জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে অপরিবর্তনীয় আলোচনা
অবশ্য বনের প্রস্তুতি সভার ব্যাপারে যাই হোক, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশের কোনো পক্ষের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই। বস্তুত, আগেও বহুবার যেমনটি বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সামর্থের তুলনায় নীতিগত ও ব্যবহারিক প্রস্তুতি বেশিই গ্রহণ করেছে। কিন্তু বৈশ্বিক পর্যায়ে প্রস্তুতি যেন শূন্যের পর্যায়ে। কেবল বৈঠকের পর বৈঠক চলছে। নানা বৈঠক- শীর্ষ পর্যায়ে, মন্ত্রী পর্যায়ে, কারিগরি পর্যায়ে, বৈশ্বিক, আঞ্চলিক, দেশীয় প্রভৃতি। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অর্থ ও প্রযুক্তির শিকে আর ছিঁড়ছে না।
প্রশ্ন হচ্ছে, এমন সভা আর কত দিন? ডারবানে কি বৈশ্বিক উদ্যোগের বিষয়টি সুরাহা হবে? বরং মীমাংসিত কিছু বিষয়ে তো অশনিসংকেতই দেখা যাচ্ছে। বহুপক্ষীয় আলোচনা যেন ভূতের মতো পেছনে হাঁটছে। কথা ছিল, ২০১২ সালে কিয়োটো প্রটোকলের মেয়াদ শেষে সব দেশ নতুন চুক্তিতে আবদ্ধ হবে। কিন্তু বাস্তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নতুন চুক্তির লক্ষণ তো নেই-ই, বরং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কানাডা, জাপান ও রাশিয়া কিয়োটো চুক্তিটির মেয়াদ বাড়ানোর বিরোধিতা করছে। কোপেনহেগেনে অঙ্গীকার করা হয়েছিল, ২০১০-১২ পর্যন্ত উন্নত দেশগুলো ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন তহবিল 'সূচনা' করবে; ২০২০ সাল নাগাদ সেটা একশ' বিলিয়নে পৌঁছবে। কিন্তু ওয়ার্ল্ড রিসোর্স ইনস্টিটিউটের একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, এ পর্যন্ত কেবল ১২ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ এবং সেটারও মাত্র ৩০ শতাংশ তহবিলে জমা পড়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিশাল আয়োজনের অন্যান্য দিক দূর অস্ত! ওয়াকিবহাল মহল প্রত্যাশা কিংবা আশঙ্কা করছে, ডারবানে তো নয়ই, আরও ডজন ডজন শীর্ষ ও কারিগরি বৈঠকের পর হয়তো কার্যকর উদ্যোগের অস্পষ্ট রূপরেখা পাওয়া যেতে পারে।
আলোচনায় গতি না থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তন কিন্তু থেমে নেই। সেক্ষেত্রে ক্রমাবনতিই স্পষ্ট হচ্ছে। ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি জানাচ্ছে, ২০১০ সালে ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি জ্বালানি উদ্গিরণ ঘটেছে। আবার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডল কর্তৃপক্ষ বলছে, মাত্র গত মে মাসে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের উপস্থিতি রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছেছে।
সব মিলিয়ে আমরা দেখছি, জলবায়ুতে সর্বনাশা পরিবর্তন ঘটেই চলছে; আর তা মোকাবেলার জন্য বৈশ্বিক আলোচনা রয়ে যাচ্ছে অপরিবর্তনীয়। হায়!
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।