এ সবের বিষয়ে পিছনে অন্য কারণও থাকতে পারে। আমি নিজে সাংবাদিকতার সাথে জড়িত থাকার কারণে বিষয়টি অনুসন্ধানের চেস্টা করেছি।
অনুসন্ধান করে জানতে পারি, জেসমিন শামিমা নিঝুম ও তানিয়া ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুই জনই কেন্দ্রীয় সভাপতি রিপনের অনুসারী। এ সুযোগ কাজে লাগিয়েছেন ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শীর্ষ নেতা। তাদের রাজনৈতিক খায়েশের উৎস বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজ। তবে এতে সহযোগিতা করেছেন যুগান্তর পত্রিকার 'ম' আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট এক সাংবাদিক। এর এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছে সরকার বিরোধী কয়েকটি পত্রিকা। তারা বিষয়টিকে সরকারের ইমেজ নষ্ট করার জন্য লাগিয়েছে। আর অন্যদের উদ্দেশ্য ছিলো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিকে নাজেহাল করা। এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নেতা কেন্দ্রীয় সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক হতে পারবেন। কমিটি গঠনে দেরী হলে বিশ্ববিদ্যালয় নেতাদের সাংগঠনিক বয়স শেষ হয়ে যাবে। আর বিনিময়ে ঐ সাংবাদিকের ছোট ভাই বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাবেন। এজন্য ইডেনে ৩০হাজার ছাত্রীকে পতিতা বানিয়ে ছাড়লো তারা।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৩৪