![]()
বালেষ্টর রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, সেদিন ছিল ২৫ মার্চ ২০১৪ আমাদের সকলের প্রান প্রিয় পলায়ন নেতা জনাব তারেক বাবাজী লন্ডনের এক নাইট ক্লাবে ফুর্তি করতে গিয়েছিল, দুরভাগ্য বাবাজী তারেকের সামনে এসে দাড়ালো আমাদের দেশনেত্রী বেগম জিয়ার এক সময়ের শয্যাসঙ্গিনী পাকিস্তানী জেনারেল জাঞ্ঝুয়ার। বাবাজী তারেক কে জাঞ্ঝুয়ার সাবে ডেকে কইলো, এই তারেক শোন আজ থেকে তুই আমারে বাবা বলে ডাকবি। তারেক বাবাজী, ভাঙ্গা কোমর নিয়ে জেনারেল জাঞ্ঝুয়ার কে চিনে ফেলে চিৎকার করে পর পর দুইবার বাবা বাবা বলে গলায় জড়িয়ে ধরে চুমো খেতে লাগলো। ঠিক সেই সময়ে বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান রত আমাদের প্রানের চেয়ে প্রিয় নেতা সাবেক রাষ্টপতি শহীদ জিয়াউর রহমান ভাগ্যক্রমে ঐ ক্লাবেই ফুর্তিরত অবস্থায় বিষয়টি দেখে ফেললো। মনে মনে শহীদ জিয়াউর রহমান খুব কষ্ট পেয়ে তারেক কে গিয়ে বললো, এই কুলাঙ্গার তুই কি আমার জন্ম দেওয়া সন্তান নাকি অন্য কারো ? তুই আমারে রাইখ্যা আমার বন্ধুরে বাবা বাবা বলে ডাকা শুরু করলি ? দাড়া চুতমারানীর পোলা এখনই আমি তর মা খালেদারে জিগাইতাসি কেডা তর বাবা ?
বাবাজী তারেক তো পুরাই চুদনা হইয়া গেলো। তারেক বাবাজী বুঝতে পারে নাই, ঐসময়ে শহীদ জিয়া সেখানে উপস্থিত ছিল এবং বিষয়টি দেখে ফেলবে। তাৎক্ষনিক, শহীদ জিয়া বাংলাদেশে অবস্থানরত আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ফোন করে জানতে চাইলো, সত্যি করে বলো এই চুত্মারানীর পোলায় কার জন্মের ?
আমাদের দেশনেত্রী তো পুরাই আচুদা হইয়া গেলো, দেশনেত্রী তখন শহীদ জিয়ার কাছে জানতে চাইলো বলো তো কি হয়েছে ? এমন করতাসো কেন ?
শহীদ জিয়া তখন রেগে গিয়ে বললো, মাগী তুই আগামীকাল থেকে তর নাম ও তর পোলার নামের পিছন থিক্যা আমার নাম কাইট্যা দিবি। যদি না দিস তাহলে আমি তোরে তালাক দিমু ও তর পোলারে ত্যাজ্জ বলে ঘোষনা দিমু বইল্লা শহীদ জিয়ায় ফোন কাইট্যা দিলো।
তখন আমাদের দেশনেত্রী পুনরায় আরেকবার আচুদা হইয়া গেলো। ভাবতে লাগলো কি করা যায় ? শহীদ জিয়ায় তো রাইজ্ঞ্যা গেছে। হেরে ঠান্ডা করার উপায় কি ?
সাথে সাথে আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ায় লন্ডনে তারেক বাবাজীর মোবাইলে ফোন লাগাইলো, ঐ সময় দেশনেত্রী বেগম খালেদার সাথে অবসরপ্রাপ্ত প্রথম সহপতি মোসাদ্দেক ফালু সাবে ছিল। তারেক বাবাজী দেশ নেত্রীর ফোন পেয়ে ফোন রিসিভ করে কথা বললো, দেশনেত্রী জানতে চাইলো ? ওই কুত্তার বাচ্চা লন্ডনে কি হইছে ? তর জিয়া বাবায় আমারে ফোন দিছিলো কেনে ? কুত্তার বাচ্চা আগামীকালকের মধ্যে তুই যদি এই সমস্যার সমাধান না করিস তাইলে, তুই দেখবি আমি তরে তর পাকিস্তানী বাপের লগেই দিয়া দিমু।
তারপরে তারেক বাবাজী তার বাপেরে ঠান্ডা করার জন্য রাতারাতী একটি ইতিহাস রচনা করে। যেখানে লন্ডনে অবস্থানরত শহীদ জিয়াউর রহমান কে প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে বলা হয়েছে।
তাছাড়া আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদারও জিয়ার উপাধী ব্যবহার করার জন্য তারেক বাবাজির কথা স্বীকার করা ছাড়া অন্য কোন উপায় ছিল না।
এখন বলুন, আপনারাই। ইতিহাস কেন নতুন করে প্রথম হয়ে গেছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


