বিশ্বের সকল মানুষ যদি সমকামি হয়ে যায় তবে মানবজাতির ধ্বংস অনিবার্য। সমকামিদের বাবা মা যদি সমকামি হতেন তাহলে তারা হয়তো এই পৃথিবীতে আসতেই পারতো না। সুতরাং নিঃসন্দেহে সমকামিতা মানবজাতির জন্য অভিশাপ।
তাছাড়া সমকামিদের যৌনকর্ম সম্পর্কে গবেষনা করলে বুঝতে পারা যায় যে তারা নিজেদের উপর জোর/চাপ প্রয়োগ করছে। নিজের মনের কামনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। সমকামি পুরুষরা সাধারণত নিজেদের পুরুষাংগ সংগীর পায়ু পথ দিয়ে প্রবেশ করায়। অর্থাৎ সে নিজের পুরুষাংগ কোন গর্ত/খাপ জাতীয় জিনিষের ভিতর প্রবেশ করাতে চাচ্ছে। এখন পাঠকদের বিবেকের কাছে আমার প্রশ্ন, কোনো মসৃণ,পিচ্ছিল খাপে (অর্থাৎ স্ত্রী যোনীতে) পুরুষাংগ প্রবেশ করানো আরামদায়ক নাকি খসখসে, শক্ত খাপে (অর্থাৎ পায়ু পথ) পুরুষাংগ প্রবেশ করানো আরামদায়ক??? নিঃসন্দেহে স্ত্রীযোনি তে প্রবেশ করানোই বেশী কামউত্তেযক।
আবার মহিলা সমকামিদের দেখা যাক, তারা আবার নিজের সংগীকে পুরুষের ন্যায় আচরন করতে বলে এবং নিজের যোনিতে নকল পুরুষাংগ ঢুকায়। যদি তাদের প্রকৃতই পুরুষদের প্রতি আকর্ষন না থেকে থাকে তাহলে কেন তারা নকল পুরুষাংগ নিজের যোনিতে ঢুকায়?? আবার পালাক্রমে নিজে আবার তার সংগীর সাথে পুরুষের ন্যায় আচরন করে। তখন আবার নকল পুরুষাংগ তার সংগীর যোনিতে ঢুকায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে, তথাকথিত সমকামি মহিলারাও পুরুষাংগকে যোনির ভিতর ঢুকাতে আনন্দ পাচ্ছে; তাহলে আসলকে বাদ দিয়ে নকল দিয়ে “দুধের স্বাদ ঘোলে মিটানো” কি দরকার!!!
সমলিংগের কাউকে উলংগ অবস্থায় দেখলে যৌন উত্তেজনা হওয়া মানেই সমকামিতা নয়। যৌন উত্তেজনা জাগলেই যে সমকাম করতে হবে এমনটা হওয়া উচিত নয়। নিজ সত্তার প্রকৃত আবেদনকে বুঝতে হবে। আসলে আরামদায়ক হোক বা নাহোক নিষিদ্ধ জিনিস করতে অনেকেই আনন্দ পায়। সেই জন্যই কতিপয় বিবেকহীন, বিকৃত লোক সমকামিতা করে। ব্যাপক শিক্ষামুলক প্রচারনা এবং দৃষ্টান্তমুলক কঠোর শাস্তির মাধ্যমে এই সামাজিক মরণব্যাধীকে নির্মূল করতে হবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



