somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিক্ষিপ্ত খাতা : স্বাধীন দেশে—কিছু জায়গায় পরাধীন।

০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত ১লা সেপ্টেম্বর একটা নিউজ দেখলাম — খেলার মাঠে প্লোভার পাখি ডিম পেড়েছে, অস্ট্রেলিয়া এক মাসের জন্য খেলা বন্ধ করে দিলো। (নিউজ লিংক কমেন্টে দিলাম।) এই খবরটা পড়ে তখনই মনে হলো, ব্লুকির কথা লিখব।

বছর চার-পাঁচ আগে, আমি ছেলেকে নিয়ে নীলক্ষেতে বই কিনতে গিয়েছিলাম। ফেরার পথে কাটাবন দিয়ে ফিরছিলাম, হঠাৎ করে আমার ছেলে বলে উঠলো, “বাবা চলো পাখি দেখে আসি।” ওর ইচ্ছা মতো আমি গাড়ি পাশে করে, ওকে নিয়ে দোকানগুলোতে ঘুরলাম।

ছেলেটা মন দিয়ে পাখি দেখছিল। বারবার দোকানদারদের জিজ্ঞেস করছিল — “আঙ্কেল, এটা কি পাখি? ওটা কি পাখি?” দোকানদাররাও মজা করে ওকে বলছিলো।




আমি হঠাৎ জিজ্ঞেস করলাম, “বাবা, তোমার কি পাখি কিনতে ইচ্ছা করছে?”
ও বললো, “ইচ্ছা করছে, কিন্তু মা তো বকা দেবে।”

আমার স্ত্রী পশু-পাখি নিয়ে একটু খুঁতখুঁতে, বাসায় কোনো প্রাণী-পাখি রাখতে চায় না। ছেলে মায়ের কথা বললে একটু চিন্তায় পড়ে। আমি তাকে আস্বস্ত করলাম যে আমি ম্যানেজ করবো, তুমি কোনটা কিনতে ইচ্ছা করছে বলো।

ছেলেটা একটি বড় পাখি পছন্দ করলো — আমি ঠিক নামটা মনে করতে পারছি না। দোকানদার বললো, “স্যার, প্রথম বার নিচ্ছেন, এত বড় পাখি নিবেন না; বড় পাখি মেইনটেইন করা ঝামেলা।”

আমি ছেলেকে বোঝালাম, ও বুঝলো। শেষ পর্যন্ত আমরা দুই জোড়া বাজরিগার পাখি কিনে ফেললাম, সঙ্গে বড় একটা খাঁচাও। বড় খাঁচা কিনতে আমার ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু ছেলে চাপে পড়ে কিনতে হলো। ছেলেটার যুক্তি ছিল — ছোট খাঁচায় ওরা নড়াচড়া করতে পারবে না, কষ্ট পাবে; তাই বড় খাঁচা চাই।

এত বড় খাঁচাই কিনতে হলো, গাড়ির ব্যাক ডালাই জায়গা হচ্ছিলো না । দোকানদার বললো, ভ্যান করে পাঠিয়ে দেব। কিন্তু ছেলেটার ধৈর্য থাকলো না; সে উঠে বললো, “ভ্যানেই যাবে, বাবাও সাথে যাবে।” আসল কথা ছিল—সে পাখির সঙ্গে থাকতে চায়, কারণ পাখিগুলো তো আগেই ওই খাঁচায় ঢুকিয়ে দেওয়া আছে।

শেষমেষ আমি দোকানদারদের বললাম, “ভ্যান লাগবে না, গাড়ির ছাদে খাঁচাটা তুলে দিন আর ভালো করে বেঁধে দিন।” তারা আমার মতো করেই করলো।

আমার ছেলে খুশি, কিন্তু আমি খুশি না, কারণ এই অবস্থায় দেখলে মানুষ হাসাহাসি করবে। হলো তাই, সবাই খাঁচার দিকে একবার তাকায়, আবার আমার দিকে তাকায়—কি এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা! তার ওপর ছেলের চাপ—“বাবা আস্তে চালাও, বাতাসে তো পাখিগুলোর কষ্ট হবে।” যাই হোক ছেলের শখ আর রাস্তায় মানুষের আনন্দ দিয়ে শেষ পর্যন্ত বাসায় আসলাম।

বাসায় আসার পর আসে পাশের দারোয়ানরাও তাকিয়ে আছে আর বলছে—“স্যার ভালো বুদ্ধি কইরসেন।” ওদের কথা শুনে আমি চুপচাপ, কি আর বলবো!

এখন শুরু হবে আরেক ঝামেলা—বউয়ের চিৎকার চ্যাঁচামেচি। দারোয়ানরা দড়ি খুলে খাঁচা নামালো, পাশের বাসার আরেকজন দারোয়ানও এগিয়ে এসে সাহায্য করলো। খাঁচা উঠানোর সময় নতুন একটা সমস্যা এল—ছেলেটা উপরে যাবে না; যতক্ষণ মা না আসে, সে উঠবে না। ওর কথা শুনে বুঝে ফেললাম, মায়ের বকার হাত বাঁচাতে ও এলো না।

আমি ছেলেকে নিচে রেখে উপরে উঠলাম। উপরে গিয়ে দেখি পুরো দৃশ্য উল্টো হয়ে গেছে—ওয়াইফ খাঁচাটা দেখে নিরব, কোনো রিঅ্যাকশন না। উল্টো প্রথমে সে আমার কাছে ছেলের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলো। আমি বললাম, “ও নিচে আছে; তুমি বকা দেবে ভেবে ও আসে নি।”
ওয়াইফ বললো, “it’s ok, কিন্তু আমি পাখির দেখা-শোনা করতে পারব না; তোমরা বাপ-ছেলে দেখো।”

আমি এক কথায় রাজি হয়ে গেলাম। তারপর ওয়াইফ নিচে গেলো ও ছেলেকে নিয়ে এলো।

এই ছিল আমাদের পাখি কেনার কাহিনী। পাখি কেনার ভূমিকা হয়ত বেশিই বড় করে ফেললাম । যাই হোক, এখন মূল প্রসঙ্গে আসা যাক।

চার পাখির কিচুমিচুবাজু সংসার। কিচুমিচুবাজু—এটাই খাঁচার নাম, আমার ছেলে দিয়েছে। এই নাম দিয়েই আমাদের কথা-বার্তা চলে; যেমন—“কিচুমিচুবাজুতে পানি দেওয়া হয়েছে?” বা “কিচুমিচুবাজুতে অনেক শব্দ হচ্ছে”—এভাবে।

কিচুমিচুবাজুতে ছিল দুটা ছেলে আর দুটা মেয়ে পাখি, ওদের কোনো নাম দেওয়া হয়নি। সেই একই খাঁচা থেকেই একদিন একটা পাখি ডিম দিয়েছে। আমরা তো দুজনে—আমি আর আমার ছেলে—খানিকটা খুশিতে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠলাম। আর বাকি দুজন, মানে আমার মেয়ে আর আমার ওয়াইফ, এই বিষয়ে মাথা ঘামান না; ওদের একটাই সমস্যা—সকালে কিচির-মিচিরে ঘুম ভেঙে যায়, এ নিয়েই দুজন একটু পেন-পেন করে।

আমি আমার পাখি-বিশেষজ্ঞ বন্ধুকে ফোন করে বললাম ব্যাপারটা। সে বললো—ডিমের কাছে বারবার যেও না, মা পাখি শান্ত থাকবে, আরও ডিম দেবে, বাচ্চাও ফুটবে। তার কথা শুনে আমরা সকলেই উত্তেজিত—কবে বাচ্চা হবে! শেষমেশ বাচ্চা হল। কিন্তু সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনা হলো—দুটো বাচ্চা হয়েছিলো, আর মা পাখিটি মারা গেছে এক বাচ্চার ওপর। ফলে একটা বেঁচে গেলো, আর একটা মারা গেলো। মনটা ভাঙল—বলবার মতই কিছু নেই। সবচেয়ে অদ্ভুত ও কষ্টের কথাটা হলো, আমার ওয়াইফও এই ঘটনায় বেশ মন খারাপ করেছে।

আমি আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম, পুরো ঘটনাটা খুলে বললাম। সে বললো — বাচ্চাটা ওর কাছে পাঠিয়ে দিতে, সে টেককেয়ার করবে। কিন্তু বাধা এলো আমার ছেলের থেকে; ও কোনোভাবেই বাচ্চাটা দিবে না । অতঃপর আবার বন্ধুকে ফোন করলাম, সে কিছু খাওয়ানোর উপায় জানালো এবং বাচ্চার জন্য খাবারও পাঠিয়ে দিল। এবার আমরা সবাই ঝাঁপিয়ে পড়লাম বাচ্চাটাকে বাঁচানোর জন্য। এখন আমরা বলতে—সবাইকে বোঝাচ্ছি, মানে আমি, আমার ছেলে, আমার মেয়ে এবং আমার ওয়াইফ।

বন্ধুর কথামতো নিয়ম করে খাওয়ানো শুরু করলাম। চাচার কার্টুন ফ্যাক্টরি থেকে একটা ছোট কার্টুন আনা হলো—বাচ্চাটা ওটায় চুপ করে বসে থাকতো। মাঝে মাঝে ভয় লাগতো—ছেলের অতিরিক্ত কেয়ারের ফলে না হয় বাচ্চাটা মরেই যাবে! ছেলেটা বাচ্চাটাকে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখে যেন ঠাণ্ডা না লাগে, তুলো দিয়ে হালকা ভিজিয়ে গোসল করায়—এগুলোর জন্যই আমার ওয়াইফ মাঝে মাঝে বকা দিয়ে ওঠে।

দেখতে দেখতে পাখিটা বড় হতে লাগল, ধীরে ধীরে পশম বেরিয়ে এল। যখন পশম দেখা দিতে লাগল, তখনই আমরা লক্ষ্য করলাম—পাখিটির বেশি অংশ নীল আর খানিকটা কালো। তাই নাম দিলাম ব্লুকি। এটাই ব্লুকির জন্ম আর বেড়ে ওঠার কাহিনি।

দিন দিন ব্লুকি বড় হচ্ছিল, হালকা-হালকা উড়তে শিখছিল। আমরা ওকে কিচুমিচুবাজু খাঁচায় পাঠালাম, কিন্তু ও কোনোভাবেই খাঁচায় থাকতে চাইল না। পরে আমার ওয়াইফ বললো ব্লুকির জন্য আলাদা ব্যবস্থা করো। বড় একটা কার্টুন আনা হলো ব্লুকির জন্য, আর তার পায়ে একটা ছোট, হালকা রশি বেঁধে দিলাম—কারণ ও ঘরে থাকলে ফ্যান ছাড়া যায় না, যদি ফ্যানে লাগে তাহলেতো মারা পড়বে।

কিছু দিন পার হয়ে গেল—ব্লুকির ওপর রশি বেঁধে রাখা যাচ্ছিল না, ও বাইরে ঘুরে বেড়াতে চাইত। আমরা খাবার খেতে বসলে, ব্লুকি প্লেটের পাশে বসে থাকত, ওইখান থেকেই টোকরাতো; কারো ঘাড়ে, কিংবা মাথায় সারাদিন বসে থাকত। ঘুমানোর সময়ও বিছানায় এসে বালিশের কাছে বসে ঘুমাত। ওর জন্য ফ্যান ছাড়া যেত না ; বেশিরভাগ সময় ঘরে এসি চালিয়ে রাখতে হতো। এসি যেখানে থেকে বাতাস বের হয়, ব্লুকি সেখানেই বসে থাকত। ডাকলেই চলে আসত, ধমক দিলে বুঝত।

এর মধ্যে আমাদের কিচুমিচুবাজুতে আরও বাচ্চা হলো। দেখে দেখে সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো—নতুন সবাই মিলে মিলিয়ে নয়টা, ব্লুকি সহ মোট দশটা পাখি। আমাদের দারোয়ান ওদের জন্য নিয়ম করে খাবার আনত। ওই খোলা খাবারগুলো আমরা রোদে রেখে কিছুদিন পর খাওয়াতাম; বেশ যত্নই নেওয়া হতো পাখিদের। পাখির খাবার যখন শেষের দিকে এসে পড়লো, তখন দারোয়ানকে আরেক বারের জন্য খাবার আনতে বললাম; সেও নিয়ম মতো করে আনল এবং রোদে রেখে দিল।

এক বিকালে সে খাবারগুলো কিচুমিচুবাজুতে দিল—সঙ্গে ব্লুকিকেও দিলাম আমরা। রাতে ঘুমাতে গিয়েই ব্লুকিকে আমরা কার্টনের ভিতরে রাখলাম, কারণ ওইদিন গরম ছিল, ফ্যান-এসি দুটোই ছাড়া হয়েছে । ব্লুকিকে রেখে আমরা ঘুমাতে গেলাম। সকালে উঠে দেখি—এক ঝলকে সব পাখিই মরে গেছে; এমনকি ব্লুকিও। এই দৃশ্য আমার ছেলেমেয়েকে চুপ করতে দিল না—কাঁদছে, আর আমার ওয়াইফও ধরে রাখতে পারেনি কান্না। আমি একেবারেই বুঝতে পারছি না, এটা কীভাবে হলো। বন্ধুকে ফোন করলাম—সে শুনে অবাক। আমি জিজ্ঞেস করলাম, “পাখি ফ্লু হয়েছে নাকি?”

সে বললো, ফ্লু হলে তো খাঁচার পাখিরাই মারা যেত; কিন্তু ব্লুকি তো খাঁচায় যেত না—ওর কি হলো? কোনভাবেই মাথায় ধরছে না ; এক রাতেই সব পাখি মরে গেল—এমন অবিশ্বাস্য ঘটনা! প্রথম সন্দেহ করল আমার মেয়ে—
সে বলল, “বাবা, মনে হয় খাবারে কোনো সমস্যা ছিল।”

ওর কথায় আমি দারোয়ানকে ডেকেই জিজ্ঞাসা করলাম, কোথা থেকে খাবার এনেছে। দারোয়ান বলল, “সেটাই নিয়েছি যে দোকান থেকে আমরা সবসময় নেই।”

আমি বললাম, “চলো ওই দোকানে যাই—মনে হচ্ছে খাবারে বিষ মেশানো ছিল ।”

দোকানে গিয়ে আমি অবাক—ওই দোকান মুদির দোকান এবং পাখি , বিড়াল , কুকুরের খাবারও বিক্রি করে ।পাখির খাবারগুলো রাখে, মাটিতে, তার পাশে রাখা থাকে কাপড় ধোয়ার ওয়াশিং পাউডারের প্যাকেট।

এটা দেখে আমি জিজ্ঞাসা করলাম—“আপনি এইভাবে পাখির খাবার রেখেছেন কেন? একটু দূরে রাখেন। আপনার দোকানে তো ইঁদুর আছে, ইঁদুর যদি ওয়াশিং পাউডারের প্যাকেট কেটে ফেলে, ওই পাউডার তো পাখির খাবারে পড়বে। আর আমি নিশ্চিত, এমনি কিছু হয়েছিলো, যার জন্য আমার পাখিগুলো মারা গেছে।”

দোকানদার বলল, “ভাই, এরকম কখনো হয়নি—আমাদের দোকানের খাবার নিয়ে পাখি মারা গেছে এমনটা শোনিনি।”
আমি দোকানের বাইরে ফেলে রাখা খাবারগুলো দেখলাম; সে বলল, “র‍্যাক পরিষ্কার করছিলাম, কিছু ওয়াশিং পাউডার পড়ে ছিল, তাই ওইগুলো ফেলে দিয়েছি।”

আমি বললাম, “আপনার উচিত ছিল সবগুলোই ফেলে দেওয়া; আপনার পরিবারের প্রাণ যেমন মূল্যবান, তেমনি পাখির প্রাণও মূল্যবান। আপনি এইভাবে আমার পাখিগুলোকে অজান্তেই মেরে ফেললেন।”

আমার কথা শুনে দোকানদার রেগে যাচ্ছিলো। ওর রাগ দেখে আমারও রাগ হচ্ছিলো, কিন্তু কিছু করার নাই। কারণ ওইটা বিহারি এলাকা। বেশি রাগারাগি করলে, ওরা ঝাপিয়ে পড়বে। করার মতো যা করলাম, সেটা হলো ওই বস্তার সবগুলো পাখির খাবার কিনে, আমি ফেলে দিলাম। যদি এতে করে কোনো পাখির জীবন বাঁচে ।

বাসায় ফিরার পথে মাথায় পড়ছে একটাই কথা—স্বাধীন দেশ হওয়া সত্ত্বেও কিছু কিছু জায়গায় আমরা এখনও পরাধীন। ওই এলাকার বাস্তবতা এমনই, যেখানে অনেক সময় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও অসহায় ।

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯
৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×