতে উঠলাম আমরা । দুজনই আনাড়ি, তাই ভয় ভয় লাগলেও, আনন্দের মাত্রা কোন অংশে কম ছিলনা । উদ্দাম উত্তেজনা, কষ্টমাখা আনন্দ । শেষে দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষন শুয়ে ছিলাম । কি যে শান্তি লাগছিল বলে বোঝাতে পারবনা । কোন কথা ছিলনা কারো মুখে । একসময় আশরাফুল উঠে কাপড় পড়ে চলে গেল । আমি বিছানায় শুয়ে শুয়ে তার চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে থাকলাম ।
এই ঘটনার পর থেকে আমি কেমন যেন একটা ঘোরের মাঝে চলে গিয়েছিলাম । সেই ঘোর আমার মরে যাবার আগ পর্যন্ত আর কাটেনি । আমার অন্য কোন কিছুই আর ভাল লাগছিলনা । খালি আশরাফুলের সঙ্গ পাবার জন্য আমি পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম মনে মনে । এই ঘটনার পর নানা কাজে তার বাসায় আসার পরিমান আরো বেড়ে গেল । আম্মার কাজ কর্ম করার জন্য তার আগ্রহ প্রায় দ্বিগুন হয়ে গেছে । খালি জানতে চায় কিছু লাগবে কিনা , কোন কাজ আছে কিনা , সে আসলে আমি দরজা খুলে দিই, একবার দুজন দুজনের দিকে তাকায়, তারপর দুজনই চোখ নামিয়ে নিই । কেউ আর কারো দিকে তাকাতে পারিনা , যদিও মনের চোখে জানি দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে আছি । একসময় আমি সরে গিয়ে আম্মাকে ডাক দিই । সামনে দাঁড়িয়ে আছে, অথচ আমি তাকে ছুতে পারছিনা , এইটা আমি সইতে পারছিলামনা ।

সময় যেন আমাদেরকে সুযোগ করে দেয়ার অপেক্ষায় ছিল । সপ্তাহখানেক পর আম্মা বললেন তিনি আর চাচা বাড়ি যাবেন, আমি যাব কিনা । অন্য সময় হলে বিনা দ্বিধায় রাজি হয়ে যেতাম, আজকে তার প্রশ্নই উঠেনা । আমি কাঁচুমাচু ভাব নিয়ে বললাম না, আমার যেতে ইচ্ছে করছেনা, আপা সহ থাকব । আম্মা একটু অবাক হলেও পরে নিজে থেকে বললনে, থাক তোর যাবার দরকার নেই, তুই ও গেলে বাসা একেবারে খালি হয়ে যাবে । তুই থাক, তোর ভাই আর আপার দেখাশোনা করবি । ওদের খাবার দাবারের যেন কোন কস্ট না হয় । আমি সাথে সাথে মাথা নেড়ে সায় দিলাম । সে রাতে খুশীতে আর আবেগে আমার ঘুম হলোনা ।

সকালে আম্মা চলে গেলেন বাড়ির উদ্দেশ্যে । দশটার মধ্যে আপা আর ভাইয়াও বের হয়ে গেলেন, সন্ধ্যার আগে আর ফেরার কোন চান্স নেই । ঐ একটা সপ্তাহ মনে হয় আমরা হানিমুন এ ছিলাম । যখন তখন সে আমার কাছে ছুটে আসত, কিংবা আমি তাকে ডেকে নিয়ে আসতাম । বাসায় কেউ নেই, মনে হত এটাই যেন আমাদের সংসার । আমি তার কোলে মাথা রেখে শুয়ে শুয়ে টিভি দেখতাম , ডাইনিং টেবিলে বসে একসাথে খেতাম। আমার জীবনের সব থেকে সুখের ঐ একটা সপ্তাহ । স্বামী স্ত্রীর মত করে পার করে দিয়েছিলাম সময়টা আমরা ।

সপ্তাহ খানেক পর আম্মা চলে আসলেও সে নেশা থেকে আমি আর বের হতে পারিনি । ভয়ডর চলে গিয়েছিল । রাতে শোয়ার আগে বাসার দরজা আমি চেক করতাম লাগানো আছে কিনা, আম্মায় বলে দিয়েছিলেন, রুটিন কাজ । সে সুযোগটাই কাজে লাগাতাম মাঝে মাঝে । আশরাফুলও ঐ সময় চালাকি করে সিঁড়ি ঘরের আর নিচ তালার গ্যারেজের সব লাইট বন্ধ করে রাখত, আর তার রুমের দরজাটা খুলে রাখত । সবাই ঘুমিয়ে গেলে বেশ কয়েকদিন আমি রাতে নিচে নেমে এসে আস্তে করে আশরাফুলের রুমে ঢুকে মশারির ভেতরে চলে যেতাম । কোন কথা হতোনা আমাদের মাঝে, শুধু শরীরটাকে বিলিয়ে দিতাম শরীরের মাঝে । ক্লান্তি নিয়ে আস্ত করে বাসায় ফিরে আসতাম। এভাবেই প্রায় দুমাস চলে গেল ।

হঠাত একদিন মনে পরল নারী দেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া অনুপস্হিত আমার মাঝে গত দুমাস ধরে । সেদিন গোসল করতে গিয়ে বমিও করলাম । আমার মাথায় যেন বাজ পরল । বাথরুমে ঝর্ণা ছেড়ে দিয়ে অনেকক্ষন এর নিচে বসে থাকলাম । বার বার মনে হতে লাগল, হায় হায় এটা কি হয়ে গেল । এখন আমি কি করব । কাকে কি বলব । অস্হিরতা বেড়ে গেল ।

বিকেলে আস্তে করে নিচে নেমে আসলাম । আশরাফুলকে ডেকে গেটের বাইরে নিয়ে গেলাম । অন্য কোন কথা না বলে সোজা বলে ফেললাম আমি প্রেগন্যান্ট । আমি তার চোখের দিকে তাকিয়ে আছি । বিষ্ফোরিত হয় হয় অবস্হা । সে ঘামতে লাগল, আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি । তোতলাতে আরম্ভ করল ।

বললাম এখন আর এই নিয়ে টেনশন না করে চল আমরা বিয়ে করে ফেলি । না হলে আরেকটা কাজ করতে পারি আমি আম্মাকে বলি যে তোমারে বিয়ে করতে চায় । তার মুখ দিয়ে না শব্দটা বের হয়ে আসে । আমি বললাম কেন, তখন সে বলে আম্মা রাজি হবেনা । আমি বলি যে আমি রাজি করাবো । তখন সে বলে এইটা বললে আমারে চাকরি থেকে বের করে দিবে । সে বলে আজকে রাতটা সময় দাও আমি চিন্তা করি , গর্ভ নস্ট করা যায় কেমনে সে খোজ খবর নিয়ে দেখি । আমি বললাম, কাজটা ঠিক হবেনা, আর সেটা করতে গেলেও আম্মার কাছে ধরা খেয়ে যাব । তার চেয়ে বিয়ের কথা বললেই সবচেয়ে ভাল হবে ।

আমি এখন খাওয়াব কি, থাকব কই , আমার বাড়িতে বললে বলবে আমার এখনও বিয়ের বয়স হয় নাই । হঠাত করে অন্য এক আশরাফুল আমার চোখের সামনে চলে আসল । তার মুখ দিয়ে নানা রকম ধানাইপানাই টাইপের কথা বার্তা বের হতে লাগল । এইবার আমার চোখ বিষ্ফোরিত হবার দশা । একি, এই ছেলে এখন এসব কি বলছে । আমি ওরে নিয়ে কত স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম, আর ও এখন এইগুলা কি বলছে । তুমি কি করবা সকালের মধ্যে আমারে জানাও, এই বলে আমি বাসায় চলে আসলাম । রুমে বসে ভাবতে লাগলাম গর্ভ নস্ট করে ফেলাটাই মনে হয় ভাল হবে কোন না কোন ভাবে । আশরাফুলের আসলেই এখনও বিয়ে করার সময় হয়নি, বয়স আর আয় রোজগাড় এর কথা চিন্তা করলে ।
পরদিন সকালে আমি আমার জীবনে আরেকটি ভয়ংকর সংবাদ শুনতে পেলাম । ড্রাইভার উপরে এসে আম্মাকে জানাল আশরাফুল নাকি সকালে তার ব্যাগ আর সব কাপড়চোপড় নিয়ে চলে গেছে । সে আর আসবেনা । আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল । আম্মা উচ্চস্বরে কতক্ষন তার চৌদ্দ গোষ্ঠিকে গালাগালি করলেন । আমার মাথায় কিছুই ঢুকলনা, আমি চারপাশে সব ঝাপসা দেখতে লাগলাম । নিজের রুমে এসে বিছানায় বসলাম কিছুক্ষন । বুঝতে পারছিনা আমি এখন কি করব । আমার কি করা উচিত । আম্মাকে সব খুলে বললে কি প্রতিক্রিয়া হবে সেটা অনুমান করতে পারছিলামনা । মাঝখানের রুমে এসে শুনি আম্মা কাজের বুয়াকে বলছে , হারামজাদা মোবাইল ও বন্ধ করে ফেলছে । তার সাথে যোগাযোগ করার ও কোন পথ আমি খুজে পেলামনা ।

দুই দিন চলে গেল । ঠিক জানিনা কিসের উপর ভর করে আমি এই দুদিন পার করলাম , ভয়ংকর দুদিন । এর মাঝে আম্মার মোবাইল থেকে সুযোগ পেলেই আমি আশরাফুলের মোবাইলে কল করার চেষ্টা করেছি । প্রতিবারই সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে । আমি বুঝে গেলাম, আমার জীবনে আশরাফুল আর কখনো আসবেনা । সে যৌবনের ভাবাবেগের কারনেই আমার সাথে মিশেছে, আমি তাকে সুযোগ করে দেয়ার পর আমার শরীর উপভোগ করেছে, এটা সত্য উপভোগ আমিও করেছি । আমার প্রতি তার ভাল লাগা ছিল, তবে সেটা অতটা ছিলনা যেটার জন্য সে যুদ্ধ করতে পারবে । আমার কি করা উচিত, কি করা উচিত না, কোন কূল কিনারা আমি খুজে পাচ্ছিনা ।

বিকালে আম্মা আমাকে বললেন ছাদের গাছগুলোতে পানি দিয়ে আসতে । সাথে আশরাফুলকে বেশ কিছু গালিও দিলেন, কারন পানি দেয়ার এই কাজটা সেই করত । লিফটে উঠার সময় আমার চিতকার করে কান্না করতে ইচ্ছা করছিল, এই সেই লিফট যা সাক্ষী আমাদের উদ্দামতার ।
ছাদে উঠে আমার মনে হল আর নিচে ফিরে যাবার কোন মানে হয়না । নিচে আমার জন্য আর কিছু নেই । ব্যাপারটা জানার পরপরই নিশ্চিতভাবে আম্মা আমাকে বের করে দিবেন । চাচা হয়ত হাতে কিছু টাকা দিয়ে ড্রাইভারকে বলবেন বাসে তুলে দিয়ে আসতে । মামা বাড়িতেও আর জায়গা হবে বলে মনে হয়না । বেঁচে থাকার সব মানে একেবারেই উড়ে চলে গেছে আমার কাছ থেকে । কি নিয়েই বা বাঁচব আমি, যাকে নিয়ে এত স্বপ্ন বুনেছি সে আমাকে পরিত্যাগ করে ভয়ে পালিয়ে গেছে । ডিসিশান নিয়ে নিলাম কি করব আমি । বালতিতে পানি নিলাম । গাছগুলোতে ঠিক মতন পানি দিলাম , আমার চোখ গলেও পানি পরছে তখন । পৃথিবীটা ঝাপসা হয়ে আসছে ।

পানি দেয়া শেষ করে আমি বালতি আর মগ হাতে নিয়েই ছাদের রেলিং এ উঠে আসলাম । আসে পাশের বিল্ডিংগুলোর ছাদে কেউ নেই । কেউ আমাকে দেখছেনা । আমি নিজেকে শূন্যে ভাসিয়ে দিলাম ।











বাসার সামনের রাস্তা রক্তে ভেসে গেল । লাল বালতিটা ফেটে গিয়ে দূরে পরে আছে । রাস্তায় চলতে থাকা দুটা রিক্সা আমার সামনে এসে থেমে গেল । তাদের চিতকারে ড্রাইভার বের হয়ে এসে খালাম্মা বলে চিতকার দিল । আরো লোকজন এসে হাজির হল । আম্মা দৌড়াতে দৌড়াতে নেমে আসলেন । বিলাপ শুরু করে দিলেন । ওনার বিলাপ ও ওনার কথার মত, গালাগালির মতন বেসুরো । আম্মা ড্রাইভারকে জলদি একটা সিএনজি ডাকতে বললেন । এই পরিস্হিতিতেও উনি ওনার গাড়ি বের করতে বললেননা, রক্ত লেগে গাড়ি নোংরা হয়ে যাবে ভেবে । তখনও আমি বেঁচে আছি । আমার প্রতি তার ভালবাসা ভালই ছিল, সিএনজিতে তিনি উঠলেন, সাথে ড্রাইভারও । হাসপাতালে নেয়া হল, স্যালাইন লাগানো হল তখনও আমি বেঁচে ছিলাম ।

রক্ত বন্ধ করা যাচ্ছেনা, শরীর থেকে সব রক্ত বলতে গেলে বেরিয়ে গিয়েছিল । আস্তে আস্তে আমি পুরোপুরি নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছিলাম । একসময় ডাক্তার আমাকে মৃত ঘোষনা করে দিল ।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪০
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×