somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাবনিক- পর্বঃ ৩ ও ৪( শেষ খন্ড)

২০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


স্কোর লুবেন্সকাইয়া স্কয়ারের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া কেজিবির সদর দফতরে সোভিয়েতের খোলস থেকে বেরিয়ে রাশিয়ান গোয়েন্দা সংস্থা তখন নতুন নামে সেখানে ঘাঁটি গেড়েছে। ‘ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস’ ইংরেজীতে FSS হলেও রুশ ভাষায় FSB।
এর সর্বোচ্চ পদ সবে অলঙ্কৃত করেছেন, ইয়েলিতসিনের চরম আস্থাভাজন প্রাক্তন কেজিবি’য়ান ভ্লাদিমির পুতিন। কে জানত তখন ববির মেয়ের জন্ম মুহুর্তের সময়ে সে দেশেই এমন একজন মানুষের হাতে ধীরে ধীরে ক্ষমতা চলে যাচ্ছে, কে ভেবেছিল তখন এই মানুষটাই বছর ঘুরতে না ঘুরতে রাশিয়ার দন্ডমুন্ডের কর্তা হবে। কে জানত দু’ যুগ বাদে তার বুদ্ধিদীপ্ত অথচ অপরিনামদর্শীতা আর ভয়ন্কর কিছু পদক্ষেপে সারা বিশ্ব টালমাটাল হয়ে পড়বে!!
বির সদ্য কেনা ফ্লাটে সৌম্য গিয়ে উপস্থিত হল একতোড়া ফুল,চকোলেট, শ্যাম্পেন আর ওয়াইনের বোতল নিয়ে। পকেটে অবশ্য লাল মখমলের থলেতে মায়ের দেয়া ছোট্ট একখানা স্বর্নের চেইন ও আছে। তিনি বার বার বলেছেন, আমি যেন নিজের হাতে চেইনটা ববির মেয়ের গলায় পরিয়ে দিয়ে আসি।
যদিও ববি এখন আমার সাথে- এসব নিতে সে নিষেধ করেছিল। কিন্তু পুরনো দিনের এলিনার কথা মাথায় রেখে এসব আমি জোড় করেই নিলাম। সে একসময় এসব দেখে খুশী হোত।
ববি ডোর বেল না বাজিয়ে তার ডূপ্লিকেট চাবি দিয়ে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকল। বাসার অভ্যান্তরে সুনসান নিরবতা! কোন জন মানুষ আছে বলে মনে হোল না। ববির দিকে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকাতেই সে ঘাড় ঝুলিয়ে আশ্বস্ত করল। আমি ওর ঝকঝকে ড্রইং কাম লিভিং রুমে গিয়ে বসলাম। ঘরের সবকিছু এত পরিপাটি করে সাজানো যে, বসতে দ্বীধা হচ্ছিল।
ববি বেডরুমে ঢুকে খানিকবাদে দামী কাপড়ে জড়ানো ওর পনেরদিন বয়েসী মেয়েকে নিয়ে বের হোল। আমার ধারনা ছিল পেছনে এলিনা’র দেখা পাব। কিন্তু চরম হতাশায় লক্ষ্য করলাম এলিনা নেই।
ও এসে আলতো করে মেয়েটাকে আমার কোলে তুলে দিল। তুলতুলে মাখনের ড্যালার মত বাবুটাকে কোলে নিয়ে মুখের দিকে তাকাতেই সারা শরিরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল! আরে এযে একবারে এলিনার মুখখানা ছাঁচে ফেলে বসানো!!
ববি’র মেয়েকে বেশ খানিকক্ষণ কোলে রেখে ওর উষ্ণতা অনুভব করলাম। ওর গায়ে একটা মিষ্টি তেলের গন্ধ! ভাবছিলাম, এটাতো আমার মেয়েও হতে পারত। ভাবতে ভাবতেই নস্টালজিক হয়ে দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ধ্যানমগ্ন হলাম।
-কি খাবি দোস্ত?
ওর ডাকে হুঁশ ফিরল! আজব কথা –এলিনা কি বাসায় নেই? না থাকলে মেয়ে এতক্ষন কার কাছে ছিল? ও না থাকলে ববি’ই বলত সে বাসায় নেই। ববি’র চেহারায় কেমন বিব্রত ভাব। সে নিজের মনেই বেশ লজ্জা পাচ্ছে বোঝা যায়।
কত কি ভেবেছিলাম এখানে আসবার আগে।পুরোনো প্রেমিকার সাথে দেখা হলে এই বয়সে কত রকম রোমান্টিক ব্যাপার স্যাপার-ই না ঘটে! ভেবেছিলাম আড্ডা হবে, গল্প হবে, তুমুল হাসা হাসি আর খানা পিনা। এর ফাঁকে আগে থেকে সাজিয়ে রাখা অনিচ্ছাকৃত চোখাচোখি। চোখে ঠোটে মুখে আর শরিরের ভাষায় না বলা কথা বলা। খানিকটা অভিমান কিংবা আহ্লাদ! ধ্যাত কিছুই হোল না তার।
ওয়াইন খাবি? –কেমন যেন ফিসফিস করে বলল ববি। কেউ শুনে ফেললে সব উচ্ছন্নে যাবে যেন! এদেশে ওয়াইন হোল স’বচেয়ে এলেবেলে পাণীয়। এটা অফার করতে কেউ মিন মিন করে! তবুও কিছু জিজ্ঞেস না করে- অভাবনীয়ভাবে আমি বলে ফেললাম ‘না’ খাবনা!
ও যেন হাঁফ ছেড়ে বাচল! তাহলে দুপুরে রান্না করি-একসাথে খাই। বাইরে গিয়ে তো খাবই।
-দাড়া তোকে আজকে স্যামন মাছের ঝোল খাওয়াব।
আমি ‘হ্যা’ বলে ইশারা করতেই ও বাচ্চাটাকে আমার কোল থেকে নিয়ে আদর করতে করতে শোবার রুমে নিয়ে রেখে আসল।
ও রান্না করল আর আমি রান্না ঘরেই ডাইনিং টেবিলে বসে ওর সাথে গল্প করলাম। ওয়াইন খাবনা বলে একগ্লাস জুস দিল আমায়।
স্যামন মাছের ঝোল এমন চমৎকার স্বাদের হতে পারে আমার ধারনা ছিলনা। ওর সাথে লেবু দিয়ে গরম বাদ ইয়াম্মী ছিল চরম।
ফেরার সময় হয়ে এল তবু এলিনার দেখে নেই!
শেষ মুহুর্তে আসল সে। বিবর্ন পাংশুটে পাথুরে মুখ করে। আমকে সম্ভাষণ জানিয়ে সেই তীর্যক গা জ্বালানো হাসিটা দিল- সে হাসি আমার অন্তরাত্মা খাঁমচে ধরল যেন। ভেবেছিলাম অসুস্থ সে, কিন্তু আমি নিশ্চিত সেটা শারিরিক নয় মোটেও। ভয়াবহ মানসিক পীড়নে আক্রান্ত সে। তবে কি সেই পীড়ন? ববিকে দেখেতো বোঝার উপায় নেই কিস্যু!
দু’চারটে গৎবাঁধা কথা হোল মাত্র। ফের দেখা হবে বলে বিদায় নিলাম ভীষন নিরস ভাবে। ওদের বাসা থেকে বেরিয়ে বাইরে এসে বড় করে শ্বাস নিলাম। এতক্ষন দম বন্ধ হয়ে আসছিল যেন।
-----------------------
পর্ব-৪
রপরে আর এলিনাকে নিয়ে বিশদ কোন আলোচনা হয়নি আমাদের। ববি তার জীবনকে উপভোগ করছে চরমভাবে। কোথাও একটুখানি ঘাটতি নেই।
আমার মস্কো যাবার উপলক্ষ্যে বেশ বড়সড় একটা পার্টির আয়োজন হোল।
আমি যখন শেষবার রাশিয়া থেকে গিয়েছিলাম। তখন এখানকার সবাই মোটামুটি ছাত্র বা আদম। সিনিয়র দু-চারজন রাশিয়ায় বিয়ে করেছে সবে। দেশে কেউ বিয়ে করে থাকলেও রাশিয়ার সেই টালমাটাল পরিস্থিতিতে কেউ বাঙ্গালী বউ আনতে সাহস করেনি।
মাত্র পাছ বছরের ব্যবধানে পুরো দেশটার সাথে এখানকার প্রবাসীদেরও আমুল পরিবর্তন! পার্টিতে গিয়ে দেখি সল্পবসনা সুবেশী রুশ রমণীদের পাশাপাশি হাতের কঙ্কনে ঝংকার তুলে কপালে টিপ আর কানে দুল পরিহিত সাধ্যমত বাঙ্গালীয়ানা শাড়িতে একঝাঁক রমণীদের কলকাকলি!! ওরেব্বাস কারো কারো হাতে লাল পাণীয় দেখে আমি ভিমড়ি খেলাম।
বড়লোক(ক্রুতোই) বড় ভায়ের বাসায় যৎকিঞ্চিত নয় ব্যাপক আয়োজন দেখে বুক বপুঁ দুটোই ফুলে উঠল একতালে। আমার দু-চারজন পুরোনো বন্ধু বান্ধবদের পাশে সারা মস্কোর ধনবানেরা এসে হাজির হয়েছে এখানটায়। এদের কাউকেই আমি চেহারায় চিনিনা- নাম শুনেছি মাত্র।
~ববি নারী ভাগ্য করে এসেছে বটে! এলিনা কোথায় জিজ্ঞেস করলে অবহেলা ভরে বলল, শরির খারাপ নাকি-আসেল না।ওর মুখ দেখে বুঝলাম, ডাহা মিথ্যে কথা। কথা আর না বাড়িয়ে পার্টিতে মনোযোগ দিলাম।
এখানকার স্থানীয় কিংবা প্রবাসী পুরষতো বটেই সব নারীরা ববিকে ভাল করে চেনে- শুধু চেনে না জানেও।
সবাই মিলে ববি ভাইকে নিয়ে যে আদিখ্যেতা শূরু করল তা দেখে আমি লজ্জায় লাল হয়ে যাই।
~ববি দোস্ত আমার আসর জমাতে জানে। সঞ্চালনা থেকে শুরু করে ভারি ও কাঁপা কাঁপা কন্ঠে কবিতা, দরাজ গলায় গান, চরম রসিক ভঙ্গীতে জোকস থেকে শুরু করে হেন কোন বিষয় নেই যার সাথে তাল মিলিয়ে অন্য কেউ লড়তে পারে। এর পরে বাবা মুশকিল আসানের দায়িত্বও তার। যে কোন সমস্যা তদন্ডেই সমাধান! শুধু বর্তমান নয় ভবিষ্যত সমস্যার সমাধানে সমান পারদর্শী!
বিশেষ অতিথি যেহেতু আমি, সেহেতু আমার সাথে অতিথিবর্গের পরিচয় করিয়ে দেয়া দোস্তের দায়িত্বের মধ্যে পরে। সে কাজটা সে চরম নিষ্ঠার সাথে করল/ আমাকে তুললে সে উপরে উঠবে সেই মন্ত্রে দীক্ষা নিয়ে আমাকে সাত আসমান ছাড়াইয়া আট আসমানে নিয়া উঠাল। আমি অত উপরে তাকাবার সাহস করে উঠতে পারলাম না। সামনে দন্ডায়মান রমণীদের ওষ্ঠ অধর হতে বড়জোর কাজল মাখা হরিণী অক্ষি পর্যন্ত চোখ তুলিয়ে তাকালাম মাত্র।( চলিত ভাষায় সাহিত্য রচনা করা ব্যাপক সমস্যা)
ব্যাপক বিস্তর খানা-দানা কৌতুক গান কবিতা হাসি তামাশার সাথে ভদকা শ্যাম্পেন ওয়াইন চলল দেদারছে। প্রতিটা পুরুষ তার নিজ স্ত্রী কিংবা বান্ধবীদের সামনে ওদিকে আমার মত নাড়ি ছেড়া অভাগা ও-দুটো বিহীন দুর্ভাগা পুরুষেরা তাদের শৌর্য বীর্য প্রকাশ করতে লাগল মদ গিলে। কে কতটা ‘র’ খেতে পারে তার প্রতিযোগিতা বয়ে গেল কয়েক রাউন্ডে। মদ খেয়ে বকাবকি করা যাবে কিন্তু টলা যাবে না। তাহলেই ইজ্জতের ফালুদা হবে। বাঙ্গালী রমণিরা একটু দূরে দাড়িয়ে আলগোছে শ্যাম্পেন বা ওয়াইনের গেলাসে চুক-চুক করে চুমুক দেয় আর অসভ্য অভব্য পুরুষদের মদ গিলে শৌর্য বীর্য প্রকাশের সার্কাস দেখে।
ববি ভঙ্গী নেয় বেশী খায় কম। তার খেলা হবে গভীর রাতের আলোআঁধারিতে। রাত গভীর হচ্ছে পুরুষেরা মাতাল হয়ে নেতিয়ে যাচ্ছে আর রমণীদের যৌবন যেন আরো ছলকে উঠছে।
কেউ কেউ নষ্টামির শিখরে উঠে এর ওর বউ বান্ধবীর কোমড় জড়িয়ে এলোমেলো নাচছে। কার বউ কার সাথে নাচছে তখন সে নিয়ে ভ্রুক্ষেপ নেই কারো। আর তখুনী নেকড়ে জেগে ওঠে। সবাই নয় তবে বেশীরভাগ নারীরা তখন নাগিনীরুপে ছোবল মারতে উদ্যত। ববি ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে। ভাইয়া ভাইয়া বলে রমণীরা এসে ঢলে ধলে গলে গলে পরে তার বাহুতে। সে ইচ্ছেমত ফুলে ফুলে উড়ে মধু পান করে।
গভীর রাত কেউ খাটে কেউ কার্পেটে কেউ ডিভান বা সোফায় শুয়ে আছে। দু-চারজন পাড় মাতাল তখনো গেলাসে করে মদ গিলছে। সংসারি বা ব্যস্ত ধনবানেরা( যাদের মুলত ড্রাইভার আছে- মদ খেয়ে গাড়ি চালানো অসম্ভব ছিল তখন মস্কোতে) বান্ধবী বা সহধর্মিনীদের নিয়ে নিজ ডেরায় ফিরে গেছে।
ববির আজ বড় সুখের দিন। সে আধ মাতাল হয়ে সোফায় শরির এলিয়ে দিয়ে গুনগুন করে গান গাইছে আর নিজের মনে মনে হাসছে। আমি ঘুম কন্ঠে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, এলিনার বিষয়ে ; আসলে ওর কি হয়েছে বল তো?
ওর যেন নেশা কেটে গেল। সোজা হয়ে বসে আমার দিকে সরাসরি তাকিয়ে বিরক্তি নিয়ে বলল,
- বেশী বোঝে। কে কিনা কি বলছে-সেই নিয়া দুনিয়ার মান অভিমান ঝগড়া ঝাঁটি। তুই বল আমি কি লুচ্চা নাকি? মেয়েরা মজা নেয় আমিও মজা করি’। বলেই একটা ফিচেল হাসি দিল।
আমাকে আর বলতে হোল না আমি যা বোঝার বুঝে নিলাম। দিনের পর দিন গভীর রাত করে মাতাল হয়ে বাড়ি ফেরা। নিত্য নতুন রমণির সাথে সম্পর্ক-কোন ভদ্র ভব্য স্ত্রী মেনে নিতে পারে। আমি জানি এলিনার মত মেয়ে সহজে হাল ছেড়ে দেবার পাত্রী নয়। সে তার সাধ্যের সর্বোচ্চ করেছে। এই দু-বছরে কি ঝড় বয়ে গেছে তা ভেবে আমি শিউড়ে উঠছি। এমন ভয়ঙ্কর বাবনিকের সাথে সংসার করা কতটা দুরুহ তা আমি উপলব্ধি করছি এখন। নিজের এই প্রথম বড় অনুশুচোনা হোল এমন কৃতকর্মের জন্য। কেন আমি এদের পরিচয় করিয়ে দিতে গেলাম??
ববি’র ব্যাপারে কতই না উচ্চাশা ছিল আমার- সব ভেস্তে গেল যেন।
-তা এইভাবেই চলবে না কিছু করবি?
- কেউ -না বুঝলে কি আর করার আছে। ওর জন্য তো আমি আমার আশা আকাঙ্ক্ষা ভাল-লাগাগুলো জলাঞ্জলি দিতে পারি না। দোস্ত আমার তো একটা জীবন আছে না-কি? দেখ যেইসব ক্রুতোই লোকেরা আমার আমন্ত্রনে আসল। এদের লেভেলে চলতে হলে – ঘরের ভিতরে বসে বৌ এর সাথে পুতু পুতু করা যাবে না।
আমি অবাক হয়ে ভাবছিলাম- এ কোন ববিকে দেখছি। এ তো আমার সেই চেনা ববি নয়!!
-তবুও মেয়েটার দিকে তাকিয়ে ওর সাথে গোলমাল মিটিয়ে ফেলা জরুরী।
-আরে আমিতো মিটাইতেই চাই দোস্ত। প্রত্যেকদিন কতবার মাফ চাই জানিস’। বলেই হেসে ফেলল।
আমিও খানিকটা হাসলাম। ওকে এখন বোঝানো মুশকিল। এর থেকে সবকিছু ভবিষ্যতের হাতেই ছেড়ে দেয়া উত্তম!
ববি তখন সগোক্তির মত করে বলল, সে এখন নিজে কামাই করার জন্য উঠে পরে লাগছে।এখন নাকি স্বাবলম্বী হবে। শালার আমার পয়সা খায় কে- ও চাকরি করে কয় টাকা কামাবে! আমার অফিস সেক্রেটারির যেই বেতন দিই তার অর্ধেক কামাইতে ঘাম ছুটে যাবে!
প্রতি উত্তরে আমি কিছু বললাম না আর। ভাবলাম শুধু –জল অনেকদুর গড়িয়েছে।

আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link
পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
প্রথম খন্ড প্রথম পর্বের জন্যঃ Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×