-> আপনার ব্যালেন্স নিয়মিত চেক করুন। অহেতুক কোন কারনে ব্যালেন্স কমে গেলে কাষ্টোমার কেয়ার এ খোঁজ নিন। তারা যদি বলে আপনি কোন কল/ এস এম এস করেছেন, তাহলে ধরে নিন আপনার সিম ক্লোন করা হয়েছে।
-> যদি কোন নম্বর থেকে মিস-কল আসে, অপরিচিত নম্বর, তাহলে ব্যাক করবেন না। কারো যদি কথা বলার দরকার থাকে, নিজেই ফোন দেবে।
-> এটা সব ক্ষেত্রে হয়না * কথা বলার সময় খেয়াল করুন কোন ধরনের ডিজিটাল টোন পাচ্ছেন কিনা? যদি IMSI ki বা ডাটা এনক্রিপশন কী ব্যবহার করে আপনার সিম ক্লোন করা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এক ধরনের টোন পাওয়া যায়। অনেক সময় মাইক এর সাউণ্ড সেটিংস এ সমস্যা হলে একটা চিন চিন সাউন্ড হয়। অনেকটা সেরকম।
-> সিম অফ করে কল দিন সিমে। যদি বন্ধ আসে, তারমানে ক্লোনিং হচ্ছে না। তবে তার মানে এই নয় যে ক্লোন হয়নি। ক্লোন যারা করেছে, তারা যে ধরনের সিষ্টেম ব্যবহার করে, তাতে চাইলে কোন সিম ইচ্ছে করলে অফ করেই রাখতে পারে। তাই মাঝে সাঝেই এই কাজটা করে দেখুন।
-> চেষ্টা করুন কাষ্টোমার সেন্টার থেকে আইটেমাইজড বিলিং নিতে। এতে ওরা একটা ভালো অ্যামাউন্ট চার্জ করবে, তবে সুবিধা হল, আপনি বিল দেখলে বুঝতে পারবেন কোন কলটা আপনার করা, কোনটা না। যদি সন্দেহ জনক কিছু থাকে, তাহলে তো সেটার প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
-> হ্যান্ডসেট রিপেয়ার, কাউকে ধার দেওয়া এবং নিজের সিম অন্য কাউকে দেওয়ার ক্ষেত্রে বিরত থাকুন। শুধু মিস কল দিয়েই না, সিম রিডার ব্যবহার করেও আপনার সিমটা ক্লোন করা হতে পারে। সাবধান এ ক্ষেত্রে।
-> যেহেতু এটা অনেক ভাবে আপনার ক্ষতি করতে পারে, যদি টের পান সিম ক্লোন হয়েছে, নিকটস্থ থানায় একটা জিডি করুন এ মর্মে। তাতে আইনী ঝামেলার ক্ষেত্রে কিছুটা রেহাই পাবেন। বলা তো যায়না, আপনার ক্লোন করা সিম দিয়ে কাউকে হুমকী দেওয়া হয়েছে কিনা !
আমার ব্লগ
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




