somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার শততম পোষ্ট---- প্রিয় ব্লগার বন্দনা----প্রিয়তমেষু হে !

০১ লা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লেখালেখির সোনালী দিন এখন প্রিন্ট মিডিয়ার খসখসে কাগজ ছেড়ে অন্তর্জালের পর্দায়। ফেইসবুক-ব্লগ শুধু লেখালেখি কেন কূলীন নাগরিকের যাপিত জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশও বটে। আজ দুপুরে কি খেলেন, কি সাবান দিয়ে গোসল সারলেন কিংবা বর্ষার এই মেঘ মেদুর বেলায় আপনার মনের অবস্থাই বা কি, সব কিছুই অন্যকে জানাতে পারেন নিমিষে। মনের গহীনে ঘুরপাক খাওয়া না বলা সব কথা নিয়ে যে কেউ সাজাতে পারেন কবিতা কিংবা গল্প এবং মুহুর্তে সেটা ছাপার অক্ষরে ছাপিয়ে দিতে পারেন ব্লগের ঝলমলে পাতায়। বিভাগীয় সম্পাদকের সম্পাদনার কাঁচি আর ডব্লিউ পি বি'র ( waste paper box) ভয় এখন শুধুই রুপকথার দৈত্য।

যাই হোক অন্তর্জালে লেখালেখির সুনিপূণ চর্চায় যাদের হাত সিদ্ধহস্ত, গল্প ও কবিতার ঐশ্বর্যে যাদের জয়জয়কার আমার অবস্থান তাদের ধারে কাছেও নেই। আমি কবি কিংবা গল্পকার নই ! ফলশ্রুতিতে অন্তর্জালে আমার অবস্থান বিন্দুর চেয়েও ক্ষুদ্র। অর্থাৎ আমি কোন বিখ্যাত ব্লগার কিংবা ফেইসবুকার নই। আরও একটি ব্যাপার আছে। অন্তর্জালে নিজেকে বটবৃক্ষের মত বিশাল অস্তিত্বশালী করে তুলতে হলে চাটুকারিতা এক মহৌষধি গুন। কিন্তু সেই গুনটিও আমি অর্জন করিনি জেনেটিক পরম্পরায়। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে।

পড়তে বেশ ভালবাসি। যদিও সময়ের বিবর্তন থিউরি আমার মনোজগতে ভাইরাসের মত আক্রমণ করে বসে আছে এবং আমার পাঠভ্যাস দিন দিন নীচের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আমার বাবার পুরোনো বইয়ের তাক ( সেলফ) ভর্তি ছিল নানা রকম বই। গ্রীকের ইতিহাস থেকে শুরু করে মুসলিমদের স্পেন বিজয়। কর্ডোভার ইসলামি সম্রাজ্য থেকে শুরু করে হরপ্পা- মহেঞ্জোদাড়োর ইতিহাস। পলাশী থেকে বায়ান্ন হয়ে মহান মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস। ক্লিওপেট্রা- হেলেন-হারকিউলিস- অফ্রোদিতি কত রোমাঞ্চকর চরিত্রের জীবন কাহিনী। বাদ যায়নি আলেফ লায়লা হাজার দাস্তান। বুঝি আর না বুঝি এসব আমার পড়া হয়েছে সে ছোটবেলায়। এরপর সময় যত গড়িয়েছে আমার পড়ার নেশা তত গাঢ় হয়েছে ( একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত)। ৫ম শ্রেণীতে পড়ার সময় হাতে আসে পথের পাঁচালী। একবার পড়া শেষ করে আবার পড়তাম। এভাবে একবার, দুই বার.....শতবার। যেন যাদুকরের যাদুটোনা। অপু-দূর্গার রোমাঞ্চকর জীবন আমাকে আন্দোলিত করতো। আমি নিজের ভিতর শুনতে পেতাম আম আঁটির ভেঁপুর ঝংকার। " অপু দৌড় দৌড় দৌড়, নবাব গঞ্জের লাল রাস্তা পেরিয়ে........" পড়তে পড়তে আমি নিজের চেনা বাড়ির গন্ডি ছাড়িয়ে মনে মনে হারিয়ে যেতাম অচেনা কোন নবাবগঞ্জের লাল রাস্তার দিকে। গ্রামের তাহের মাঝির মাঝে আমি অক্রুর মাঝিকে দেখতে পেতাম। এভাবে বর্ণনা বা দৃশ্যকল্প নির্ভর বাংলা সাহিত্য শৈশবেই আমাকে গ্রাস করে। একসময় অকাল পরিপক্কতায় হাতে তুলে নিলাম শরৎ সাহিত্য। ফাঁকে ফাঁকে পড়া হয়েছে বঙ্কিম, বিদ্যাসাগর, গোলাম মোস্তফা, ইসমাঈল হোসেন সিরাজীর সাহিত্য। তারপর পরিচয় জীবন বাবুর সাথে " আমি আবার আসিব ফিরে...." ।আর অদ্যবধি শরৎ সাহিত্যে ও জীবন বাবুর কবিতার মাঝে থিতু হয়ে আছে সাহিত্যের প্রতি আমার অবশিষ্ট ভালবাসা।

সাহিত্যের প্রতি অদম্য ভালবাসা থেকে লেখালেখির প্লাটফরম গুলোতে হাঁটাহাঁটি করতাম বা করি। আমাদের ছাত্রজীবনে অন্তর্জালে লেখালেখির সূচনা তখনও হয়নি। লেখালেখি'র প্লাটফরম বলতে ছিল পত্রিকার পাতা কিংবা স্থানীয় কোন সংগঠনের তরফ থেকে বের হওয়া বিভিন্ন জাতীয় দিবসের স্মরণিকা। তাছাড়া গ্রামের ছেলে বলে সবকিছু ছিল আমাদের জন্য অনেক দূরহ ব্যাপার। আমার কলেজ জীবনে আমি ছিলাম অপাদামস্তক সাহিত্য কর্মী। কবিতা পাঠের আসর, নাট্যাভিনয়, দেয়ালিকা প্রকাশ, স্মরণিকা প্রকাশ নানা কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখতাম। ফাঁকে ফাঁকে নিজেও টুকটাক কবিতা কিংবা কবিতার মত করে কিছু লিখতাম। ঠিক এই সময়ে সৃজনশীল পাঠকদের মনে আলোড়ন তুলে দৈনিক ভোরের কাগজ শুরু করে এক অভিনব আয়োজন। নাম তার পাঠক ফোরাম। ভোরের কাগজের সৃজনশীল পাঠক, যারা পড়তে এবং লিখতে চায় তাদের কাঙ্খিত চাওয়া কে পূর্ণতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে যাত্রা শুরু করল পাঠকফোরাম। যার স্বপ্নদ্রষ্টা স্বর্গীয় " সঞ্জীব চৌধুরী আমাদের সঞ্জীব দা। প্রতি মঙ্গলবার বের হত পাঠক ফোরামের পাতা। কত সুন্দর সুন্দর লেখা। মন জুড়িয়ে যেত। সারা বাংলাদেশ থেকে আসা হাজার হাজার লেখার মধ্যে থেকে বাঁচাই করে ছাপা হত সেরা সেরা সব লেখা। এই পাঠক ফোরামে এসে লেখালেখির এক নতুন দিগন্ত খুঁজে পেলাম। শিখলাম, জানলাম লেখালিখির নানা দিক কিংবা গতি প্রকৃতি। কিন্তু খুব বেশীদিন আমি নিজেকে পাঠক ফোরামের সাথে সম্পৃক্ত রাখতে পারিনি। জীবনের বৃহত্তর প্রয়োজনে সবকিছু ছেড়েছুঁড়ে একসময় আপন করে নিলাম মধ্যপ্রাচ্যের নিস্তরংগ জীবন। মরুজীবনের সপ্তম দিবসে খয়েরী মলাটের ডায়রী খুলে শুধু লিখে রাখলাম দুটো লাইন.......

তাকে আর কেউ পাবে নাকো খুঁজি,
সেই খরস্রোতা নদী;
সেইখানে কোনদিন ডাকিবেনা ডাহুক আর-
বিষন্ন বালুচর জাগিবে নিরবধি।

মরুজীবনে কেটে গেল দু বছর। ততদিনে এসে গেছে অন্তর্জাল। একদিন পাঠক ফোরামের সুহৃদ সরফরাজ আমাকে সামহয়্যারইন ব্লগের ঠিকনা দিল। লেখালেখির প্লাটফরম শুনে উত্তেজিত হয়ে পড়লাম। তারপর থেকে ঘুমানোর সময়টা বাদে সারাদিন রাত পড়ে থাকতাম সামুতে। প্রথমদিকে শুধু পড়তাম। সেই ৬ বছর আগের কথা। বছর খানেক কোন নাম নিবন্ধন ছাড়াই পড়েছি। তারপর একদিন নিবন্ধন করলাম। সেদিন থেকে হলাম সামু পরিবারের একজন। তারপর দিনের পর দিন সামুতে পড়ে থেকেছি। নিজে লিখেছি। অন্যদের লিখা পড়েছি। বিদেশ বিভু্ঁইয়ে সামু আমার কাছে ছিল যেন একখন্ড বাংলাদেশ।

দেখতে দেখতে সময় কেটে গেছে অনেক। আমিও দশ বছরের বিদেশ জীবন ছেড়ে স্বদেশে। অন্তর্জালের ব্যাপ্তি ছাড়িয়ে গেছে দিক-দিগন্তে। এসেছে ফেইসবুক, টুইটার কত কি? বাংলা ব্লগও শাখা প্রশাখায় বিস্তৃত হয়েছে বহুমুখি ভাবনা ও সম্ভাবনায়। শুধু কেবল সাহিত্যে নয় অন্তর্জালীয় লেখালেখিতে রাজনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি সবকিছুই উঠে আসছে সমান তালে।

পাঠক ফোরাম কে আমরা যেমন পরিবার ভাবতাম তেমনি সামুকে আমি পরিবার ভাবতাম বা ভাবি। যেহেতু সামুকে আমি নিয়েছিলাম আমার দিনপঞ্জিকা রূপে সেহেতু সামুতে আমি কোন রাখ ডাক রাখিনি। সেখানে অবধারিত ভাবেই উঠে এসেছে আমার রাজনৈতিক পরিচয়ইও। আর সেটাই আমার জন্য কাল হয়েছে। ব্লগিং জীবনের পরিণত বয়সে এসে আমি স্বীকার হলাম রাজনৈতিক কাঁদা ছোড়াছুড়ির। সামুতে আমার সুদীর্ঘকালের পথচলা কে বিবেচনায় না এনে বিবেচনায় আনা হয়েছে আমার রাজনৈতিক আদর্শ। সিন্ডিকেট বাজির বিষাক্ত তীর আমাকে আহত করেছে অযৌক্তিকভাবে।যদিও জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান অত্যন্ত পরিস্কার। একিভাবে রাজনৈতিকভাবে আমার কিছু সহযাত্রীর প্রতিও সামু একি আচরণ করেছে।কিন্তু সামুর কাছ থেকে এমন আচরণ আমার কাছে আশাতীত। তাই অভিমানে ,অন্তহীন বেদনায় হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে নিঃশব্দে। এরই অনিবার্য পরিণতি হিসেব সামুতে ছুটে আসা কিংবা রাতদিন বসে থাকার যে নেশা সে নেশায় ভাটা পড়ে। পুরোটাই অনিয়মিত হয়ে পড়েছি সামুতে। তবে সামুতে না লিখার সিদ্ধান্ত বার বার নিয়েও সফল হতে পারিনি। যাই যাই করেও এখান থেকে যাওয়া হয়না । কি যেন এক আদৃশ্য সুতার টান। আমাদের পাঠক ফোরাম এখন আর সে আগের অবস্থানে নাই। অনেকটাই তেল ফুরিয়ে যাওয়া নিভু নিভু প্রদীপ। আমরা কেউ লিখিনা সেখানে। তবুও বছরে একটা দিন আমরা সুযোগ পেলেই ভোরের কাগজ অফিসে ছুটে যাই। কেক কাটি। স্মৃতি রোমন্থন করি। এই এক অবিনশ্বর প্রেম। সামু ও যেন ঠিক সে রকম। চলে যাব বল্লেই যাওয়া হয়না। কবি যেভাবে বলেছেন " চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়.....

এই যে সব কিছু ছুঁড়ে ফেলে চলে যেতে পারিনা তার কারণ পর্দার ওপাশে থাকা কিছু মানুষ। তাদের ভার্চুয়াল সান্নিধ্য এক জীবনের অন্যতম প্রাপ্তি বটে। এদের লেখা কবিতা গল্প পড়ে আমার সাহিত্য প্রেমী হৃদয়ে আনন্দের যে স্রোতস্বীনি বয়ে যায়, সে বিরহ মানতে নারাজ। এই মানুষগুলোর ২/১ জন ছাড়া আর কারো সাথে আমার কোনদিন মুখোমুখি দেখা হয়নি। তবুও তারা আমার আত্মার পরমাত্মীয়। তাদের হাতের কারিশমা যেন তাদের ভাষা ও মনের পরিচয়। আর সে ক্যারেশমেটিক লেখা পড়ি আর আমি তাদের সাথে ভাব বিনিময় করি। সোজা কথা এই মানুষগুলো লেখা পড়ার লোভ থেকে শত বঞ্চনা মাথায় নিয়েও সামুতে যেতে যেতে ফিরে আসা।

আজ এই লিখাটি হবে আমার শততম পোষ্ট। ইচ্ছা ছিল শততম পোষ্টে প্রিয় সব ব্লগারদের শ্রদ্ধা জানাবো। কিন্তু সেটা করতে এসে দাঁড় করালাম বিশাল এক ভুমিকা । যেটা নিঃসন্দেহে বাহুল্যদোষ। পাঠক এটা আমার লেখালেখিতে অপরিপক্কতারই ফল।

যাই হোক এক্ষেনে আমি শ্রদ্ধায় স্মরণ করব আমার সেসব সুহৃদ প্রিয় ব্লগারদের।

দূর্যোধন: অসাধারণ ভাবে আমার প্রিয় একজন ব্লগার । তবে ব্যক্তিগত ভাবে তার সাথে কোন পরিচয় নাই আমার। প্রথমে একজন রম্য লিখিয়ে ব্লগার হিসেবে তাকে চিনতাম। কিন্তু না পরে দেখলাম তিনি একজন নির্মোহ সমাজ কর্মী। যেখানে আমাদের সমাজ দলীয় লেজুড়ের উৎকৃষ্ট উদাহরণ, যেখানে আমি পারিনি দলীয় বৃত্ত থেকে বের হয়ে নতুন করে ভাবতে সেখানে এই মানুষটি নির্মোহ। নীরিক্ষণ ক্ষমতা তার বাজ পাখির মত। কোন হুজুগে গা না ভাসিয়ে তিনি তার সহজাত নীরিক্ষণ ক্ষমতার বলে তুলে আনেন খবরের অন্তরালের খবর। রাজনীতির দোহাই দিয়ে কোন অন্যায়ের প্রতি তার অন্ধ আশকারা নেই। ফেইসবুক এবং ব্লগ সবক্ষেত্রে প্রচন্ড খোঁচা দিয়ে তিনি তুলে ধরেন সমাজ ও রাষ্ট্রের নানা অসংগতি। তার জন্য একটা বাক্যই বলা যায় " সত্য প্রকাশে নিঃসংকোচ"। যখনই এই মানুষটির কোন ব্লগ বা ফেইসবুক স্ট্যাটাস পড়ি মনে হয় ঠিক এই কথাটিই যেন আমার কথা। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

কৌশিক: আমি ডাকি কৌশিক দা। সামনাসামনি তাকে দেখেছি কিন্তু ব্যাক্তিগত কোন পরিচয় নাই। সিনিয়র এই ব্লগারের সাথে আমার দেনা পাওনা খুব একটা নেই। আমার ব্লগে উনি কোনদিন পা রাখেন নি। তার সাথে আমার রাজনৈতিক আদর্শের ভিন্নতা ষ্পষ্ট। কিন্তু হঠাৎ করে ফেইসবুকের একটা ষ্ট্যাটাস কে কেন্দ্র করে এই মানুষটি আমার অসীম শ্রদ্ধা অর্জন করে। আমি কৌশিকের মাঝে অন্য এক মানবীয় কৌশিক কে খুঁজে পেলাম। পেলাম বন্ধু বৎসল, ভাতৃবৎসল এক কৌশিকের সান্নিধ্য। এখন মাঝে মাঝে হাই হেলো হয়। কোন প্রকার ভাব না দেখিয়ে তিনি কথা বলেন সহজাত ভঙ্গিতে। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

হাসান মাহবুব: আমার অন্যতম প্রিয় এই ব্লগারের সাথেও আমার কোন ব্যাক্তিগত পরিচয় নাই। লেখালেখির নিপুন সম্ভারে তিনি আমার হৃদয়ে ঠাঁই করে নিয়েছেন। অপাদামস্তক সাহিত্য ঘরানার এই ব্লগার সামুতে আমার দেখা শ্রেষ্ঠ গল্পকার। মেটাফরিক বর্ণনায় যাপিত জীবনের ছবি আঁকেন নিরেট এই গল্পকার। তার গল্প যত পড়ি তত নেশা জাগে। তিনি একজন বিদগ্ধ সমালোচকও বটে। নবীন লেখক কিংবা ব্লগারদের জন্য তিনি নিত্য উৎসাহ। বন্ধুর মত করে ভূল গুলো ধরিয়ে দেন। ঠিক যেমনটি একসময় আমাদের কে ধরিয়ে দিতেন সঞ্জীব দা। শাহবাগের উত্তাল দিনগুলোতে আমি হন্য হয়ে খুঁজেছিলাম নমস্য এই ব্লগারকে একবার দেখবো বলে। কিন্তু সেটা আমার হয়ে উঠেনি। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

রেজওয়ান মাহবুব তানিম:
আমার অন্যতম প্রিয় ব্লগার। উনার সাথে রয়েছে আমার আত্মিক সম্পর্ক। একমাত্র এই ব্লগারের সাথেই আমার প্রায়শই দেখা হয়- বই মেলায় কিংবা সাহিত্যের কোন আড্ডায়। আমার সুখ- দুঃখ-অভিমানের সাথি একজন তানিম। প্রকৌশল বিশ্ব বিদ্যালয়ের এই ছাত্র আপাদামস্তক সাহিত্যিক। কবিতা অন্ত প্রাণ। তার কবিতায় মেদ বিহীন ঝরঝরে শব্দের ঝংকারে উঠে আসে যাপিত জীবন তথা মানুষের প্রেম- সুখ-দুখ- হাসি-কান্না- বিরহ-মিলন। মৃত্যুর মত কঠিন সত্যও তার কবিতায় মূর্ত হয়ে উঠে ভিন্ন রকম ভাবনায়। তার কবিতা আমাকে ভিন্নরকম এক আকর্ষনে টানে। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

রেজওয়ানা: এই ব্লগারের সাথে ব্যাক্তিগত কোন পরিচয় নাই আমার। তবে তিনি আমার প্রিয় ব্লগার। আমার আর উনার রাজনৈতিক অবস্থান দুই প্রান্তে। কিন্তু বন্ধুবৎসল এই মানুষ কোনদিন সে নিরিখে আমাকে দেখেন নি। আমিও সেভাবে দেখিনি। আমার ব্লগে কিংবা ফেইসবুকে উনার নিয়মিত পদাচারণা আমাকে কৃতজ্ঞতা ও মুগ্ধতায় আবিষ্ট করে। বাংলার হাজার বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতি পরম মমতাশীল এই মনরোমা ব্লগারের লিখায় উঠে আসে বাংলার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও প্রত্নসম্ভারের নানা চমকপ্রদ তথ্য যা আমি সহ সকল ব্লগারের অনেক প্রিয় হয়ে উঠে। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

সাহিদা আশরাফি: আকজন এ্যামেচার ব্লগার। খুব কম কম লিখেন। কবিতা লিখার বাসনা থেকেই মূলত ব্লগিং। কিন্তু কেন জানি লিখেন না। ব্যাক্তি জীবনে উনি আমার খুব পরিচিত। কারণ উনি আমার সহধর্মিণী। তার একান্ত সহচর্যে এই অসুস্থ ব্লগারের বেঁচে থাকা এবং কিছু লিখার চেষ্টা।এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল ভালবাসা।

কাল্পনীক ভালবাসা: আমার আরেকজন প্রিয় ব্লগার। সব্যসাচী এই ব্লগার একাধারে কবি, গল্পকার, রম্যকার ও সংগঠক। তার লেখা মন ছুঁয়ে যায়। মনকে ভিন্ন এক কল্প রাজ্যে উড়িয়ে নেয়। এই ব্লগারের সাথে দেখা হয়েছে আমার। অসাধারণ ভালবাসার কিছু মুহুর্ত কাটিয়েছিলাম উনার সাথে। আর্ত মানবতার সেবায় সদা নিবেদিত এই ব্লগার সকলের শ্রদ্ধা ও ভালবাসার পাত্র। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

কান্ডারী অথর্ব: প্রিয় একজন ব্লগার। ব্যাক্তিগত ভাবে চেনা জানা প্রিয় মুখ। একজন কবিও গল্পকার সেই সাথে সংগঠক। পরিনত হাতের কবি।অসাধারণ ভালবাসার কিছু মুহুর্ত কাটিয়েছিলাম উনার সাথে। আর্ত মানবতার সেবায় সদা নিবেদিত এই ব্লগার সকলের শ্রদ্ধা ও ভালবাসার পাত্র। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

ভিয়েনাস: একজন অসাধারণ কবি ব্লগার। অসাধারণ শব্দের বুনন সাজিয়ে কবিতা লিখেন। নিত্য নতুন শব্দের ধ্রুপদী বিন্যাসে যার কবিতা পাঠক সমাদৃত হয়ে উঠে নিমিষে। আমার অনেক প্রিয় বন্ধু প্রবাসী এই কবি।এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

ইনকগনিটো: ব্যাক্তিগত পরিচয় নেই এই ব্লগারের সাথে। তবে তার লিখালিখির ভক্ত আমি। তার লেখায় আমি যেন আমার অন্তরের না বলা কথার অনুরণন খুঁজে পাই। অসাধারণ শব্দের যাদুকর তিনি। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

সাব্রিনা সিরাজী তিতির: আমার প্রিয় একজন ব্লগার। ব্যাক্তিগত ভাবে পরিচিত এই ব্লগারের পরিবারের সদস্যদের সাথেও রয়েছে জানাশোনা। দুটো কন্যা সন্তানের জননী এই ব্লগার কবিতা অন্তপ্রাণ। সাদা মাটা বর্ণনায় সহজ সরল ভাষায় লিখেন দারুন দারুন কবিতা। তার কবিটায় উঠে আসে নারী জীবনের প্রেম- বিরহ- চাওয়া পাওয়া এবং সে সাথে নারী ও প্রকৃতির মেলবন্ধনের খবর। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

সোনালী ডানার চিল: কবি এবং পুরোটাই কবি। প্রবাসী এই কবি একজন শব্দকর। অসাধারণ সব শব্দ দিয়ে সাজাতে পারেন কবিতার জামদানী পট। তার কবিতায় আছে নেশা। আছে অসীম ভাবনায় হারিয়ে যাওয়ার প্রনোদনা।এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

ফ্রাস্ট্রেটেড :
অসাধারন এক লেখক। ছোটগল্প এবং কবিতায় রীতিমত শব্দের যাদুকর। তার লিখায় আমি খুঁজে পাই ভিন্নরকম আনন্দ। শব্দের ঝংকারে মুদ্রিত নাগরিক জীবন আমাকে আপ্লুত করে। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

কামরুল হাসান শাহী: একজন প্রিয় কবি। তার কবিতা সহজ সরল অভিব্যাক্তি ভালবাসার পরশ বুলিয়ে দেয়। আমার ব্লগে তার নিয়মিত পদাচরাণা আমাকে মুগ্ধ করে। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।


রাইসুল নয়ন: এই ব্লগার আমার অনেক প্রিয় একজন ছোটভাই।
যে কয়জন ব্লগার আমাকে অকৃত্রিম ভালবাসায় সিক্ত করেছে নয়ন তাদের একজন। আমি তাকে বলি বিরহের কবি। এ্যামেচার এই কবির লেখালেখির হাত খুব চমৎকার। সময়ের যাত্রায় একদিন সে পরিণত কবি হয়ে উঠবে এই বিশ্বাস আমার আছে।এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

কবি বাঁধনহারা: এই ব্লগারও আমার অনেক প্রিয় একজন ছোটভাই। রাইসুল নয়নের মত আমার প্রতি তার অগাধ ভালবাসা আমাকে মুগ্ধ করে। লেখালেখির চমৎকার মানস নিয়ে সে একদিন বড় মাপের কবি হয়ে উঠবে এটা আমার বিশ্বাস। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

চাপাডাঙার চান্দু: আমার রাজনৈতিক সহযাত্রী ব্লগার। তার রাজনৈতিক বিশ্লেষনধর্মী লিখা আমার মন কাড়ে সেই সাথে তার রাজনৈতিক স্ট্যান্ড। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

অনীনদিতা: অসাধারণ এক তারুন্যোদিপ্ত ব্লগার। অনেক সিনিয়র ব্লগারের আদরের ছোট বোন। আমারো তাই। আছে লেখালেখির চমৎকার হাত। সময়ের একদিন হয়ে উঠবে ভাল মানের লেখক। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

অদৃশ্য: একজন প্রিয় কবি আমার। তার কবিতায় অপার্থিব সুন্দরের প্রতিচ্ছবি। ভীষন ভাল লাগে তার কবিতা পড়তে। এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

একজন আরমান: কবি, গল্পকার এবং ফিচার লেখক। আছে তারুণ্যের উদ্দিপণা। আছে আর্ত মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করার সুতীব্র আকাঙ্খা। সেও আমার একজন প্রিয় ব্লগার। তার লিখা কবিতায় ভাল লাগার তানপুরা বাজে যা আমার হৃদয় কে আন্দোলিত করে।এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

সেলিম আনোয়ার: প্রিয় একজন ব্লগার। তার নিয়মিত সান্নধ্য আমাকে মুগ্ধ করে। আসাধারণ কবিতা লিখেন। তার কবিতা পড়তে পছন্দ করি।এই প্রিয় ব্লগারের প্রতি থাকলো আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসা।

প্রাসলেস প্রিইন্সেস: ইনি আমার বড় কুটুম। বাংলাসাহিত্যের ছাত্রী পুরাটাই সাহিত্য বিমূখ। আমার প্রনোদনায় ব্লগার হিসেবে নাম লিখিয়েছেন বটে কিন্তু লেখালেখির ধারে কাছে নাই। আশা করি কোন একদিন তিনি লেখালেখি শুরু করবেন। এই প্রিয় ব্লগারের জন্য ভালবাসা ও শুভ কামনা


এছাড়া যাদের প্রতি আমার ভাললাগা ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা অসীম আকাশের মত তারা হল:

সুলতানা শীরিন সাঁজি
চাটিকিয়াং রূমান
ত্রিনিত্রি
ফারাহ দিবা জামান
রিয়েল ডেমন
নাআমি
আহমেদ জিএস
সমুদ্রকন্যা
গ্রাম্যবালিকা
লেখোয়াড়
ৎঁৎঁৎঁ
আশিক মাসুম
শায়মা
কুনোব্যাঙ
আরজুপনি
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়
তন্ময় ফেরদৌস
অর্পণা মন্ময়
বোকামন
সায়েম মুন
ভূল উচ্ছাস
রঙ তুলি ক্যানভাস
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা
আজ আমি কোথাও যাবো না
কালোপরি
জাকারিয়া মুবিন
আমি তুমি আমরা
বিদ্রোহী ভৃগু
রুদ্র মানব
লাবনী আক্তার
ফারজানা শিরিন
মাক্স
রোজেল০০৭
আবুশিথি
শ্রাবনজল
ইমরাজ কবির মুন
নুর ফয়জুর রেজা
মুনসী
স্বপ্নবাজ
মামুনুর রশীদ
বটবৃক্ষ
একজন নিশাচর
একজন ঘুনপোকা
নির্ভীক আহসান
দানবিক রাক্ষস
মেহরুন
শিপু ভাই
মাহমুদা সোনিয়া
সোমহেপি
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনে মোর
মায়াবী ছায়া
আমি ময়ুরাক্ষী
এসএমফারুক৮৮
কামরুল ইসলাম (সুমন)
মাসুম আহমেদ ১৪
সুপান্থ সুরাহী
স্নিগ্ধ শোভন
ইখতামিন
হুমায়ুন তোরাব
সাজিদ ঢাকা
সপ্নাতুর আহসান
সিলেটি জামান
ডানাহীন
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে
প্রজাপতিমন
স্বপ্নবাজ অভি
পরিবেশ বন্ধু
আরো অনেকে

সব প্রিয় ব্লগার যাদের প্রেরণা ও ভালবাসায় আমি ঋদ্ধ হয়েছি আমার শততম পোষ্ট আমি সবার প্রতি ভালবাসা ও কৃতঙ্গতা জানাচ্ছি।


উৎসর্গ: রাইসুল নয়ন ও কবি বাঁধন হারা






সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
৭৯টি মন্তব্য ৮১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×