ছোট্ট একটা তথ্য দেই!
গত এক-দেড় মাসে দেশের টপ ভার্সিটিতে পড়ুয়া/পড়েছে এমন কয়েক জন আত্নহত্যা করেছে। প্রায় প্রত্যেকটা আত্নহত্যার পিছনে প্রেমঘটিত ব্যাপার জড়িত। চিন্তার বিষয় নয় কি!?
**'ইমাম হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র! প্রেমিকার বিয়ে হয়ে যাওয়ায় আত্নহত্যা।' ৫-৬ মাস ধরে ডিপ্রেশন ওয়ালা পোষ্ট দিচ্ছিল ফেসবুকে!
**"সিলিং ফ্যানে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষার্থী আব্দুর রহিম।" এটা ও প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে সইতে না পেরে।
**ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ সেশনের মেধাবী শিক্ষার্থী, অমর একুশে হল এর আবাসিক শিক্ষার্থী , ফেনীর কামরুল বাহার আত্মহত্যা করেছেন।' জনতা ব্যাংকের অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন, প্রেমে ব্যর্থ, আত্নহত্যায় সুখ খুজেছেন।
**ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, বিজয় একাত্তর হল ডিবেটিং ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া বিন ফারুক আত্নহত্যা করেছেন আজ। কারন অজানা! হয়ত প্রেমের ইস্যু, নয়ত ক্যারিয়ার নিয়ে টানাপড়ন!
...এভাবে ডিপ্রেশনে পড়ে মেধাবীরা ঝড়ে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে যত দিন যাবে এই আত্নহত্যা প্রবনতা বাড়বে। অল্প বয়সে অনেক টাকার স্বপ্ন, মাথায় চাপ, প্রেমের বোঝা, ফ্যামিলির দায় সব কিছু মিলে এখনকার ২৫-৩০ বছরের ছেলেদের জীবন এক দুর্যোগের নাম। পরিত্রান নেই, খুজতে গেলে আত্নহত্যা।