অফিসে এসে ফেবু খুলতেই কয়েকটা ভিডিও চোখে পড়লো, একজন কৃষক তার ক্ষেতের ফুলকপিতে লাথি মারছেন, ভেঙ্গে ফেলছেন, ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন, দৃশ্যটা হৃদয়বিদারক। আসলে আমাদের সবার দায় আছে।
কৃষকেরা একের দেখাদেখি সবাই একই কিসিমের আনাজ তরুতরকারী ফসল ফলান, ফলে একই সময়ে একই জিনিষের ফলন বেশী হয়, এই দিকে এখন থেকে কৃষকদের নজর দিতে হবে, ফসল উৎপাদনে ভিন্নতা বা কিছুটা ভাবনা চিন্তার দরকার আছে।
সরকারের কৃষি বিভাগ মাঠে একটিভ আছে বলে মনে হয় না, পরিবহন সহ নানান খাতে সরকারের চোখ নেই। সবাই একই সময়ে একই ফলনে যায়, এতে সরকার কাজ করতে পারে, নানান তরুতরকারীর বীজ সহজ লভ্য বা সংরক্ষণ করা যায় এমন বিষয়ে কৃষকদের বুঝাতে হবে।
মূল দায় আমাদের ক্রেতাদের, আমরা আদাচো বহু পুরানো আমল থেকেই, যখন কম দামে পাওয়া যায় তখন আমরা কিনি না, দাম বাড়লে আমরা বাজারে হুমড়ি খেয়ে পড়ি, পাছা চাপড়াই। এখন পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচ আলু সহ সবজি শাকের দাম সর্ব নিন্ম, অথচ আমরা এখন কিনি না, বাজারে যাই না, অথচ এখন আমরা কয়েক কেজি বেশি কিনে বা সস্তার দ্রব্য গুলো একটু বেশি খেতে বা সংরক্ষণ করতে পারি, তা কেহ করি না, অনেকে এখন বাজারেও যাই না, দূর থেকে দাম বেশী বলে বসে থাকি, নিজ চোখে বাজার দেখা এবং যার দাম কম সেগুলো কেনার চেষ্টা করা উচিত!
আসুন সবাই বাজারে যাই, দেশী কৃষিজাত পণ্য কিনি, সবাই ভাল থাকি।