মাহমুদুর রহমান কিছু সত্য তথ্য প্রকাশ করেছেন। ভুল করেছেন তিনি। যদি ব্লেকমেইল করে ১০০ কোটি টাকা চাইতেন হাসিনার কাছে। তবে হাসিনা আবুল হোসেনকে জলাঞ্জলি দিয়ে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে বিশ্ববেহায়ার মত ১০০ কোটি ডলার নিয়ে পুরোটাই মাহমুদুর রহমানের একাউন্টে লোড করে দিতেন।তখন দেশের সবচেয়ে দামি গাড়ি-বাড়ি হতে পারতো তার। হতে পারতো তিনি হাসিনাকে বলতেন ৫০ কোটি ডলার সুইস ব্যাংকে রেখে দিতে। আরাম আয়েশেই হয়তো পার হতো মাহমুদুর রহমানের জীবন। কিন্তু হায়! তিনি করলেনটা কি? পত্রিকায় ছাপিয়ে দিলেন! জীবনে যদি তিনি ৫টা ভুল করে থাকেন, তবে এটা ১ নম্বরে। এত বড় ভুল এ জগতে আবুলেও করে না।
এখন কী জুটবে তার কপালে? পুলিশের ভ্যান, লাল দালানের ছিপছিপে ঘর? ওফ্! ভাবা যায় না!
কী এমন অন্যায় হতো তথ্যগুলো না ছাপালে!
এখন বলি, বাকস্বাধীনতা আর তথ্য অধিকারের বাণী কপচান যাঁরা, সেই মহতী উদার গণতন্ত্রপন্থী মানবরূপী মহামানবগুলো কই! কই গেল সব মিথ্যাবাদীর দল?
তথ্য জানার অধিকার যদি সবার থাকে। তবে এই সত্য তথ্য জানার অধিকারও সবার আছে। আর তাহলে তা প্রকাশেরও অধিকার থাকা উচিত। নইলে জানা হবে কি করে? অথচ মামলা হল প্রকাশকারীর বিরুদ্ধে। তাও আবার রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা!
তার মানে, এ মামলা মাহমুদুরের বিরুদ্ধে নয়, এ মামলা সত্যের বিরুদ্ধে।
সত্য তথ্যই আজ রাষ্ট্রদ্রোহী হয়ে গেল।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



