ঘটনাটি ঘটেছে বরিশাল মেডিকেল কলেজে।মারধরের পর ছাত্রকে বিবস্ত্র ভিডিও করলেন ছাত্রলীগ নেতারা।
বরিশাল মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রকে প্রথমে বেধড়ক মারধর করে তাঁর মুঠোফোন ছিনিয়ে নেওয়া হয়। পরে তাঁকে বিবস্ত্র করে ধারণ করা হয় ভিডিও। ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে দাবি করা হয় এক লাখ টাকা।
নয়তো ওই ছাত্রকে একটি কিডনি বা মাসে মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে বলেন কলেজের ছাত্রলীগ সমর্থিত ছাত্রকল্যাণ পরিষদের তিন নেতা-কর্মী।
প্রথম বর্ষের ওই ছাত্রের ঘটনা ছাড়াও ছাত্রকল্যাণ পরিষদের নেতা কাইয়ুম, জিয়াউল হক ও আনোয়ারের বিরুদ্ধে রয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অজস্র অভিযোগ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী প্রথম আলোকে বলেন, কাইয়ুম ও তাঁর সহযোগীরা শিক্ষার্থীদের মারধর ও জিম্মি করে, ভয়-ভীতি দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। তাঁদের সহযোগিতায় কলেজ ক্যাম্পাসে ঘটছে মাদকের বিস্তার। কিন্তু ক্ষমতাসীন দল ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত থাকায় কেউ অভিযোগ করতেও সাহস দেখায় না।
নির্যাতনের শিকার মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ওই ছাত্র প্রথম আলোর কাছে অভিযোগ করেন, কাইয়ুম, জিয়াউল ও আনোয়ার গত মঙ্গলবার তাঁকে জামিলুর রহমান ছাত্রাবাসের ১০৩ নম্বর কক্ষে ডেকে নেন। তাঁরা তাঁকে আটকে রেখে মারধর করে মুঠোফোন ছিনিয়ে নেন। পরে তাঁকে বিবস্ত্র করে মঠাফোনে ভিডিও করেন এবং ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। পরদিন বুধবার তিনি কাইয়ুমের হাতে সাড়ে ১০ হাজার টাকা তুলে দেন। কিন্তু কাইয়ুম আরও এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। নয়তো তাঁর বিবস্ত্র ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এ সময় তিনি কাইয়ুমকে বলেন, তাঁর বাবা দরিদ্র স্কুলশিক্ষক। তাঁদের এত টাকা দেওয়ার সামর্থ্য নেই। কাইয়ুম তখন তাঁকে একটি কিডনি দিতে বলেন। নয়তো মাসে মাসে ১০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে বলেন।
বাধ্য হয়ে নির্যাতিত ওই ছাত্র ওই দিনই তাঁর বাবাকে নিয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র শওকত হোসেন হিরণের কাছে যান এবং লিখিত অভিযোগ দেন। মেয়র তাঁকে ওই লিখিত অভিযোগ কলেজ কর্তৃপক্ষকেও দিতে বলেন। একই সঙ্গে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও ছাত্রকল্যাণ পরিষদকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন। ওই ছাত্র বুধবারই কলেজের অধ্যক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন।
আরও অভিযোগ: বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ এলাকার নাদিম মল্লিক বলেন, ‘আমার ভাগ্নে অসুস্থ হওয়ায় কিছুদিন আগে তাঁর জন্য একটি চিকিৎসা সনদের প্রয়োজন ছিল। ওই সময় ছাত্রকল্যাণ পরিষদের নেতা কাইয়ুম আমার কাছ থেকে সাড়ে আট হাজার টাকা নিয়ে একটি ভুয়া সনদ ধরিয়ে দেন।’
এস এম ইমামুজ্জামান নামের আরেক ব্যক্তি অভিযোগ করেন, কলেজের প্রথম বর্ষে পড়ুয়া তাঁর এক আত্মীয় অসুস্থ হলে তাঁকে হাসপাতালে ছাত্রদের জন্য বরাদ্দ করা কেবিনে ভর্তি করা হয়। কিন্তু ওই কেবিন আগেই বাইরের রোগীদের কাছে ভাড়া দিয়ে দেয় কাইয়ুম। এ বিষয়ে কথা বললে কাইউম অসুস্থ ওই ছাত্র ও তাঁকে মারধর করে।
কাইয়ুমসহ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীর কারণে ছাত্রলীগের মাথায় দোষ পড়ছে। বিভিন্ন সময় এরা কলেজ ক্যাম্পাসে মাদক, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপকর্ম চালাচ্ছে।
বরিশাল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ মো. শহীদুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এক ছাত্রের মুঠোফোন ছিনিয়ে নেওয়া এবং মারধর ও অর্থ নেওয়ার বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছি। এ ব্যাপারে লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। পেলে অবশ্যই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জনাব বিচি, ধরনের আপনার ক্যাম্পাসে ঝড়ে একটি গাচ ভেঙ্গে পরে গেচে।তার ব্যবস্থা নেয়ার জন্যও আপনার লিখিত অভিযোগ চাই ?দূঃখ এ না, যে আপনার মত কাডলপাতাভোজি কি ভাবে বিচি হয়, দূঃখ কে কিভাবে বানায়।
এই লাইনে পাইওনিয়ার ছাত্রলীগের ভিডিওগ্রাফির আরও কিছু নমুনা।বাপকা বেটা, বড় নেতা কা ছোট নেতা, নেত্রী কা ছাত্রলীগ।
শিরোনাম-২ এ কোন বরবরতা ? ধষর্ণের দৃশ্য ভিডিওতে ধারণ !
ফরিদপুরে অস্ত্রের মুখে ১৪ বছরের এক স্কুল ছাত্রীকে ধষর্ণ করে তা ভিডিওতে ধারণ করে বাজারে ছেড়ে দিয়েছে। চরভদ্রাসনের আলমনগর এলাকায় ঘটে যাওয়া ঘটনাটা এক ধষর্ক মোবাইলে ভিডিও করে বাজারে ছেড়েছে। পরে মেয়েটি এলাকার একটি দজির দোকানে গিয়ে ঘটনাটা শুনেছে। মামলা হয়েছে ওই যুবকদের নামে। কিন্ত আদৌ কি্ ওদের কেউ কিছু করতে পারবে। এই দেশে কি আসলেই প্রশাসন বলে কিছু আছে? আইন পুলিশ বলে কিছু আছে? আমার মতে ওই যুবকদের প্রকাশে ফায়ার স্কোয়াডে নিয়ে মারা হোক। এবং তা সারা দেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে সরাসরি সম্প্রচার করা হোক। তাহলে এমন লোমহষক এবং পাশবিক কাজ আর কেউ করতে পারবে না।
১) মেয়েটির বয়স ১৪ এর ওপরে কিন্তু খুব বেশি নয় বোধ হয়।
২) প্রথমেই মেয়েটির গলা চেপে ধরা হয়েছে। তার পালাবার পথ ছিল না।
৩) সারাক্ষন মেয়েটি ডুকরে ডুকরে কাঁদছে।
৪) অনেক জন এক সাথে তাকে ঘিরে রেখেছে, একজন মোবাইলে ছবি তুলেছে।
৫) বার বার তার ওপরে অত্যাচার হয়েছে তার কান্নার মধ্যে।
আমাদের দেশে সম্ভবত এ রকম অনেক ঘটনা ঘটে, যা সর্বদিক বিবেচনা করে চেপে যাওয়ার চেষ্টা করে মেয়েটির ও পরিবারের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে।
ভিডিও বাজারে বেরিয়ে যাওয়াতে পরিবার সম্ভবত সেই গোপনীয়তা অর্থহীন ভেবে মামলা করেছে।
পুলিশ সম্ভবত ভিডিওতে প্রমাণ থকায় মামলা গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু পয়সা খেয়ে সেটাকে ধর্ষণ মামলা না করে অনেক লঘু অশ্লীল ভিডিও প্রচারের মামলা করেছে।
শিরোনা- ৩ টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় এক কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। তারা পৈশাচিকতা শুধু ধর্ষণ পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকেনি। ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে তারা উল্লাস প্রকাশ করেছে। কিশোরী ধর্ষিতে বাদী হয়ে মামলা করলেও পুলিশ আসামিদের গ্রেফতার করতে পারেনি। শনিবার সকালে ধর্ষিতের পরিবার বাড়ি ছেড়ে আত্মরক্ষার্থে অন্যত্র পালিয়ে গেছে।
বাড়ি ফেরার সময় পথিমধ্যে সখীপুর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুল্লাহ ইতিহাস ওরফে হাবিব, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আরিফ আহমেদ, সখীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান শওকত শিকদারের ভাগ্নে বাবুল আজাদ ও তার নাতি আরিফুল ইসলাম আকাশ জোরপূর্বক অপহরণ করে কিশোরীকে মোটর সাইকেল যোগে সখীপুর হাজিপাড়ায় আলমগীর হোসেন নামের এক ব্যক্তির মালিকানাধীন একটি ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। পরে উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুলস্নাহ ইতিহাস ওরফে হাবিব কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এ সময় তার সহযোগীরা ধর্ষণের চিত্র ভিডিও ধারণ করে। পরে আরেকজন পালাক্রমে ধর্ষণ করতে গেলে মেয়েটি সুযোগ বুঝে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় মেয়েটিকে তারা ধাওয়া করে। মেয়েটির চিৎকারে আশ পাশের লোকজন এগিয়ে এলে ধর্ষণকারী ও তার সহযোগীরা পালিয়ে যায়।
শিরোনাম-৪ পিরোজপুরে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের সময় ভিডিওচিত্রে সেই অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে ছাত্রলীগ ক্যাডার আহসান কবীর মামুন।
জেলা ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আহসান কবীর মামুন ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের সময় তার বন্ধুদের দিয়ে ভিডিও চিত্রটি ধারণ করেই ক্ষান্ত হয়নি পরে তা সিডি করে বাজারজাত করা হয় গত জুলাই মাসে ফরিদপুরের প্রত্যন্ত একটি গ্রামের ষষ্ঠ শ্রেণীর এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার ভিডিওচিত্র ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে মোবাইল ফোন, ভিডিও সিডি আর ইন্টারনেটের মাধ্যমে।ফরিদপুর জেলার সদরপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের এক কিশোরী বেড়াতে গিয়েছিলেন চরভদ্রাসনে তার নানীবাড়িতে। আর সেখানে তাকে পাটক্ষেতে নিয়ে ধর্ষণ করে তুষার, কালামসহ চার যুবক। মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় আবার সেই ধর্ষনের ভিডিওচিত্রও তুলে রাখে তারা।
শিরোনাম-৬ যশোর সদর উপজেলার একটি গ্রামের এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দৃশ্য ধারণকৃত শত শত ভিডিও সিডি বাজারে
ওই মেয়ের পরিবার ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা যায়, জঙ্গাল বাঁধাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ওই ছাত্রীকে গ্রামের মনিরার বাড়িতে আটকে রেখে শুকুর নামে এক যুবক ধর্ষণ করে। আর ধর্ষণের এ দৃশ্য রফিকুল নামে আরেক যুবক ভিডিও করে। গত ১৪ এপ্রিল সকালে এ ঘটনা ঘটে। এরপর ভিডিওচিত্র সিডি করে তারা বাজারে ও মোবাইল ফোনে ছড়িয়ে দেয়। কাউকে কিছু বললে মেরে ফেলা হবে বলে ওই স্কুলছাত্রীকে অভিযুক্তরা হুমকি দেয়।
শিরোনাম-৫ যশোরের কেশবপুর উপজেলার বায়শা গ্রামের এক কিশোরীকে ধর্ষণের চিত্র মোবাইল ফোনের ভিডিওতে ধারণ করে সহযোগীরা।
এতে ধর্ষিতার পিতা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে থানায় মামলা করেন। গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে একই গ্রামের মাসুদ ও ইজাজুল স্থানীয় মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণীর এক ছাত্রীকে মহিউদ্দিন নামক এক ব্যক্তির পুকুরপাড়ে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ধর্ষণের চিত্র মোবাইল ফোনের ভিডিওতে ধারণ করা হয়। পরে তা সিডি আকারে বাজারে ছাড়া হয়।
শিরোনাম-৬ প্রেম-ভালোবাসার ফাঁদ পেতে এক কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ করে তার ভিডিওচিত্র বাজারে ছেড়েছে একদল লম্পট।
ঘটনার দেড় মাস পর ব্লাকমেইলের এ ঘটনা জানাজানি হয় এবং ধর্ষকসহ ৩ জনের নামে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
প্রাইভেট কোচিং পড়ার সুবাদে পরিচয় ঘটে একই উপজেলার ফুলহরি গ্রামের আকাম শিকদারের ছেলে পারভেজ শিকদারের সাথে। চলতি বছরে ১৯ সেপ্টম্বর ঝিনাইদহের কন্যাদহ গ্রামে খালার বাড়িতে বেড়াতে যায় ওই কলেজছাত্রী। এর ৩ দিন পর ২২ সেপ্টম্বর ভ্যানযোগে নিজ বাড়িতে আসার জন্য ভাটই বাজারে এলে সেখানে পারভেজ শিকদারের বন্ধু মধুর সাথে দেখা হয়। মধু তাকে মোটরসাইকেলে বাড়িতে পৌঁছে দেবার কথা জানালে সে মোটরসাইকেলে ওঠে। সে তাকে পারভেজ শিকদারের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে পারভেজের আর এক বন্ধু রাসেল অপেক্ষা করছিলো। সে সময় ওই কলেজছাত্রীকে তারা উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। সেই ধর্ষণচিত্র মোবাইল সেটে ভিডিও করা হয়। এরপর ভিডিওচিত্র কলেজছাত্রীকে দেখিয়ে জানানো হয় কাউকে ঘটনা বলা যাবে না।
এদিকে ঝিনাইদহে ওই কলেজছাত্রীর ধর্ষণ চিত্রের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। প্রতারকচক্র তা সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়। পারভেজের বন্ধু মধু মোবাইলের একটি মেমোরি কার্ড এনে ধর্ষণ দৃশ্যের সিডি ডিস্ক করে নিয়ে যায় দোকান থেকে।
শিরোনাম-৭ বরিশাল বিএম কলেজে এক ছাত্রলীগ নেত্রী তার রুমমেটের নগ্ন দৃশ্য মোবাইলে ধারন করে ৩০ হাজার টাকা দাবি করে।
সেই ছাত্রী তিন হাজার টাকা দিলেও রক্ষা হয়নি। আরো টাকার দাবি করে বেশ কিছু নগ্ন ছবি ছাত্রদের মোবাইলে দেয়া হয়।
শিরোনাম-৮ পটুয়াখালীতে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা এক ছাত্রীকে ধর্ষনের পর তার সিডি বাজারে ছেড়েছিলো।
এর আগে পিরোজপুরে স্থানীয় ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক এক ছাত্রীকে ধর্ষনের পর সে দৃশ্য মোবাইল ফোনে ধারন করে বাজারে সিডি আকারে ছেড়েছে।
অথচ দেখুন দেশে ইন্টারনেট প্রসারের গলাটিপে ধরে রেখেছে সরকার যেন সাধারন মানুষ তার নির্যাতিত হওয়ার খবরটিও কাওকে জানাতে না পারে।দেশে বর্তমান ফেবু ইউজারই মাত্র ২৫ লাখ।উপরের বরিশালের খবরটির জন্য একটি ছবি সারা নেট খুজে পেলাম না কারন ঐ ম্যাডিকেলে বা আশেপাশে কোন নেটই নাই - বড়ই জটিল হিসাব, নেট ইউজার যত বাড়বে পর্ণগ্রাফি ততই কমবে .. যা সরকার চায় না।.