
আম্লিগ ও ভারত শব্দ দুটি অনিষ্ঠের প্রতিশব্দ। আম্লিগ যেখানে আছে সেখানে ভারত থাকবেই কারণ একে অপরের পরিপূরক। ভিসা পাসপোর্ট ছাড়া আম্লগের কয়েক হাজার নেতাকর্মী, আমলা, পুলিশ, গোয়েন্দা প্রধান এখন ভারতে বসে মধুচন্দ্রিমা করছে। এই অপরাধীদের ভারত আশ্রয় দিয়েছে তাদের সার্থে বাংলাদেশের বিপক্ষে কাজ করার জন্য। ভারত কোন ভাবেই যখন পেরে উঠছিলোনা ঠিক তখনই তাদের কাছে জামাইআদরে থাকা বাংলাদেশের সন্ত্রাসীদের দিয়ে দেশে অগ্নিসন্ত্রাসের খেলা শুরু করেছে।
ইতিমধ্যেই গোয়েন্দারা দুটি প্রতিষ্ঠানের যোগসাজসের প্রাথমিক তথ্য পেয়েছে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার পিছনে এবং তাদের আওয়ামী সংশ্লিষ্ঠতাও পাওয়া গেছে। এখান থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে আম্লিগ ও ভারত ভয়ঙ্কর অগ্নিখেলায় মেতে উঠেছে। রূপনগর, চট্রগ্রাম ইপিজেড এবং শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং ইহা পরিকল্পিত এবং নিপূণভাবে পরিচালিত হচ্ছে করত রাজ্য করার প্রয়াসে।
দেশের ক্রান্তিলগ্নে প্রয়োজন ধৈর্য, বুদ্ধি ও সাহসের। সেই সংগে প্রয়োজন সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতীয় ঐক্য যা মুক্তির একমাত্র পথ। সেই জাতীয় ঐক্যে থাকবেনা ভারতীয় গোলাম আম্লিগ ও তাদের দোসর জাপা। এরা লেনদুপ দর্জির মতো স্বাধীন স্বকীয়তার পরিবর্তে তাদের প্রকৃত প্রাপ্য হিসেবে গোলামীকেই অন্তকরণে বিশ্বাস করে ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


