somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেভিন কার্টার এর কিছু বিখ্যাত ফটো

২৭ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কেভিন কার্টার দক্ষিন আফ্রিকান ফটো সাংবাদিক। প্রথমে খেলাধুলার ফটো সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে কর্ম জীবন শুরু করেন। বর্নবাদ এর কারনে পরে তিনি জোহার্নেসবাগ র্স্টার এ চলে আসেন।
১৯৯৩ সালের মার্চে এ কেভিন কার্টার সুদান আসেন এবং দুর্ভিক্ষের ফটো তুলেন

উপরের ছবিটি ১৯৯৩ সালের ২৬ মার্চ এ New York Times এ ছাপানো হয়।ছবির মেয়ে শিশুটি জাতিসংঘের ফুড কেম্ফের দিকে যাচ্ছিল । শিশুটি পৌছাতে পেরেছিল কিনা তা আর পরে জানা যায়নি।

১৯৯৪ সালে ছবিটি বিখ্যাত Pulitzer Prize প্রাইজ জিতে নেয়।

কেভিন কার্টারের তোলা আরও কিছু ফটো..






কেভিন কার্টার প্রথম ব্যক্তি যিনি Necklacing এর ফটো তোলন।

Necklacing এর ফটো








১৯৯৪ সালের ২৭ জুলাই কেভিন কার্টার আত্নহত্যা করেন।কার্টার সুইসাইড নোটে লেখা ছিল:
"I am depressed ... without phone ... money for rent ... money for child support ... money for debts ... money!!! ... I am haunted by the vivid memories of killings and corpses and anger and pain ... of starving or wounded children, of trigger-happy madmen, often police, of killer executioners ... I have gone to join Ken [recently deceased colleague Ken Oosterbroek] if I am that lucky."

কেভিন কার্টার
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মনা মামার স্বপ্নের আমেরিকা!

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৪ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

শুরুটা যেভাবে



মনা মামা ছিলেন একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। তার বাবা একজন ব্যবসায়ী ছিলেন, আর মনা মামা তার বাবার ব্যবসা-বাণিজ্য দেখাশোনা করতেন। ছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল অনেক টাকা কামানো।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ জার্সিতে নেমন্তন্ন খেতে গিয়ে পেয়ে গেলাম একজন পুরনো ব্লগারের বই

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৪ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



জাকিউল ইসলাম ফারূকী (Zakiul Faruque) ওরফে সাকী আমার দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু; ডাঃ আনিসুর রহমান, এনডক্রিনোলজিস্ট আর ডাঃ শরীফ হাসান, প্লাস্টিক সার্জন এর। ওরা তিনজনই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের একই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেনজীর তার মেয়েদের চোখে কীভাবে চোখ রাখে?

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ১৪ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬


১. আমি সবসময় ভাবি দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোর যারা মিডিয়ায় আসার আগ পর্যন্ত পরিবারের কাছে সৎ ব্যক্তি হিসেবে থাকে, কিন্তু যখন সবার কাছে জানাজানি হয়ে যায় তখন তারা কীভাবে তাদের স্ত্রী,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগের সাতকাহন

লিখেছেন বিষাদ সময়, ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:০১

অনেকদিন হল জানা আপার খবর জানিনা, ব্লগে কোন আপডেটও নেই বা হয়তো চোখে পড়েনি। তাঁর স্বাস্খ্য নিয়ে ব্লগে নিয়মিত আপডেট থাকা উচিত ছিল। এ ব্লগের প্রায় সকলেই তাঁকে শ্রদ্ধা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায় (চতুর্থাংশ)

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:২৭


আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায় (তৃতীয়াংশ)
আমার ছয় কাকার কোনো কাকা আমাদের কখনও একটা লজেন্স কিনে দিয়েছেন বলে মনে পড়ে না। আমাদের দুর্দিনে তারা কখনও এগিয়ে আসেননি। আমরা কী খেয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×