মনে হচ্ছে আঃলীগ যেন জামায়াতের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে।

উদাহরণ স্বরূপ আপনি যদি কোন জঘন্য অপরাধীকেও সবার সামনে অযথা থাপ্পর মাড়া শুরু করেন তাহলে public sympathy কিন্তু সেই অপরাধীর পক্ষে যাবে। জামায়াত নেতাদের যদি গ্রেফতার করতেই হত তাহলে গুরত্বপুর্ন কোন মামলায় গ্রেফতার করত! এ ধরনের ফালতু (অর্থাৎ ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত ) মামলায় গ্রেফতার দেখানো হল?

জামায়াত সুত্র হতে বলা হচ্ছে, যে সমাবেশকে কেন্দ্র করে মামলা দেয়া হল সেখানে নাকি ঐ সময় নিজামি উপস্থিত ছিলনা। তাহলে ব্যাপারটা এই দাড়াচ্ছে যে কারো অনুপস্থিতিতেও কোন আপত্তিকর কথা বললে সে জন্য অনুপস্থিত ব্যাক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করা যায়। মজার প্রশ্ন হছে যে কেউ যদি এখন শেখ হাসিনাকে বিবি মরিওম (আঃ)এর সাথে তুলনা করে তাহলে কি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেয়ার মামলা করা যায় কিনা ???

এ ধরনের কথা বলে জামায়াত সহজেই নিজেদের পক্ষে সাধারন জনগনের সহানুভূতি অর্জন করতে পারবে। আসলে বিভিন্ন ধরনের ফালতু মামলা দিয়ে অনিচ্ছা সত্ত্বেও আঃলীগ indirectly জামায়াতেরই জনপ্রিয়তা বাড়ানোর কাজ করছে।