somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সিংগাপুর ভ্রমন ডায়েরি- পর্ব ৪

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
৩য় পর্বের পর



অনেক দিন পর ৪র্থ পর্ব প্রকাশ করলাম। ব্যাস্ততার কারনে মাঝে মাঝে লিখে সেভ করে রাখতাম। তাই আজকে প্রকাশ

সিংগাপুর ডায়েরি-৪

সকাল ৭ টায় ঘুম ভাংলো। ভাবলাম ছুটিতে এসেও সকাল ৭ টায় উঠলাম। ধুত্তোরি। তাই অলসতা করে আর একটু শুয়ে থাকলাম। উঠে দেখি সাড়ে ৮ টা বেজে গেছে। এদিকে আজকের প্ল্যান ব্যাপক। সিংগাপুর চিরিয়াখানা, মেরিনা বে স্যান্ডস সহ অনেক যায়গায় যাওয়ার আছে। তারাতারি না বের হলে কাভার করা যাবেনা। উঠে ফ্রেশ হয়ে নেমে এলাম নিচে। কাউন্টার থেকে ব্রেকফাস্টের টোকেন নিয়ে চলে গেলাম সেই রাজকীয় ব্রেকফাস্ট খেতে :D । রাজকীয় ব্রেকফাস্ট কেনো বললাম তা আগের পর্ব পড়লে বুঝতে পারবেন। ব্রেক ফাস্ট করে বের হতে হতে প্রায় ১০ টা বেজে গেল। অনেক দেরি হয়ে গেল। কি আর করবো, হাটা দিলাম ফেরার পার্ক মেট্রো স্টেশনের দিকে।




আমার এখন গন্তব্য সিংগাপুর চিড়িয়াখানা। সিংগাপুর চিড়িয়াখানা লিটল ইন্ডিয়া থেকে সরাসরি যাওয়া যায়না। ভেংগে যেতে হয়। ট্যাক্সি নিয়ে সরাসরি যাওয়া যায়, কিন্ত খরচ পরবে ২৫ সিং ডলার। কি দরকার আমার ডলারের শ্রাদ্ধ করার। আমি ভেঙ্গেই যাব। মেট্রো ম্যাপ বের করলাম। কিভাবে ভেঙ্গে যেতে হবে তা অবশ্য আমি আসার আগেই রিসার্চ করে এসেছিলাম তাই সমস্যা হল না। ফেরার পার্ক থেকে আমাকে যেতে হবে অং মো কিও স্টেশনে। সেখান থেকে ট্যাক্সি নিয়ে চিড়িয়াখানা। উঠে পড়লাম ট্রেনে। নিউটন স্টেশনে নেমে গেলাম জুরং ইস্ট লাইন ধরার জন্যে। জুরং ইস্ট লাইন সরাসরি অং মো কিও স্টেশনে নিয়ে যাবে। চলেও এলাম তারাতারি। খরচ পড়ল ১.৫৭ সিং ডলার :) । তবে এখানে এসে আমার কার্ডের ব্যালান্স শেষ হয়ে গেল। চিন্তায় পড়লাম, কোথা থেকে রিচার্জ করি। মনে পড়ল সব SMRT স্টেশনে কিয়স্ক থেকে রিচার্জের সুযোগ রয়েছে। আর অং মো কিও একটা SMRT স্টেশন । কিয়স্ক থেকে ১০ সিং ডলার রিচার্জ করে নিলাম। রিচার্জ করার সিস্টেম খুব সুন্দর, কার্ড সেন্সরে রেখে ১০ ডলার ভিতরে ঢুকিয়ে দিলেই রিচার্জ হয়ে যায়।





স্টেশন থেকে বের হয়ে এসে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে দাড়ালাম। এখান থেকে ১৩৮ নাম্বার বাসেও চিড়িয়াখানা যাওয়া যায়। তবে আমি চিন্তা করলাম, কোন বাসে উঠে কোন দিকে বা যাই, শেষে হারিয়ে না যাই। তাই ট্যাক্সি নিলাম। এখানকার ট্যাক্সি সিস্টেম খুব ই চমৎকার। স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে হাত বারালেই ট্যাক্সি থামে এবং সিংগাপুরের যে কোনো যায়গায় যেতে তারা বাধ্য। আমিও হাত বাড়িয়ে ট্যাক্সি নিয়ে নিলাম। ড্রাইভারের সাথে কিছুক্ষন আলাপ করলাম। কোথা থেকে এসেছি, কি করতে এসেছি এসব। তাদের ট্যাক্সি ড্রাইভার আমাদের দেশের মামা টাইপের না কিন্তু ;)



২০ মিনিট লাগলো সিংগাপুর চিড়িয়াখানা পৌছাতে। ট্যাক্সি বিল আসলো ১২ সিং ডলার। আমার সর্বমোট খরচ দাড়ালো ১২+১.৫৭ = ১৩.৫৭ ডলার। আর যদি সরাসরি ট্যাক্সি নিয়ে আসতাম লিটল ইন্ডিয়া থেকে, খরচ হতো ২৫ ডলার। ভালই সাশ্রয় করলাম B-) । আমি টিকেট আগের রাতেই কেটে রেখেছিলাম ট্রাভেল এজেন্ট থেকে। তাই, এখানে এসে লাইনে না দাঁড়িয়ে সরাসরি কিয়স্কের সামনে চলে গেলাম। কিয়স্ক বারকোড স্ক্যান করে আমাকে টিকেট প্রিন্ট করে দিল। কি দারুন সিস্টেম।



ঢুকে পড়লাম চিড়িয়াখানায়। ঢুকেই ম্যাপ পেলাম চিড়িয়াখানার। বিশাল এলাকা জুড়ে সিংগাপুর চিড়িয়াখানা। কোথায় কি আছে, কোন রাস্তা দিয়ে গেলে দেখা যাবে তা ম্যাপে দেয়া আছে।



আমিও শুরু করলাম যাত্রা। প্রথমে দেখলাম এলিগেটর, সাদা বাঘ, ক্যাঙ্গারু। সব ছেরে দেয়া আছে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ টাইপের যায়গায়। আমার দেখার ইচ্ছে ছিল পোলার বেয়ার। সিংগাপুর চিড়িয়াখানা বিশ্বে্র একমাত্র চিড়িয়াখানা যেখানে পোলার বেয়ার আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় পোলার বেয়ার ইনুকা গত বছর মারা যায়। তাই তারা ইনুকা যে খাচায় ছিল, সেটা তার স্মৃতি স্বরনিকা বানিয়েছে। পোলার বেয়ার এশিয়া মহাদেশের মত একটি দেশে রাখা মুখের কথা নয়। একটি বিশেষায়ীত খাচায় রাখা হত যার তাপমাত্রা সবসময় মাইনাস ডিগ্রিতে রাখতে হয়।
























এদিকে দেখতে দেখতে প্রায় ২ টা বেজে গেছে। অথচ পুরোপুরি দেখা হয়নি। আবার বিকালে যেতে হবে সিংগাপুরের প্রধান আকর্ষন মেরিনা বে স্যান্ডস। তাই ভাবলাম চিড়িয়াখানাতে বেশি সময় নষ্ট না করে ওইদিকেই যাই। বের হয়ে এলাম চিড়িয়াখানা থেকে। ট্যাক্সি নিলাম অং ম কিও এমআরটি স্টেশন পর্যন্ত। ট্রেনে উঠে ভাবলাম টুকটাক শপিং তো করতে হয়। এদিকে গিন্নী রিকুইজিশন দিয়ে রেখেছে ম্যাক লিপস্টিপ এর ওটা তো কিনতেই হবে, আর তাছারা শপিং এর জন্য সিংগাপুর বিখ্যাত। কিন্তু আমার কি আর সিংগাপুরে শপিং করার সেই ক্ষমতা আছে :| । তাই বাজেট শপিং প্লেসে যেতে হবে, বুগিস স্ট্রিট।



বুগিস স্ট্রিট সিংগাপুরে আমাদের মত শপার দের হ্যাভেন। অবশ্য বাজেট শপিং বলতে অন্যান্য বড় শপিং সেন্টার গুলোর থেকে সামান্য কম এই আর কি। সিংগাপুর অনেক ব্যায়বহুল। যেই চিন্তা সেই কাজ, হোটেলে না ফিরে চলে গেলাম বুগিস। একবার ট্রেন চেঞ্জ করতে হল। বুগিস স্টেশন টি বুগিস জংসন নামক শপিং সেন্টারের সাথে মাস্ক করা। তাই স্টেশন থেকে বের হতে হল শপিং সেন্টারের মধ্যে দিয়েই। বুগিস জংশন থেকে বের হয়েই সামনে বুগিস স্ট্রিট। ঢুকে পড়লাম












বুগিস স্ট্রিটে মুলত স্যুভেনির আইটেম গুলো পাওয়া যায় যেমন চাবির রিং, ব্যাগ, ওয়ালেট, কানের দুল, শো পিস ইত্যাদি। তবে ড্রেস,জুতা সহ অন্যান্য জিনিস ও পাওয়া যায় তুলনামূলক কম দামে। আমি কিছু স্যুভেনির আইটেম নিলাম। এখানে গেঞ্জি পাওয়া যায় ১০ ডলারে ৪ টা। সেগুলাও নিলাম কিছু। খুব বেশি বড় এলাকাজুরে এই মার্কেট নয়। আমাদের ঢাকা কলেজের মার্কেট থেকেও ছোট পরিসর। ঘুরতে ঘুরতে খিদা লেগে গেল, মনে পরে গেল আমি সেই সকালের পর থেকে কিছু খাইনি। হকার সেন্টার খুজে পেলাম এক কোনায়। সিংগাপুরের চিকেন রাইস নাকি বিখ্যাত। আমারো খাওয়ার ইচ্ছে ছিল এই চিকেন রাইস। তাই অর্ডার ও দিলাম তাই। খরচ পড়ল ৫.৫ সিং ডলার।







খেয়ে খুব একটা আহামরি লাগেনি আমার কাছে। সম্ভবত স্মোকড চিকেন দিয়েছে, সাথে স্যুপ, পালং শাকের একটা আইটেম আর ঠিক ১ চামচ রাইস। খেলাম তাই, শখ পুরন বলে কথা :) । বের হওয়ার পথেই প্রথম দোকানটি জুসের। ফ্রেশ জুস বানিয়ে দিচ্ছে। দাম ১ ডলার মানে ৬৩ টাকা। লোভ সামলাতে পারলাম না, নিয়ে নিলাম ফ্রুট জুস। জুস খাচ্ছি আর সিংগাপুরের রাস্তার ব্যাস্ততা দেখছি। কি দারুন সিস্টেম, লাল বাতি জললে কোনো গাড়ি চলে না। কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই রাস্তায়। এমনকি কোনো পুলিশকেও রাস্তায় টহল দিতে দেখিনি। ঢাকার কথা ভেবে আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম :|





বুগিস স্ট্রিট থেকে এমআরটি তে চলে এলাম ফেরার পার্ক। হোটেলে ঢুকে বিশ্রাম নিলাম কিছুক্ষন। সারাদিন হেটে পা চরম ব্যাথা।

শুয়ে থাকতে থাকতে মনে পড়ল যে দেরি তো করা যাবেনা, দেরি করলে মেরিনা বে স্যান্ডস , গার্ডেন্স বাই দ্যা বে দেখা হবেনা। এদিকে পায়ের ব্যাথায় উঠতেও পারছি না। কিছুক্ষন রেস্ট নিয়ে বেরিয়ে পরলাম। ফেরার পার্ক মেট্রো স্টেশন থেকে চলে গেলাম বেফ্রন্ট মেট্রো স্টেশনে। বেফ্রন্ট স্টেশন নেমেই গার্ডেন্স বাই দা বে তে যাওয়া যায়। স্টেশন থেকে বের হয়েই দেখি মেরিনা বে স্যান্ডস হোটেল। এত দিন ছবিতে দেখেছি, এখন নিজের চোখে দেখছি। সত্যিই অনেক সুন্দর। বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে। ছাতা তো আনি নি, আনার কথাও না। তাই অগত্যা বৃষ্টি থামার অপেক্ষা করতে হল। আমার সাথে অবশ্য অনেকেই অপেক্ষা করছে।







বৃষ্টি কিছুটা কমে এলে আমি রওনা দিলাম। টিকেট দেখালাম গেটে, টিকেট আমি আগেই ট্রাভেল এজেন্সি থেকে অনলাইনে কেটে এসেছিলাম। গার্ডেন্স বাই দা বে টা আসলে কৃত্তিম একটা বাগান। আমি হাটছি তো হাটছি ই। অবশ্য পুরো বে ঘুরে দেখার জন্য ট্যুরিস্ট বাস টাইপের যানবহন রয়েছে কিন্তু সেটায় উঠতে হলে ডলার গুনতে হবে। আমি ভাবলাম ঘুরতে এসেছি, ঘুরেই দেখি। অযথা ডলার খরচের মধ্যে আমি নেই। ১ ডলার সমান ৬৩ টাকা :| । গার্ডেন্স বাই দা বে তে আরো ২্টা কৃত্তিম জিনিস আছে তা হল ফ্লাওয়ারস ডোম আর ক্লাউড ফরেস্ট। এগুলাও ঐ কৃত্তিম ভাবে বানানো বাগান কিন্তু অনেক সুন্দর। আমি প্রায় সব কিছুই ঘুরে দেখলাম। এদিকে আবার সময় কম, মেরিনা বে স্যান্ডস এ যেতে হবে। এদিকে পায়ের অবস্থা শোচনীয়। তাই এবার আর না হেটে ৩ ডলার খরচে ট্যুরিস্ট গাড়ির টিকেট কাটলাম। গাড়ি আমাকে পৌছে দিল মেরিনা বে স্যান্ডস হোটেলের সংযোগ ব্রিজের সামনে।






















ব্রিজ দিয়ে ঢুকে পড়লাম মেরিনে বে স্যান্ডস এ। আমাকে যেতে হবে হোটেলের স্কাইপার্কে মানে ছাদে। ব্রিজ দিয়ে ঢুকে নিচে নামার লিফট আছে। ঢুকে পড়লাম লিফটে। এই হোটেল টি ৩ টা বিল্ডিং নিয়ে। যারা ছবিতে দেখেছেন বুঝতে পারবেন। স্কাইপার্কের গেট টা ৩ নাম্বার বিল্ডিং এর সাথে। গেট দিয়ে ঢুকে আবারো সেই বিরক্তিকর লাইন। সিংগাপুরের কোথাও আমি ১ ঘন্টা লাইনে দারানো ছাড়া ঢুকতে পারিনি। এত মানুষ কই থেকে আসে X( । আমাদের দেশে হলে এতক্ষন দাঁড়িয়ে থাকলে বাপ মা চৌদ্দ গুষ্টি নিয়ে গালাগালি শুরু হয়ে যেত। ভাগ্যিস এটা সিংগাপুর। লাইনে দাঁড়িয়ে আমি আবিষ্কার করলাম ঢোকার আগে সবার ছবি তোলা হচ্ছে। কি ব্যাপার, সবাই পোজ দিয়ে হোটেলের ডামির সামনে ছবি উঠছে। আমি ভাব্লাম এটা বোধহয় ফ্রি তাই আমিও পোজ দিয়ে তুল্লাম। আমার ভাবায় বিশাল ভুল ছিল রে ভাই :(( । ১ ঘন্টা ১২ মিনিট লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পর লিফটে করে যখন স্কাইপার্কে ঢুকছি, তখন ই একজন ছবিটা হাতে দিয়ে দিল। আমি ছবি নিয়ে চলে যেতেই ব্যাটা পেছন থেকে বলে উঠল "স্যার ২৫ ডলার" । আমার হৃৎপিন্ড প্রায় বন্ধের মত অবস্থা :| । ২৫ ডলার !! বলে কি ব্যাটা। তাহলে এটা ফ্রি না। এরকম ধরা তো আমি সি একুয়ারিয়ামেও খেয়েছিলাম, তার পরেও শিক্ষা হলনা আর কি :|| । কি আর করবো, মান সম্মান রক্ষার্তে ২৫ ডলার বিসর্জন দিয়ে প্রিন্ট করা ছবি নিয়ে এলাম। :(













স্কাইপার্কে ঢুকে পুরা সিংগাপুরের এক অভূতপূর্ব দৃশ্য দেখলাম। রাতের লাইটিং আর লাইট শো সত্যিই অনেক অনেক সুন্দর। পকাফক কিছু ছবি তুল্লাম। স্কাইপার্কে মেঝেতে বসে সিংগাপুরের রাতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে লাগলাম।





দেখতে দেখতে প্রায় ৮ টা বেজে গেছে। যাওয়া উচিত এখন, নাহলে পরে খাবার দোকান খোলা পাবোনা। নেমে এলাম নিচে। ব্রিজ পার হয়ে বেফ্রন্ট স্টেশনে চলে এলাম। পৌছে গেলাম আমার গন্তব্য ফেরার পার্ক। খিদে লেগেছে। ঢুকে পড়লাম ঢাকা রেস্টুরেন্টে। আইটেম আজকে অনেক কিছুই আছে কিন্তু খিচুরী খেতে মন চাইছিল। তাই অর্ডার দিলাম খিচুরী। এদিকে মনে পড়ল কালকে তো চলে যাব তাই আজকে রাতেই শপিং সব সারতে হবে। শপিং করবো মুস্তফা সেন্টার থেকে। সব ই আছে এখানে। আর এটা ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে বিধায় বন্ধ হওয়ার ভয় নেই। খেয়ে দেয়ে ঢুকে পড়লাম মুস্তফা সেন্টারে। প্রচুর বাংলাদেশি দেখি শপিং করছে। অনেক বাংলাদেশি এখানে কাজও করছে।

১২ টা পর্যন্ত শপিং শেষ করে হোটেলে ফিরে গেলাম। সারাদিনে প্রচন্ড ক্লান্ত। আর পায়ের কথা নাই বললাম। ওটাকে রেস্ট না দিলেই নয়। ঘুমিয়ে পড়লাম।

পরবর্তি পর্বে সমাপ্য
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৬
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×