somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি ডিসটার্বিং গল্পঃ শিটমানব!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"what is shit is shit, was shit and shit for ever."

-Abuilla, famous minister of Bangladesh.



আমি শিটমানব। সুপারম্যান, ব্যাটম্যানদের মত আমিও একজন গর্বিত সুপারহিরো। কেননা, আমি তোমাদের মত সাধারন মানুষদের থেকে অনেক অনেক আলাদা। আমার সারা গা শিট দিয়ে তৈরি। কিন্তু খালি চোখে তোমরা তা দেখতে পাও না। কেননা দিনেরবেলা আমি মানুষের আবরণ পরেই ঘুরি। রাত হলে...গভীর রাতে আমি আপন আলয়ে ফিরি। অত্যন্ত কোমল গুঁ দিয়ে তৈরি আমার চোখ। আর পেট-পিঠ পা-মাথা-ছাতা হচ্ছে সবুজ শিটজাত। অত্যন্ত দুর্গন্ধময় সেই শিট, গন্ধর্ব-গন্ধম...

ঘটনার শুরু আজ থেকে প্রায় তিন বছর আগে। আমি ছিলাম এক অঘা ব্যাচেলর। একটা ব্যাঙ্কে একাউন্ট্যান্টের চাকরি করতাম, একা একা নিরিবিলি থাকতাম একটা মেসে। আমার একটা বদঅভ্যাস ছিল অপছন্দের কিছু ঘটলেই ওহ শিট! ওহ শিট! বলে খেদোক্তি করতাম। এটা আমি শিখেছি ভার্সিটিতে থাকতে। আমি গ্রাম থেকে আসা একটা অশিক্ষিত ছেলে, শহরের সুদর্শন বাকপটু ছেলেদের অন্ধের মত ফলো করতাম। সিগারেট খাওয়ার সময় আনাড়ির মত দেয়াশলাই ধরাতে গিয়ে তারা মুখ-চোখ গোল করে কি নিদারুন ভঙ্গিতে উচ্চারন করতো-‘ওহ শীট্টট্টঠ!’ আমি তা মুগ্ধ হয়ে দেখতাম। আহা! একেই বলে স্মার্টনেস!

ক্রমে ক্রমে ‘ওহ শিট’ হয়ে ওঠে আমার নিত্যদিনের সঙ্গী। পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখ জ্বালা শুরু হলে গনগনে স্বরে ওহ শিট!, নাকের লোম ছিঁড়তে গিয়ে বেকায়দা টান পড়ে গেলে চোখমুখ কুঁচকে দৃপ্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে ওহ শিট, এমনকি অফিসে নারী কলিগদের সামনে জেট বিমানের গতিতে এবং ততোধিক শব্দ সমাহারে আগত পশ্চাদ্দেশের বায়ু চাপতে বিড়বিড় করে ওহ শিট, এ এক বেকায়দা! এ যেন বড় আপন, বড় আকুলতায় ভরা দুটি শব্দ! জন্মের পর থেকে মা-কথাটির পরে এত জীবনঘনিষ্ঠ শব্দ আর দ্বিতীয়টি কোথায় নেই বলেই আমার বিশ্বাস।

যা হউক, নারীসঙ্গ বর্জিত এ কুতসিত ব্যাচেলর জীবনে কিছুটা আনন্দ ঘটানোর প্রত্যয় নিয়ে এসেছিল একটি ল্যাপটপ। কাল রঙের একটি ল্যাপটপ, কিনারের রঙ কিঞ্চিত ক্ষয়ে গেছে, কত ব্যাবহারে যেন জীর্ন তার যান্ত্রিক শরীর। চার হাজার টাকা মাত্র দাম। বাহবা গুলিস্তান! বাহবা গুলিস্তানের পথেঘাটে বিচরনমান কীর্তিমানেরা!

ল্যাপটপটাতে যে ভৌতিক ব্যাপার বলে কিছু একটা আছে সেটা আমি প্রথম টের পাই যেদিন আমার এক বড় ভাই মেষে এসেছিলেন আমার সাথে দেখা করতে। দিনটা ছিল শুক্রবার, যথারীতি আমি সারাদিন ব্যাস্ত ছিলাম নীলক্ষেতের হকার মামুদের থেকে গভীর দরদের সাথে কেনা পর্নো সিডিগুলো নিয়ে। দরজা বন্ধ করে মোটামুটি আওয়াজে শৈল্পিক ছন্দে ভরপুর সংঘর্ষের থপথপ আওয়াজ হাঁ করে গিলছি, এমন সময় কারো দরজা খোলার আওয়াজ পেলাম। ধুশশালা! সিটকিনিটা আটকাতে খেয়াল ছিল না। আমি বিদ্যুৎগতিতে ctrl+d টিপে পিছন ফিরলাম, দেখি বড় ভাই আমার কাধ ভেদ করে ল্যাপটপের মনিটরের দিকে অবাক বিস্ময়ের সাথে চেয়ে চেয়ে আছেন! আমি আড়চোখে দেখি, খানকির বাচ্চার ctrl+d একটা চ্যাডের কাজও করে নাই, নৃত্যচর্চা সাড়ম্বরে স্ক্রিনে নিজের উপস্থিতি ঘোষনা করছে! আমি মানে মানে করে কিছু একটা বলতে যাব, বড়ভাই হঠাত বলে উঠলেন, থাক আমি আজকে আসি। তুমি তো দেখছি ব্যাস্ত আছ!
ওহ শিট!

সুতরাং সিদ্ধান্ত নিলাম ল্যাপটপটা বেচে দিব। এই যন্ত্রের ব্যাটারি চলে না, পাঁচমিনিট চালালে তলা দিয়ে ভাপ ওঠে, এমনকি সেদিন ল্যাপটপ পরিষ্কার করতে গিয়ে দেখলাম ঝাড়া দিলে ভেতর থেকে ঝরঝর করে পিঁপড়ার ডিম বের হয়ে আসলো!
সেদিন সন্ধ্যার কথা। আমি ল্যাপটপে গেম খেলছিলাম। লেভেল বসের পোঁদে একটা কিবোর্ড প্রায় ভরে দিয়েছি, এমন সময় ধুম করে কারেন্ট চলে গেল! ল্যাপটপের মনিটর একটা বিচিত্র আওয়াজ করে অন্ধকার হয়ে গেল। আমি চোখমুখ বিকৃত করে একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম, ওহ শীট্টঠ!
সাথে সাথে খুব আশ্চর্য ব্যাপার ঘটলো। ল্যাপটপের মনিটরটা কেমন করে যেন নিজে থেকেই চালু হয়ে গেল। আমি তাকিয়ে দেখি একটা ওয়েবসাইটের ঠিকানা। এড্রেস বারে লেখাঃ http://www.theshitplanet.com
আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত সেখালে ক্লিক করলাম। একটা বাদামি রঙের পেইজ আসলো। পুরো পেইজে বিভিন্নভাবে নানা ফন্টে লেখা শিট! শিট! শিট! আমি অবাক হয়ে দেখলাম, পুরো ওয়েবসাইটটা যেন একটা শিটএর লাইব্রেরী। আফ্রিকান শিট, ইন্ডিয়ান শিট, জার্মান শিট, হনলুলু শিট বিভিন্ন শিট নিয়ে করা থিসিসের বিবরণ। বিভিন্ন জায়গায় হনুমানের মত দেখতে লাল লাল লোমওয়ালা কিছু একটার ছবি, সাথে লেখা- we are from Shitplanet!
এক জায়গায় দেখলাম সেলিবৃটি শিট। সেখানে ঢুকে দেখি বিভিন্ন নামী-দামী তারকার শিটের ছবিতে ভরা গ্যালারি। আমি আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম, মানুষগুলো কতইনা সুন্দর, অথচ তাদের শিট? ওয়াক থু!!
বলা বাহুল্য যে, গ্যালারির সব ছবির মধ্যে সবচেয়ে কুতসিত শিটের মালিক হচ্ছেন মেরিলিন মনরো!
আমি শিটের বাহারে ত্যাক্ত-বিরক্ত হয়ে বের হয়ে আসব, এমন সময় দেখি, পেইজের ডান কোনে ছোট্ট লাল রঙ্গে লেখা-শিটমানব। আমি কি মনে করে সেখানে ক্লিক করলাম। খুব ধীরে ধীরে পেইজটা খুললো। দেখলাম, বড় বড় করে ইংরেজিতে লেখা- the shitman!’
নিচে স্ক্রল করে দেখি, একটা ছবি। সঙ্গে ক্যাপশন-‘এই মানুষটার শিট শিট করার ক্ষমতায় আমরা মুগ্ধ! তাই শিটপ্ল্যানেটের পক্ষ থেকে পৃথিবীর প্রথম শিটমানব হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হল তাকে! এই কীর্তিমান মাত্র পঁচিশ বছরের জীবনে দুই লক্ষ নিরানব্বই হাজার নয়শত নিরানব্বই বার ওহ শিট বলে জগত দুর্গন্ধিকরনে সহায়তা করেছেন। আর মাত্র একবার! তাহলেই তিন লক্ষের কোটায় পৌছে যাবেন তিনি...হয়ে উঠবেন প্রথম শিটমানব! আর কিছু পড়লাম না আমি। ছবির লোকটাকে আমি চিনতে আমি চিনতে পেরেছি। আমি তীব্র আতঙ্কের সাথে লক্ষ্য করলাম ছবিটা আর কারো নয়-আমার নিজের!!!
কিভাবে যেন মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল শব্দ দুটি- ‘ওহ শিট!’






আমি শিটমানব। সুপারম্যান, ব্যাটম্যানদের মত আমিও একজন গর্বিত সুপারহিরো। কেননা, আমি তোমাদের মত সাধারন মানুষদের থেকে অনেক অনেক আলাদা। আমার সারা গা শিট দিয়ে তৈরি। কিন্তু খালি চোখে তোমরা তা দেখতে পাও না। কেননা দিনেরবেলা আমি মানুষের আবরণ পরেই ঘুরি। রাত হলে...গভীর রাতে আমি আপন আলয়ে ফিরি। অত্যন্ত কোমল গুঁ দিয়ে তৈরি আমার চোখ। আর পেট-পিঠ পা-মাথা-ছাতা হচ্ছে সবুজ শিটজাত। অত্যন্ত দুর্গন্ধময় সেই শিট, গন্ধর্ব-গন্ধম...

ঘটনার শুরু আজ থেকে প্রায় তিন বছর আগে। আমি ছিলাম এক অঘা ব্যাচেলর। একটা ব্যাঙ্কে একাউন্ট্যান্টের চাকরি করতাম, একা একা নিরিবিলি থাকতাম একটা মেসে। আমার একটা বদঅভ্যাস ছিল অপছন্দের কিছু ঘটলেই ওহ শিট! ওহ শিট! বলে খেদোক্তি করতাম। এটা আমি শিখেছি ভার্সিটিতে থাকতে। আমি গ্রাম থেকে আসা একটা অশিক্ষিত ছেলে, শহরের সুদর্শন বাকপটু ছেলেদের অন্ধের মত ফলো করতাম। সিগারেট খাওয়ার সময় আনাড়ির মত দেয়াশলাই ধরাতে গিয়ে তারা মুখ-চোখ গোল করে কি নিদারুন ভঙ্গিতে উচ্চারন করতো-‘ওহ শীট্টট্টঠ!’ আমি তা মুগ্ধ হয়ে দেখতাম। আহা! একেই বলে স্মার্টনেস!

ক্রমে ক্রমে ‘ওহ শিট’ হয়ে ওঠে আমার নিত্যদিনের সঙ্গী। পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখ জ্বালা শুরু হলে গনগনে স্বরে ওহ শিট!, নাকের লোম ছিঁড়তে গিয়ে বেকায়দা টান পড়ে গেলে চোখমুখ কুঁচকে দৃপ্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে ওহ শিট, এমনকি অফিসে নারী কলিগদের সামনে জেট বিমানের গতিতে এবং ততোধিক শব্দ সমাহারে আগত পশ্চাদ্দেশের বায়ু চাপতে বিড়বিড় করে ওহ শিট, এ এক বেকায়দা! এ যেন বড় আপন, বড় আকুলতায় ভরা দুটি শব্দ! জন্মের পর থেকে মা-কথাটির পরে এত জীবনঘনিষ্ঠ শব্দ আর দ্বিতীয়টি কোথায় নেই বলেই আমার বিশ্বাস।

যা হউক, নারীসঙ্গ বর্জিত এ কুতসিত ব্যাচেলর জীবনে কিছুটা আনন্দ ঘটানোর প্রত্যয় নিয়ে এসেছিল একটি ল্যাপটপ। কাল রঙের একটি ল্যাপটপ, কিনারের রঙ কিঞ্চিত ক্ষয়ে গেছে, কত ব্যাবহারে যেন জীর্ন তার যান্ত্রিক শরীর। চার হাজার টাকা মাত্র দাম। বাহবা গুলিস্তান! বাহবা গুলিস্তানের পথেঘাটে বিচরনমান কীর্তিমানেরা!

ল্যাপটপটাতে যে ভৌতিক ব্যাপার বলে কিছু একটা আছে সেটা আমি প্রথম টের পাই যেদিন আমার এক বড় ভাই মেষে এসেছিলেন আমার সাথে দেখা করতে। দিনটা ছিল শুক্রবার, যথারীতি আমি সারাদিন ব্যাস্ত ছিলাম নীলক্ষেতের হকার মামুদের থেকে গভীর দরদের সাথে কেনা পর্নো সিডিগুলো নিয়ে। দরজা বন্ধ করে মোটামুটি আওয়াজে শৈল্পিক ছন্দে ভরপুর সংঘর্ষের থপথপ আওয়াজ হাঁ করে গিলছি, এমন সময় কারো দরজা খোলার আওয়াজ পেলাম। ধুশশালা! সিটকিনিটা আটকাতে খেয়াল ছিল না। আমি বিদ্যুৎগতিতে ctrl+d টিপে পিছন ফিরলাম, দেখি বড় ভাই আমার কাধ ভেদ করে ল্যাপটপের মনিটরের দিকে অবাক বিস্ময়ের সাথে চেয়ে চেয়ে আছেন! আমি আড়চোখে দেখি, খানকির বাচ্চার ctrl+d একটা চ্যাডের কাজও করে নাই, নৃত্যচর্চা সাড়ম্বরে স্ক্রিনে নিজের উপস্থিতি ঘোষনা করছে! আমি মানে মানে করে কিছু একটা বলতে যাব, বড়ভাই হঠাত বলে উঠলেন, থাক আমি আজকে আসি। তুমি তো দেখছি ব্যাস্ত আছ!
ওহ শিট!

সুতরাং সিদ্ধান্ত নিলাম ল্যাপটপটা বেচে দিব। এই যন্ত্রের ব্যাটারি চলে না, পাঁচমিনিট চালালে তলা দিয়ে ভাপ ওঠে, এমনকি সেদিন ল্যাপটপ পরিষ্কার করতে গিয়ে দেখলাম ঝাড়া দিলে ভেতর থেকে ঝরঝর করে পিঁপড়ার ডিম বের হয়ে আসলো!
সেদিন সন্ধ্যার কথা। আমি ল্যাপটপে গেম খেলছিলাম। লেভেল বসের পোঁদে একটা কিবোর্ড প্রায় ভরে দিয়েছি, এমন সময় ধুম করে কারেন্ট চলে গেল! ল্যাপটপের মনিটর একটা বিচিত্র আওয়াজ করে অন্ধকার হয়ে গেল। আমি চোখমুখ বিকৃত করে একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম, ওহ শীট্টঠ!
সাথে সাথে খুব আশ্চর্য ব্যাপার ঘটলো। ল্যাপটপের মনিটরটা কেমন করে যেন নিজে থেকেই চালু হয়ে গেল। আমি তাকিয়ে দেখি একটা ওয়েবসাইটের ঠিকানা। এড্রেস বারে লেখাঃ http://www.theshitplanet.com
আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত সেখালে ক্লিক করলাম। একটা বাদামি রঙের পেইজ আসলো। পুরো পেইজে বিভিন্নভাবে নানা ফন্টে লেখা শিট! শিট! শিট! আমি অবাক হয়ে দেখলাম, পুরো ওয়েবসাইটটা যেন একটা শিটএর লাইব্রেরী। আফ্রিকান শিট, ইন্ডিয়ান শিট, জার্মান শিট, হনলুলু শিট বিভিন্ন শিট নিয়ে করা থিসিসের বিবরণ। বিভিন্ন জায়গায় হনুমানের মত দেখতে লাল লাল লোমওয়ালা কিছু একটার ছবি, সাথে লেখা- we are from Shitplanet!
এক জায়গায় দেখলাম সেলিবৃটি শিট। সেখানে ঢুকে দেখি বিভিন্ন নামী-দামী তারকার শিটের ছবিতে ভরা গ্যালারি। আমি আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম, মানুষগুলো কতইনা সুন্দর, অথচ তাদের শিট? ওয়াক থু!!
বলা বাহুল্য যে, গ্যালারির সব ছবির মধ্যে সবচেয়ে কুতসিত শিটের মালিক হচ্ছেন মেরিলিন মনরো!
আমি শিটের বাহারে ত্যাক্ত-বিরক্ত হয়ে বের হয়ে আসব, এমন সময় দেখি, পেইজের ডান কোনে ছোট্ট লাল রঙ্গে লেখা-শিটমানব। আমি কি মনে করে সেখানে ক্লিক করলাম। খুব ধীরে ধীরে পেইজটা খুললো। দেখলাম, বড় বড় করে ইংরেজিতে লেখা- the shitman!’
নিচে স্ক্রল করে দেখি, একটা ছবি। সঙ্গে ক্যাপশন-‘এই মানুষটার শিট শিট করার ক্ষমতায় আমরা মুগ্ধ! তাই শিটপ্ল্যানেটের পক্ষ থেকে পৃথিবীর প্রথম শিটমানব হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হল তাকে! এই কীর্তিমান মাত্র পঁচিশ বছরের জীবনে দুই লক্ষ নিরানব্বই হাজার নয়শত নিরানব্বই বার ওহ শিট বলে জগত দুর্গন্ধিকরনে সহায়তা করেছেন। আর মাত্র একবার! তাহলেই তিন লক্ষের কোটায় পৌছে যাবেন তিনি...হয়ে উঠবেন প্রথম শিটমানব! আর কিছু পড়লাম না আমি। ছবির লোকটাকে আমি চিনতে আমি চিনতে পেরেছি। আমি তীব্র আতঙ্কের সাথে লক্ষ্য করলাম ছবিটা আর কারো নয়-আমার নিজের!!!
কিভাবে যেন মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল শব্দ দুটি- ‘ওহ শিট!’





সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×