বভূতিভুষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহত্যি জগতে একজন অপ্রতদ্বিন্দ্বী লেখক, তিনি ততকালীন বাংগালী জীবন কে যতটা গভীর ভাবে ফুটয়িে তুলতে পরেছেনে এমন করে অন্যরা পেরেছেনে বলে আমার জানা নাই। শরতচন্দ্র চেস্টা করছেনে কিন্তু বিভূতিভুষণ বন্দ্যোপাধ্যায়রে মত করে পারনে নাই।
সত্যজৎি রায়, পথরে পাঁচালি ছিলো সত্যজৎি রায়রে প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র, প্রথম পরিচালক হিসেবে তিনি তার সকল মুন্সিয়ানা এই চলচ্চিত্রে খাটয়িছেনে, তার ফলাফল নিচের প্রাপ্তিতে দৃশ্যমান।
আমি এই দুই প্রতিভাকে আলচনা বা সমালচানার বিষ বাক্যে জর্জরিত করবো না বা করার মত ধৃষ্টতা করবো না কারন তারা তাদের
প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন তাদের কাজ দিয়ে, এমন কালজয়ী সাহত্যিে এবং চলচ্চত্রি বাংলা চলচ্চত্রি ইতিহাসে হাতে গোনা দুই তিনটি আছে।
**১৯৫৫শ্রষ্ঠে চলচিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার(র্স্বণকমল পুরস্কার)
**শ্রষ্ঠে বাংলা ভাষার চলচিত্রের জন্য জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার(রজতকমল পুরস্কার)
**৩য় জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার (ভারত) ভারত ১৯৫৬ পাল্ম দর
**শ্রষ্ঠে মানবকি দললি
**ওসআিইসি পুরস্কার – বিশেষ উল্লখে ১৯৫৬
** ৯ম কান চলচিত্র উৎসব ফ্রান্স
১৯৫৬ ভ্যাটকিান পুরস্কার, রোম– ইতালি
১৯৫৬ গোল্ডনে কারবাও, ম্যানিলা– ফলিপিাইন
১৯৫৬ মধোর ডিপ্লমা এডনিবরা আর্ন্তজাতকি চলচিত্র উৎসব স্কটল্যান্ড
১৯৫৭ শ্রষ্ঠে চলচিত্রের জন্য ‘সাজনকি গোল্ডনে লরেল’ বার্নিল আর্ন্তজাতিক চলচিত্র উৎসব জার্মানী
১৯৫৭শ্রষ্ঠে পরিচালকের জন্য গোল্ডেন গটে
শ্রষ্ঠ ছবির জন্য গোল্ডেন গটেসান ফ্রান্সসিকো আর্ন্তজাতিক চলচ্চত্রি উৎসব যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫৮শ্রষ্ঠে ছায়াছবি ভ্যাকুনবার আর্ন্তজাতকি চলচিত্র উৎসব কানাডা
১৯৫৮ শ্রষ্ঠে চলচিত্রের জন্য ক্রিটিকস সম্মাননা স্ট্র্যাটর্ফোড ফল্মি ফেস্টিভ্যাল কানাডা
১৯৫৮ সালে বিদেশী ভাষার চলচিত্র, জাতীয় বোর্ড পর্যালচনা পুরস্কার
১৯৫৯- যুক্তরাষ্ট্র ১৯৫৯ সালে বিদেশী চলচিত্র নিউইয়র্ক চলচিত্র উৎসব যুক্তরাষ্ট্র
১৯৬৬- সালে কনিমো জাম্পু পুরস্কার বিদেশী চলচিত্রের জন্য– জাপান
১৯৬৯ - শ্রষ্ঠ অইউরোপীয় ছায়াছবরি জন্য বদলি পুরস্কার– ডেনমার্ক হতে পুরুষ্কার লাভ কর।
পৃথিবীর কেউই সমালোচনার উর্ধে নয় এটা সত্য কিন্তু কিছু মানুষের সমালোচনা করার আগে নিজেকে সেই পর্যায়ে নিতে হয়, এখন কেউ যদি দাঁত বের করে বলে রবীন্দ্রনাথ একজন চোর তিনি তার সব কবিতা চুরি করে লিখেছেন কারন তখনকার সময় খুব কম মানুষের কাছে পাশ্চাত্য সাহিত্য পৌছাতো ধরে নিলাম সত্য কিন্তু তখনকার সময় কি অন্য বিখ্যাত কবি ছিলেন না যারা পাশ্চাত্য সাহিত্যের সাথে পরিচিত তারা কি রবি বাবু কে সাবধান করতে পারতেন না ধরি তাও সম্ভব ছিলো না তাকে যারা নোবেল দিল সাহিত্যের জন্য তাদের মধ্যে এমন কেউ কি ছিলো না যারা তার চুরি ধরতে পারলো না।
ঠিক তেমনি এই যে যারা পথের পাঁচালি কে সন্মানীত করলো তারা কি একবার ও ভাবলো না কেনো তারা বস্তা পচা একটা চলচিত্র কে সন্মান জানাচ্ছে, তাদের এত কি দায় ছিলো নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর। ( অবশ্য আপনি যদি এর মধ্যে ষড়যন্ত্র খুজে পান তবে সেটা আলাদা ব্যাপার) যারা আজকাল নয়া সমালচক হচ্ছেন গায়ে মানে না আপনি মোড়ল টাইপ তাদের উদ্দেশ্যে বলছি সমালোচনা করুন কিন্তু করতে গিয়ে নিজের অতীত কে অসন্মান ও অস্বীকার করার মত নিচু কাজ করবেন না। পথের পাঁচালি তে যা দেখানো হয়েছিলো তা ততকালীন সমাজের ভয়াবহ বাস্তব দৃশ্য।
সুত্রঃ
লিঙ্ক
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৩