somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদ মোবারক! নতুনভাবে গরুর রচনা ! ঈদ মোবারক!!!

০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




ছোটবলোয় গুরুজনদের হাত ধরে গরু দেখতে যেতাম, কিভাবে এমন পুষ্টিকর দুধ আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠে ছিল বা বিকেলে মাঠ ভর্তি লোকের মাঝে শিং এর লড়াই, তারপর স্কুলের পরীক্ষায় গরুর রচনা লেখো । কিছুক্ষন পর লেখার আর কিছু থাকত না তখন গরুকে নদীর ধারে নিয়ে যেতাম আর মজা করে খাতা লিখে ভরাতাম।

স্কুল জীবনের ঐ পর্ব শেষ হয়ে যাবার পর আর ভাবিনাই যে আবার গরু নিয়ে লিখতে হবে । কোরবানীর ঈদ এর সময় আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ গরু কোরবানী দেওয়া হয়, ঐসব গরু কতটা স্বাস্ত্যসম্মত বা কতটা নয় সে বিচার করি না, উপরন্ত কার গরুর দাম কত বেশী, কতটুকু মাংস হবে সেই প্রতিযোগিতা র্সবত্র। ইসলামের বিধান কি তা সর্মথন করে ?

উপরন্ত গরু মোটাতাজা করণ প্রতিযোগিতায় অজান্তে আমরা আমাদের পরিবারের সদস্যদের বিষাক্ত মাংস
হাসি মুখে তুলে দিয়ে বিপদ ডেকে নিয়ে আসি । এই বিষাক্ত মাংস আমাদের লিভার , কিডনী অত্যন্ত দ্রুত অকেজো করে ফেলে এবং অত্যন্ত কম সময়ে অনেকেই অসুস্হ হয়ে মৃত্যুবরন করছে ।
বিগত সময়ে একবার বাজারে বড় বড় গরু কম বিক্রী হয়ে ছিলো তখন গরু ব্যবসায়ীদের সেকি কান্না, কারন গরু গুলোর ফিরে যাবার শক্তি ছিলো না এবং বেশ কিছু গরু হাটেই মারা যায়, কারন লিভার থেকে তখন রক্তক্ষরণ শুরু হয়ে গেছে ।

তাই মোটাতাজা গরু কিনতে হলে অবশ্যই জেনে নিন কি ভাবে বড় করা হয়েছে আর সময় থাকলে পরিচিত
খামারে গিয়ে কিনুন । আমার জানা মতে এখন কিছু কিছু ভালো খামার আছে, যাদের অনেক বড় স্হাপনা
এবং পরিশ্রম ও যত্নের মাধ্যমে গরু বড় করা হয়, নিয়মিত ডাক্তার দেখেন এবং জীবন্ত গরু ওজন করে বিক্রয় হয় ।
তবে আমি মনে করি সাবধানতার কারনে দেশি একটু স্বাস্হ্যবান গরুই কোরবানীর জন্য উপযুক্ত প্রাণী ।

গরু কোরবানীর পর আপনার সুস্বাস্হ্য কামনা করে ছোট্ট একটা টিপস্ দিচ্ছি :
কোরবানীর মাংস ঘরে নেবার পর একটি বড় পাত্রে নিয়ে ১৫/২০ মিনিট আগুনে জাল দিবেন , একটি পাত্রে নিন দেখুন কি আপনি খাচ্ছেন !!! ঐ বিষাক্ত পানি ফেলে দিয়ে রান্না করুন, আশা করি ঈদের পরপরই হাসপাতালে দৌড়াঁতে হবে না ।





ইন্টারনেট সূত্রে প্রাপ্ত : সময় ঘনিয়ে আসছে। ঈদুল আজহাকে (কোরবানি ঈদ) সামনে রেখে গ্রামাঞ্চলের খামারিরা এখন পুরোদমে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে গরু মোটাতাজা করার জন্য। কৃষকের পাশাপাশি শিক্ষিত বেকার যুবকও এসব কাজে বেশি করে মনোনিবেশ করছে। অধিক মুনাফা লাভের আশায় গরু পালনের এ পথ বেছে নিয়েছে খামারিরা। অনেকেই আবার যুব উন্নয়ন অধিদফতর থেকে গরু মোটাতাজাকরণের প্রশিক্ষণ নিয়েছে। এতে করে বেকারদের কিছুটা আর্থিক সুবিধা হয়েছে। যতই সময় ঘনিয়ে আসছে ততই গরু মোটাতাজা করে ভাল দাম পাওয়ার জন্য গরুর পরিচর্যা নিয়ে গ্রামবাংলার কৃষককুল ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। গরুর খড়, তাজা ঘাস, খৈল ও ভুসি ছাড়াও খাওয়ানো হচ্ছে হরেক রকমের পুষ্টিকর খাবার। পশু ডাক্তারকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে পরীক্ষা করানো হচ্ছে গরুর চিকিৎসা।
আবার দ্রত গরু মোটাতাজা করার জন্য খাওয়ানো হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষতিকারক দেশী-বিদেশী ওষুধ। তবে বর্তমানে গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধির ফলে কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। খড়, খৈল ও ভুসির দাম প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এত খরচ করে গরু পালনে লাভ হয় না বললেই চলে। এদিকে গ্রামাঞ্চলের কিছু কিছু অশিক্ষিত হাতুড়ে ডাক্তার গরু দ্রæত মোটাতাজাকরণের লোভ দেখিয়ে ক্ষতিকারক দ্রব্য দিয়ে গরুমোটা তাজা করছে। ফলে কিছুদিন পরে গরু শুকিয়ে মরে যাচ্ছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার জানান, ক্ষতি হবে এমন ধরনের ওষুধ গরুকে খাওয়ানো ঠিক হবে না।

দেশীয় ঘাস বা হরেক রকমের ভাল খাবার খাওয়ানো হলে গরু স্বাভাবিকভাবে মোটা হতে পারে। ক্ষতিকারক ওষুধ বন্ধের জন্য সরকারিভাবে ওষুধ প্রশাসনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া দরকার। গবাদি পশু খামার মালিকগণ সচেতন হলে গ্রাম্য হাতুড়ে অসৎ চিকিৎসকের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। তিনি আরও জানান, প্রাণিসম্পদ বিভাগে জরুরিভাবে জনবল বৃদ্ধি করা হলে আবহমান গ্রামবাংলার ইউনিয়ন পরিষদের সকল এলাকায় সেবা দিতে পারবে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন হাটবাজারে কিছু কিছু কোরবানির গরু উঠতে দেখা গেছে। তবে কিছু কিছু গরু কোরবানির জন্য বিক্রি হচ্ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবারে দাম অনেক বৃদ্ধি পাবে বলে গরুর মালিকরা মনে করছেন। বিশেষ করে ভারতীয় গরু দেশে না আসার কারণে দেশীয় গরুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাজারের গরু ব্যবসায়ীরা জানান, গরুর পরির্চযা করতে আমার হাজার হাজার অর্থ ব্যয় হয়েছে। আশা করি এবারের দাম অনেক বাড়তে পারে। দেশী গরুর জন্য ইতোমধ্যে উপজেলা সদরসহ প্রত্যন্ত আবহমান গ্রামবাংলার বাজারগুলোতে ভুসির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন গরুর জন্য প্রচুর পরিমাণের ভুসির প্রয়োজন হয়ে থাকে।

গরু মোটাতাজাকরণ সহি প্রযুক্তি: কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস)

বাংলাদেশে গরুর মাংস খুব জনপ্রিয় এবং চাহিদাও প্রচুর। মুসলমাদের ধমীয় উৎসব কুরবানীর সময় অনেক গরু জবাই করা হয়। সূতরাং গরু মোটাতাজাকরন” সহি পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন এবং একটি লাভজনক ব্যবসা। গরু মোটাতাজাকরন প্রক্রিয়ায় ধারাবহিকভাবে যে সকল বিষয়গুলো সম্পন্ন করতে হবে তা নিম্নরুপ।

০১.পশু নির্বাচন, ০২.কৃমিমুক্তকরন ও টিকা প্রদান , ০৩.পুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং ০৪.বাজারজাতকরন।

০১.পশু নির্বাচন :মোটাতাজাকরণ কর্মসূচীর জন্য গরু ক্রয়ের সময় প্রধান দুটি বিবেচ্য বিষয়,বয়স ও শারীরিক গঠন।
ক. বয়স নির্ধারন: মোটতাজা করার জন্য সাধারনত ২ থেকে ৫ বছরের গরু ক্রয় করা যেতে পারে, তবে ৩ বছরের গরু হলে ভাল।
খ. শারীরিক গঠন : মোটাতাজাকরণে ব্যবহৃত গরুর দৈহিক গঠন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এজন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রেখে গরু নির্বাচন করা জরুরী।
• দেহ হবে বর্গাকার ।
• গায়ের চামড়া হবে ঢিলা ( দুই আঙ্গুল দিয়ে ধরে টান দিয়ে দেখতে হবে)।
• শরীরের হাড়গুলো আনুপাতিকহারে মোটা, মাথাটা চওড়া, ঘাড় চওড়া এবং খাটো।
• পাগুলো খাটো এবং সোজাসুজিভাবে শরীরের সাথে যুক্ত।
• পিছনের অংশ ও পিঠ চওড়া এবং লোম খাটে ও মিলানো ।
• গরু অপুষ্ট ও দূর্বল কিন্তু রোগা নয়।

০২. কৃমিমুক্তকরন : পশু ডাক্তারের নির্দেশনা মত কৃমির ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।গরু সংগ্রহের পর পরই পালের সব গরুকে একসাথে কৃমিমুক্ত করা উচিত। তবে প্রতি ৭৫ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১ টি করে এনডেক্স বা এন্টিওয়ার্ম টাবলেট ব্যবহার করা যেতে পারে।
০৩. টিকা প্রদান : পূর্ব থেকে টিকা না দেওয়া থাকলে খামারে আনার পরপরই সবগুলো গরুকে তড়কা, বাদলা এবং ক্ষুরা রোগের টিকা দিতে হবে। এ ব্যাপারে নিকটস্থ পশু হাসপাতলে যোগাযোগ করতে হবে।
০৪. ঘর তৈরী ও আবসন ব্যবস্থাপনাঃ আমদের দেশের অধিকাংশ খামারী ২/৩ টি পশু মোটাতাজা করে থাকে, যার জন্য সাধারনত আধুনিক সেড করার প্রয়োজন পড়েনা। তবে যে ধরনের ঘরেই গরু রাখা হোক ঘরের মধ্যে পর্যন্ত আলো ও বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা থাকতে হবে। ঘরের মল- মূত্র ও অন্যান্য আবর্জনা যাতে সহজেই পরিস্কার করা যায় সেদিকে খেয়াল রেখে ঘর তৈরী করতে হবে।
০৫.পুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনাঃগরু মোটতাজাকরনে দুই ধরনের খাদ্যের সমন্বয়ে রশদ (রেশন) তৈরী করা হয়।

• আঁশ জাতীয়ঃ শুধু খড়, ইউ এম, সবুজ ঘাস ইত্যাদি । তবে এই প্রক্রিয়ায় খামারীদেরকে শুধু খড়ে পরিবর্তে ইউ এম এস খাওয়াতে হবে।
• দানারারঃ খৈল, ভূষি, চাষের কুড়া , খুদ, শুটকি মাছ, ঝিনুকের গুড়া, লবন ইত্যাদি।খাওয়ানের পরিমানঃ গরুকে তার ইচ্ছা অনুযায়ী, অর্থাৎ গরু যে পরিমান খেতে পারে সে পরিমান ইউ এম এস সরবারাহ করতে হব।
• কোন খামারী সবুজ ঘাস খাওয়াতে চাইলে প্রতি ১০০ কেজি কাঁচা ঘাসের সাথে ৩কেজি চিটাগুড়ে মিশিয়ে তা গরুতে খাওয়াতে পারেন। এক্ষেত্রে কাঁচা ঘাসেও গরুকে পর্যাপ্ত পরিমানে সরবরাহ করতে হবে।
খ . দানাদার মিশ্রণঃ খামারীদের সুবিধার জন্য একটি দানাদার মিশ্রণ তৈরীর বিভিন্ন
উপাদান পরিমান সহ উল্লেখ করা হল। প্রয়োজন অনুযায়ী খামারীগণ বিভিন্ন পরিমান মিশ্রণ তৈরী করে নিতে পারবেন।
• খাওয়ানের পরিমানঃ গরুকে তার দেহের ওজন অনুপাতে দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। পাশের দানাদার মিশ্রণটি গরুর ওজনের শতকরা ০.৮-১ ভাগ পরিমান সরবরাহ করলেই চলবে।
• খাওয়ানোর সময়ঃ দানাদার মিশ্রণটি একবারে না খাইয়ে ভাগে ভাগ করে সকালে এবং বিকালে খাওয়াতে হবে।
• পানিঃ গরুকে পর্যান্ত পরিমানে পরিস্কার খামার পানি সরবরাহ করতে হবে।
০৬. দৈহিক ওজন নির্ণয়ঃ মোটাতাজাকরন প্রক্রিয়ায় গরুকে দৈহিক ওজন নির্ণয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কেননা গরুর খাদ্য সরবরাহ,ঔষধ সরবরাহ ইত্যাদি কাজগুলো করতে হয় দৈহিক ওজনের ভিত্তিতে।

গরুর ওজন নির্নয়ের জন্য গরুকে সমান্তরাল জায়গায় দাঁড় করাতে হবে এবং নির্দেশিকা মোতাবেক ফিতা দ্বারা দৈর্ঘ্য ও বুকের বেড়ের মাপ নিতে হবে। এই মাপ নীচের সূত্রে বসালে গরুর ওজন পাওয়া যাবে।
দৈর্ঘ্য × বুকের বেড় (ফুট) × বুকের বেড় (ফুট). = ওজন (কিলোগ্রাম) ৬.৬০

উপসংহারঃ উপরে বর্নিত সহি পদ্বতি অনুযায়ী পালন করলে ৯০ থেকে ১২০ দিনের মধ্যেই গরু মোটাতাজাকরন করে বাজারজাত করা সম্ভব।




পরামর্শ
দুগ্ধজাত ও কোরবানীর পশুর ক্ষেত্রে ইনজকেশন, ট্যাবলেট ব্যবহার নিষিদ্ধ করা উচিত। কড়া নজরদারি নীতির ডিজাইন এবং প্রয়োগ করা প্রয়োজন। পশুচিকিৎসক এর অনুমতি ছাড়া ড্রাগটি বা ইনজকেশন পাওয়া উচিত নয়। অক্সিটোসিন ব্যবহারের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে কৃষক শিক্ষার তাৎক্ষণিক ব্যবস্হা গ্রহন। প্রাণি্সম্পদ সম্প্রসারণ বিভাগকে যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ ও দক্ষ করা অতীব জরুরী ।অবৈধ বিক্রেতারা এবং অক্সিটোসিনের ক্রেতাদের কঠোরভাবে জবাবদিহি করা আবশ্যক।

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:০১
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×