somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাম্প্রতিক এমএলএম জোয়ার এবং ইউনিপেটুইউ

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এমএলএম জোয়ারের অগ্রদুত ডেস্টিনি সম্পর্কে এখন সবাই সচেতন আছেন বলা যায়। আগে শার্ট প্যান্ট টাই পড়লে সবাই ভদ্র ও স্মার্ট ব্যক্তি হিসেবে ট্যাগ করত। এখন একই ড্রেস পড়লে সবাই ভালমত বিচার করার চেষ্টা করে এই ব্যক্তি ডেসটিনি কিনা। বিশেষত শাদা শার্ট আর টাই পড়া কেউ যদি এসে জিজ্ঞাসা করে ভাই পড়ালেখার পাশাপাশি কি করছেন তখন ৯৫% শিউর হওয়া যায় এই ব্যাটা ডেসটিনি না হোক, এমএলএম এর মাল।

যেকোন এমএলএম এর প্ল্যানশোতে কখনো শুনবেন না লসের চান্স আছে। বরং ১১০% লাভ। কিভাবে? ১০০% কোম্পানীর লাভের গ্যারান্টি এবং বাকী ১০% যে পরিচিত ব্যাক্তি আপনাকে এমএলএম কোম্পানীতে ইনভাইট করছে সে লায়াবিলিটি নেয়ার ভান করবে। আপনার মনে চিন্তা আসবে তখন সাধারন ব্যবসায় লাভেরই ঠিক ঠিকানা নেই এখানে ১১০% লাভের সম্ভাবনা, অবশ্যই জয়েন করা দরকার। ব্রেন ওয়াশের ৬০% তখন শেষ। বাকি থাকে লোভ। সবারই কমবেশি লোভ রয়েছে। সবার মনেই সুপ্ত বাসনা থাকে তাড়াতাড়ি বড়লোক হতে। তারউপর যখন ১০ বছরে ৪০লক্ষ মানুষের মাঝে ১ জন ক্রাউন এম্বাসডার হয়েছে এবং এপার্টমেন্ট পেয়েছে বলে আপনাকে শো করবে তখন আপনি চিন্তা করবেন এত সোজা কাজে ১০ বছর লাগল কেন আর মনে মনে ডিসিশান নিবেন সামনের বছর এই কোম্পানী আরেকটা এপার্টমেন্ট বুক দিতে যাচ্ছে আপনার নামে। প্রাথমিক ভাবে এভাবেই ব্রেনওয়াশের কাজ হয়। লাভ আর লাভ এবং এপার্টমেন্ট মার্সিডিজ বেন্জের লোভ থেকেই এমএলএমে জড়িয়ে যান অনেকেই।

পরবর্তীতে কাজ করতে পারলে সময় নষ্ট, কাজ করতে না পারলে সময়টা বাচে। মানে আপনি কাজ করতে পারলে হয়ত ২ বছর লেগে থাকবেন এবং ফলাফল = ০। আর কাজ করতে না পারলে হয়ত ২ মাস লেগে থাকবেন এবং ফলাফল অবশ্যই = ০। অতএব দেখা যাচ্ছে কাজ করতে না পারলে বাকি ১বছর ১০ মাস আপনার সময়টা সেইভ হচ্ছে।

বর্তমানে ডেসটিনি টাইপ প্রথাগত এমএলএমের বাইরে আরো প্রচুর এমএলএম কোম্পানী আছে । এরা এমএলএম না বলে ইনভেস্টমেন্ট বলে। মানে একজনের নিচে আরেকজন জয়েন করানো, তার নিচের আরেকজন এভাবে। তাই বললাম এরা প্রথাগত এমএলএমের বাইরে। এদের মধ্য ইউনিপেটুইউ, ভিসারেভ, টিভিআই, স্পীকএশিয়া এগুলোর কথা শোনা যায়। আজ ইউনিপেটুইউ নিয়ে এখানে আলোচনা করব। তাদের ব্যবসা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব, তাদের মত আমিও নিজে একটা প্ল্যান সাজাব এবং দেখব ফাইনালি কি হয়।

গোল্ড ইনভেস্টমেন্ট নামে ব্যবসা করা ইউনিপেটুইউতে গ্রাহককে একটা নূন্যতম পরিমান অর্থ বিনিয়োগ করতে বলা হয় এবং প্রতি মাসে মাসে বিনিয়োগের ১০% করে মোট ১০ মাসে বিনিয়োগের ১০০% টাকা ফিরিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু গ্রাহক টাকা ইউনিপেতে ধার দিলে এতে গ্রাহকের কি লাভ? লাভ হচ্ছে কোম্পানী গ্রাহককে বিনিয়োগের সমপরিমান টাকা ১০ মাসে ফেরত দিবে মাসিক কিস্তিতে । অর্থ্যাৎ কেউ এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে এরা মাসে
বিনিয়োগের ১০% = ১০ হাজার এবং
লাভের ১০% = ১০ হাজার মোট
মোট ২০ হাজার টাকা করে ১০ মাসে ২ লক্ষ টাকা দিয়ে দিবে। এভাবে ১০ মাসে দ্বিগুন টাকার লোভে সবাই ইউনিপেতে বিনিয়োগ করছে এবং এ সংখ্যা দিনদিন বাড়ছেই।

ইউনিপেতে এটা হল শুধুমাত্র বিনিয়োগের ১০০% লাভ। আবার কেউ চাইলে রেফারেলের মাধ্যমেও আয় করতে পারে। যে বিনিয়োগ করেছে সে যদি আরো বিনিয়োগের লোক জোগাড় করতে পারে তবে ১০% রেফারেল কমিশন পায়। আবার ঐ বিনিয়োগকারী নতুন কাউকে জয়েন করালেও কমিশন পায়। এভাবে বাইনারী ট্রির মাধ্যামে আনলিমিটেড ইনকাম চলতেই থাকে।

এখন ইউনিপেটুইউ এর মত একটা উদাহরন দিই, ধরুন আমি একজন ধাণ্দাবাজ কিন্তু কেউ জানেনা। আমি এখন প্ল্যান করলাম মানুষের সাথে ধান্দাবাজি করে আমি অনেক বড়লোক হয়ে যাব। মানুষের ক্রম অনুসারে বোঝানোর সুবিধার্থে আমি ১,২,৩, এভাবে ডাকব এবং পুরো ধান্দাবাজী পর্ব টা ২ ভাগে বিভক্ত করব।

প্রথম পর্ব

প্ল্যানানুযায়ী একটা কোম্পানী খুললাম। আমার খুব পরিচিত একজন যার নাম ১। একদিন আমি ১ এর কাছে এসে বললাম আমার কোম্পানীতে টাকা বিনিয়োগ করলে আমি ১০ মাসে দ্বিগুন করে দেব। খুব পরিচিত হলেও নগদ টাকা বলে কথা তাই ১ বিশ্বাস করল না। কিন্তু তাকে আমি আমার ওয়েবসাইটে রকমারী তথ্য দেখিয়ে বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করলাম। ১ তেমন ইন্টারনেট জ্ঞানী না হওয়ায় আমি ওয়েবসাইটে কি দেখালাম ভালমত বুঝলনা। যেহেতু সে আমার পরিচিত তাই ধরা যাক টাকা লেনদেনের বেলায় আমার উপর তার ৫ % আস্থা আছে। সেই ৫% আস্থার সৌজন্য সে খুব অল্পসংখ্যক টাকা আমার কোম্পানীতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হল যে টাকা মার গেলেও তার কোন ক্ষতি হবেনা। ধরা যাক সে টাকার পরিমান এক হাজার। মাসে দুইশ টাকা করে তাকে ১০ মাসে দুই হাজার টাকা ফেরত দিয়ে দিলাম। এবার সে একটু হলেও বিশ্বাস করল কারণ

১.আমি তার টাকা মাসে মাসে সময়মত ফেরত দিয়েছি
২.পালিয়ে যাইনি।

এখন আমার উপর তার আস্থার বাড়ল। ধরা যাক সেটার পরিমান ২০% ।

এরপর আরেকদিন তাকে গিয়ে বললাম আমার কোম্পানীতে বিনিয়োগের সুযোগ টা এখনো আছে। ১০ মাসে দ্বিগুন। তুমি কি আগ্রহী? আমি যেহেতু তার একটু হলেও আস্থা অর্জন করেছি এবার সে বিনিয়োগ করতে খুব বেশি দ্বিধা করল না এবং বিনিয়োগের পরিমানটাও বাড়াল। ধরা যাক সে টাকার পরিমান ৫ হাজার। মাসে ১ হাজার টাকা করে ১০ মাসে তাকে ১০ হাজার টাকা আমি ফেরত দিয়ে দিলাম। এবারও সে উপরের কারনে আমাকে আরো বেশি বিশ্বাস করল। একই ভাবে আমার উপর আস্থাও আরো বাড়ল। ধরা যাক সেটার পরিমান ৪০%।

এতটুকুই প্রথমভাগ। এই প্রথমভাগে আমার কোম্পানীর লস কত দেখি।
১ম বারে সে আমাকে দিল ১০০০ আমি তাকে দিলাম ২০০০
আমার লস ১হাজার,
দ্বিতীয়বারে সে আমাকে দিল ৫ হাজার আমি তাকে দিলাম দশ হাজার
আমার লস ৫হাজার।
দুই বারে আমার লস ৬হাজার।


এখন ঘটনার ২য় পর্ব শুরু করলাম।

তাকে আরেকদিন গিয়ে বললাম আমার কোম্পানীতে বিনিয়োগের সুযোগটা এখনো আছে তুমি কি রাজী? সে বলল রাজী। তাকে বললাম এবার আরো একটা সুযোগ বেড়েছে। তুমি যদি কাউকে জোগাড় করে দাও যে আমার কোম্পানীতে তোমার মত বিনিয়োগ করবে তাহলে তার বিনিয়োগের ১০% তুমি সাথে সাথেই পাবে।

১ এবার আমার উপর ৪০% আস্থার কারনে বিনিয়োগের পরিমান বাড়িয়ে ১০ হাজার করল। এরপর তার এক বন্ধুকে (ধরি তার নাম ২) বলল আমি একটা কোম্পানীতে বিনিয়োগ করছি যেটা ১০ মাসে বিনিয়োগের টাকা দ্বিগুন করে দেয়। আমি নিজে পাচ্ছি টাকা তুমি বিনিয়োগ করবে? ১ যেহেতু ২ এর অনেক পরিচিত এবং লাভ করছে সেহেতু ২ প্রাথমিক ভাবে কম টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিল। ধরা যাক ৫ হাজার। আমি ৫ হাজারের ১০% ৫০০টাকা তৎক্ষনাৎ ১কে দিয়ে দিলাম। ফলে ১ আমার উপর রেফারেলের ব্যাপারেও আস্থা অর্জন করল তাই টোটাল আস্থা হল ৬০% (আগে ৪০% ছিল রেফারেলের ঘটনায় ২০% বেড়েছে)। ১ এই রেফারেলে টাকা পাওয়ার ঘটনা ২ কে বলল যে সে রেফারেলের টাকা পেয়েছে। ফলে ২ আমার উপর ২০% আস্থা অর্জন করল।

এবার ১ ও ২ দুজনেই রেফারেল বাড়ানোর দিকে মন দিল। এভাবে বাড়তে বাড়তে ৫০জন, ১০০জন, ৫০০ জন, ১০০০জন , ১০ হাজার জন করে করে বাড়তেই থাকল। আমিও সবার টাকা মাসিক হিসেবে দিতে থাকলাম। একসময় আমার কোম্পানীর উপর সবার আস্থাও ততদিনে ১০০%। সবাই তখন জমিজমা বিক্রি করে আমার কোম্পানীতে বিনিয়োগ শুরু করল। নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের পরিমানও ততদিনে কোটি টাকায় ঠেকল। এরপরই শতশত কোটিটাকা নিয়ে আমি গায়েব হয়ে গেলাম।


ঘটনার কতগুলো উল্লেখ্য বিষয় -

সবার এককালিন বিনিয়োগের টাকার ২০% মাসিক কিস্তির টাকা হিসেবে আমি ঠিকমতই পরিশোধ করি, ফলে সবাই পরের মাস থেকে নতুন নতুন বিনিয়োগ কারী নিয়ে আসে। এভাবে আমার মুলধনও বাড়তে বাড়তে কোটি কোটি টাকা হয়ে যায়।

ধান্দাবাজীর শুধু ১ম ভাগ পর্যন্ত আমি লোকসম্মুখে ছিলাম এবং ১ই শুধু আমাকে চিনত। ২য় ভাগে আমি পুরোপুরি লোকচক্ষুর আড়ালে, কেউ আমাকে চিনে না। সবাই শুধু আমার একাউন্টে বিনিয়োগের টাকা জমা দেয়।

পুরো ব্যাপারটায় লোকসংখ্যা অগুনিত তাই কত টাকা ধান্দা করলাম আন্দাজ করা মুশকিল। বিনিয়োগকারীর সংখ্যা যদি কমপক্ষে এক লক্ষ হয় এবং প্রত্যেকে যদি কমপক্ষে এক লক্ষ টাকা করে বিনিয়োগ করে তবে মোট টাকার পরিমান দাড়ায় এক হাজার কোটি টাকা। আয় = ১ হাজার কোটি টাকা

ধরা যাক আমি চার মাস পরে পালিয়েছি। একলক্ষ টাকার মাসে ২০% = ২০হাজার করে ৪ মাস যদি আমি একলক্ষ বিনিয়োগকারীদের দেই তাহলে আমার খরচের পরিমান দাড়ায় ৮০০কোটি টাকা।
মানে ব্যায় = ৮০০ কোটি টাকা।

এরপর আমি পালালে ২০০কোটি টাকা আমার ধান্দা। যদিও আসল পরিমানটা আরো অনেক অনেক বেশি কারণ এক লক্ষ বিনিয়োগ কারী অবশ্যই একসাথে বিনিয়োগ করেনি। আর রেফারেল পদ্ধতিতে বাড়তে থাকবে ফলে প্রথম দিকে সবাই কম পরিমান বিনিয়োগ করবে এবং আস্তে আস্তে বেশি করে বিনিয়োগ করতে থাকবে। ফলে মাসিক ২০% যে টাকা দিতে হবে ওটা প্রথম দিকে কম দিতে হবে তাই এই উদাহরনে ৮০০কোটি খরচের টাকা প্রকৃত পরিমানের তুলনায় অনেক বেশি। তারপরও সব বেসম্ভব সম্ভব হলেও আমার ২০০কোটি টাকা নেট লাভ। বাকিটা আপনারা বুঝে নিন।


ফ্রিকোয়েন্টলি আস্কড কোয়েশ্চেনস FAQ

# আপনি আপনার উদাহরনে চার মাস পর্যন্ত সৎ থেকেছেন এরপর ভেগেছেন। ইউনিপে তো ৪ মাসের বেশি সময় ধরে আছে এখনো কেন ভাগল না?

উত্তর - ব্যাপারটা এমন নয় যে প্রথম মাসের বিনিয়োগকারী ব্যতীত নতুন বিনিয়োগকারী আসেনি। বরং বিনিয়োগকারীর পরিমানও দিনদিন বাড়ছে এবং বিনিয়োগের পরিমানও বাড়ছে। আর উপরের টোটাল ব্যাপারটা আমার একটা ফর্মুলা মাত্র যেটাতে কত ধান্দা। এই ফর্মুলাতে কত লাভ হতে পারে এটা আন্দাজের জন্য কতগুলো ধ্রুবক ব্যবহার ধরতে হয়েছে।
ধ্রুবক ১ ছিল - বিনিয়োগকারীর সংখ্যা যেটা আমি ধরেছি ১ লক্ষ, কিন্তু ইউনিপেতে এটা ধ্রুবক নয়, দিনদিন বাড়ছে।
আর ধ্রুবক ২ ছিল - বিনিয়োগের পরিমান যেটা আমি ধরেছি ১ লক্ষ এটাও বাস্তবে ইউনিপেতে ধ্রুবক নয়, ওখানে ৪২হাজার থেকে শুরু করে আপনার যত ইচ্ছা বিনিয়োগ করতে পারেন।
তাই আমার প্ল্যানে ভাগার জন্য চতুর্থ মাসটাই উপযুক্ত সময় ছিল। ইউনিপেতে যেহেতু দিনদিন পরিমান বাড়ছে ওদের প্ল্যানে ওরা যখন উপযুক্ত সময় মনে করে তখন ভাগবে।

# ইউনিপে তো এখন গ্রাহকদের মাসে মাসে ২০% দিয়ে দিচ্ছে। কখন ইউনিপে ভাগবে বলে আপনার ধারনা?

উত্তর - যতদিন আস্থা আছে ততদিন ব্যবসা করবে, কারণ আস্থা বৃদ্ধি মানে বিনিয়োগের পরিমানও বৃদ্ধি আর বিনিয়োগকারীও বৃদ্ধি। যদিও বিনিয়োগকারীদের মাসিক ২০% ফিরিয়ে দিতে হবে কিন্তু সেই গ্যাপটা নতুন বিনিয়োগকারী এসে পুরন করে দিবে। যখনই সাধারণ মানুষের মাঝে একটু অনুসন্ধিৎসু মনোভাব আসবে এবং সরকারও একটু আধটু নড়ার চেষ্টা করবে তখনই গা ঢাকা দেয়ার চমৎকার সময়।

# তার মানে কেউ ইউনিপেতে বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারবেনা?

উত্তর - যতদিন কোম্পানী টিকে আছে ততদিন লেনদেন চলবে। তাই কোম্পানী টিকে থাকলে অবশ্যই বিনিয়োগের টাকাটা দ্বিগুন তুলে নিতে পারবেন। প্রত্যোকটা পিরামিড এমএলএম স্কীমের মত, পিরামিডের উপরের দিকের গ্রাহক লাভবান হয় আর নিচের দিকে বিরাট সংখ্যক গ্রাহক ধরা খায়। আপনি যদি উপরের দিকের গ্রাহক মানে প্রথমদিককার গ্রাহক হতে পারেন তবে বিনিয়োগ ফিরে পাবেন।


সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৯
২২টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামাস বিজয় উৎসব শুরু করেছে, ইসরায়েল বলছে, "না"

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:০৮



গতকাল অবধি হামাস যুদ্ধবিরতী মেনে নেয়নি; আজ সকালে রাফাতে কয়েকটা বোমা পড়েছে ও মানুষ উত্তর পশ্চিম দিকে পালাচ্ছে। আজকে , জেরুসালেম সময় সন্ধ্যা ৮:০০টার দিকে হামাস ঘোষণা করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৩১


আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।

প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।

ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×