somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাননীয় নির্বাচন কমিশনার , আমার জাতীয় পরিচয়টা যদি

২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছু কাল আগেই বহু টাকা পয়সা ব্যয় করে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিলো। সেই তথ্য সংগ্রহ ফর্ম ফিলাপ করার সময় দেখেছি , শিক্ষাগত যোগ্যতা , ছবি থেকে শুরু করে আল্লাহর দুনিয়ায় যা কিছু দরকারী তথ্য আছে , সবই নেওয়া হয়েছিলো । এই ধরেন , নাম , ধাম, বয়স , ঠিকানা ইত্যাদি ইত্যাদি ।

এই তথ্য গুলা যোগাড় করা , সেই গুলা লিপিবদ্ধ করা , ভুল হইলো কিনা যাচাই বাছাই করা যে কত্ত জরুরী আর কত কষ্টের সেইটা যে কিনা অন্তত একবার জীবনে একটাও সার্ভে বা রিসার্চ করেছে , সে জানে । বাংলাদেশের মানুষের রোগ, শোক, স্বাস্থ্য নিয়ে যারা কাজ করে সেই হতভাগা গুলা আরো ভালো করে জানে , বাংলাদেশে কোন পপুলেশন বেসড স্টাডি পাওয়া কি পরিমান কঠিন! মিত্র সাহেবের কাছে গেলে জানা যাবে , কয় বছর পর পর যে বাংলাদেশ হেলথ এন্ড ডেমোগ্রাফিক সার্ভে টা হয় , যা কিনা আমাদের সর্ব প্রকার রিসার্চ , পলিসি এবং জাতীয় স্বাস্থ্য বাজেট ও জনগন সংক্রান্ত বহু বহু সরকারী -বেসরকারী সিদ্ধান্তের মূল, দাতা গোষ্ঠীদের ঋণ কার্যক্রমের অন্যতম তথ্যখাতা , সেইটা কত্ত সহজ হয়ে যেতে পারে যদি খালি ভোটার লিস্ট থেকে স্যাম্পল নেওয়া যায় । উল্লেখ্য , এই সার্ভেটা হয় আমেরিকার বদান্যতায় ।

হ্যাঁ, এই রকম প্রায় সর্বপ্রকার " জাতীয় সংখ্যা তথ্য বা স্ট্যাটিস্টিক্স " এর জন্য আমাদের ভরসা কেবলই "বিজাতীয় স্টাডি" । হয় শ্রীলংকা , নয় ভারত , এমন কি পাকিস্তান থেকেও আমদানি করতে হয় " বাংলাদেশের রোগ, শোক , সম্ভাব্য চিকিৎসার" রিসার্চ স্টাডি । দু 'চারটা আমাদের নিজস্ব যা আছে তাও আগেই বলেছি , বিভিন্ন বিজাতীয় সরকার নয়ত রিসার্চ অরগানাইজেশনের বদান্যতা । তাও বাবা আমি খুশি, অন্তত অন্য দেশের মানুষের পার্সেন্টেজ দেখে আমাদের কি করা উচিত সেইটা প্রোজেক্টেড তো হচ্ছে না । হরে দরে তাই তো করতে হয় হরদম। এই বদান্যতার উপযুক্ত কৃতজ্ঞতা স্বরুপ ভোটার লিস্টখান অন লাইনে খুলে দিলে আমরা , হতভাগা বাংলাদেশী রিসার্চাররা একটু সহজে কাজটা করতে পারতাম।

পপুলেশন বেসড রিসার্চ গুলা করতে পারতাম। বাংলাদেশের আছেই কয়টা টাকা , ঋণই বেশি , সেই কয়টা টাকা আসলেই কোন খাতে ঢালা উচিত , সেইটার দিক নির্দেশনা গুলা পাওয়া যাইতো পপুলেশন বেসড স্টাডি গুলা করতে পারলে।

পড়ে পাওয়া চৌদ্দ আনার মত একটা জাতীয় পরিচয়পত্র , একটা পরিচয়ের নাম্বার পেয়েছিলাম। অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম । এই কার্ড একদিন ডিজিটাল কার্ড হবে । এই নম্বর , এই পরিচয় পত্র দিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবো । পাস্পোর্ট নেব । এই নাম্বারেই ট্যাক্সের যাবতীয় কাজ কর্ম সারবো । ভোট দেব। লাইব্রেরী থেকে বই পত্র নেব । হাসপাতালে চিকিৎসা নেব। ব্যাংকিং এর যাবতীয় কাজ কর্ম সারবো । আরো কিছুদিন পরে , এই নাম্বারটা দিয়ে হয়ত ডিজিটাল ওয়ালেট ( বাইরের দেশের মত) বানিয়ে কার্ড দিয়ে নিত্যদিনের বাজার , কেনা কাটা করতে পারবো ।

" বাংলাদেশের প্রতিটা নাগরিকের একটা আলাদা পরিচয়পত্র থাকবে। "

" সুদূর ভবিষ্যতে , প্রতিটা শিশু জন্মের সাথে সাথে একটা নম্বর , একটা পরিচয় পত্র পাবে। যাতে তার সমস্ত তথ্য সংগৃহিত , সন্নিবেশিত থাকবে । বাংলাদেশ এর জাতীয় ডাটা ব্যাংকে এই তথ্য গুলা দেখে দেখে স্থানীয় সরকার এবং অন্যান্য সংস্থা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে কোথায় কি করা দরকার । (হাইসেন না , সুদূ উ উ উ উ র ভবিষ্যত বলছি) "

হ্যাঁ, এই স্বপ্ন গুলো ধাপে ধাপে আগানো যেত । সব জায়গায় জাতীয় পরিচয়পত্র , যেটাকে খুব সহজেই ডিজিটাল কার্ডে রুপান্তরিত করা যায় , যা কিনা রিডার মেশিন দিয়ে রিড করলেই মালিকের পরিচয় ও তথ্য দেখাতে পারে ( কার্ডের উপরেও ছবি , পিছনে সিগ্নেচার দেওয়া যায়) কম্পিউটারে , ব্যবহার করা যেত। একাধারে পাসপোর্ট, ভোটার আই ডি হিসেবে এবং অন্যান্য যে কোন কাজে যেখানে বার বার নিজের বাপ দাদা চৌদ্দ গুষ্টির তথ্য দিতে হয় -- সেই সব জায়গায় খুব সহজেই ব্যবহার করা যেত ।

" দুর্নীতি করা কঠিন হয়ে যাইতো সবার জন্য । কাজে কর্মে টাকা ব্যবহার না করে পরিচয় পত্রের বিপরীতে একটা ডেবিট একাউন্ট খুলানো যায় । ডেবিট কার্ডে টাকা ভরে ডিজিটাল আদান প্রদান করা যায় । সব কাজে জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করতে বাধ্য করা হলে কে কোথায় কি করছে সেইটা মনিটরিং করা যায় । দুর্নীতি রোধ করা যায়।"

যারা বি এম ডি সি রেজিস্ট্রেশন করিয়েছেন , যারা ট্রান্সক্রিপশন তুলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে , যারা শিক্ষা বোর্ড থেকে কোন কারনে নতুন করে সার্টিফিকেট তুলতে গেছেন , তারা খুব ভালো করেই জানেন কি ধরনের হ্যাপা সইতে হয় । আমার মনে আছে , একটা কাজের জন্য , তিন বার তিন জায়গা থেকে একই ধরনের ফর্ম মেডিকেল কলেজ থেকে সত্যায়িত করতে হয়েছিলো । মানে প্রোভিশনাল সার্টিফিকেট এর জন্য একবার । সেই সার্টিফিকেট দিয়ে রেজিস্ট্রেশনের সময় এক বার ।মূল সার্টিফিকেটের জন্য আবার।

প্রভিশনাল সার্টিফিকেট , যা কিনা কলেজ - বিশ্ববিদ্যালয় - উকিল - কুকিল -পারলে মন্ত্রী মিনিস্টার সব দিয়ে পরীক্ষা ও সত্যায়িত করে তারপর নিতে হয়েছিলো , সেইটা জমা দিয়ে সেই একই প্রক্রিয়ায় আবারো ( কলেজ - বিশ্ববিদ্যালয় - উকিল - কুকিল -পারলে মন্ত্রী মিনিস্টার সব দিয়ে পরীক্ষা ও সত্যায়িত করে) সব কিছু করে প্রোফেশনাল সার্টিফিকেট নিতে হলো । আমি প্রশ্ন করেছিলাম , " প্রভিশনাল সার্টিফিকেট আপনারাই ইস্যু করেন । আপনারাই একই প্রক্রিয়ায় সব কিছু যাচাই বাছাই করে দেখেন, একই মানুষ , একই প্রতিষ্ঠান প্রভিশনাল সার্টিফিকেটের জন্য সব কিছু সাইন করে । এপ্লিকেশন কারী মানুষ্টাও এক। আমার সমস্ত তথ্য প্রভিশনাল দেওয়ার সময় থেকেই আপনাদের কাছে আছে । তাহলে মূল সার্টিফিকেট দিতে সেই একই কাজ আবার করান কেন? প্রভিশনাল সার্টিফিকেট, যেইটা আপনারা নিজে যাচাই বাছাই করে দিয়েছেন , সেই কাগজটাকে আপ্নারা নিজেরাই বিশ্ব্বাস করেন না? স্রেফ এইটা জমা দিলেই তো মূলটা পাওয়া যাওয়া উচিত! "

এই ছাগ্লামির কোন উত্তর পাইনি।

তার উপর , বিভিন্ন জন বিভিন্ন জায়গায় বসে সাইন করবেন , টাকা দিতে হবে আরেক মুল্লুকের একটি নির্দিষ্ট ব্যাংকের একটা মাত্র শাখায় , অন্য কোন রকমের ফি দিটে হইলে সেটা দিতে হবে আরেক ব্যাংকের আরেকটি নির্দিষ্ট শাখায় , সেইটা আবার সাত সকালে মাত্র কিছুক্ষনের জন্য টাকা নেয় , কলেজের প্রিন্সিপাল আজ আসেন নাই , কাল মিটিং এ । পাঠক , বিশ্বাস করুন , গলায় দড়ি দিতে ইচ্ছা হয়েছিলো । শিক্ষা বোর্ডের কাজের সময় জনৈক মহিয়সী দয়া পরবশ হয়ে বললেন , " আপনি কি বিদেশে পাঠাবেন এই সার্টিফিকেট? তাহলে জরুরী ফি দেন। নাইলে ৩/৪ মাসেও এইটা পাবেন না।"

আমি থ । বললাম , " আপনারাই লিখে রেখেছেন জরুরী ফি না দিলেও ১-৩ সপাহের মধ্যে দিবেন!" তিনি হেসে বললেন , " কতকিছুই তো লেখা থাকে !" রক্তজল করে আয় করা টাকা কয়টা দিয়ে দেবার পরেই উপকারী প্রানীদের আনাগোনা বেড়ে গেলো । একলা তরুনীকে দয়া করে দোতলায় নিয়ে যাওয়া হলো । এবং " নতুন সার্টিফিকেট ইস্যু " করার মত অতি জটিল , অতি ভয়াবহ, অতিমাত্রায় দামী কাজটা দেখার রোম হর্ষক ঘটনাটা আমার চোখের সামনেই সংঘটিত হইলো ( যেইটা করতে টাকা না দিলে ৩-৪ মাস সময় লেগে যায়) । একটা লোক সার্টিফিকেটের কাগজ বের করলো ( যার এক মাত্র যোগ্যতা তার হাতের লেখা সুন্দর) । পুরানো সার্টিফিকেট দেখে , খাতার সাথে মিলিয়ে , নতুন সার্টিফিকেটে " সুন্দর হস্তাক্ষরে" লিখলো । সার্টিফিকেট আগে থেকেই সাইন করা । তারপর আমার হাতে দিয়ে বললো , " আপনার ভাগ্য ভালো আজকে সবাইকে এক সাথে পেয়ে গেছেন । নইলে একদিনে আমরা এই সব কাজ করি না।" ( আল্লাহ , তুমি সাক্ষী , সেই মহিয়সীর উপকার বুঝতে পেরে আমি আজও তাদের খুরে শত কোটি সালাম জানাই)

ভেবেছিলাম এই নিরন্তর ছাগুগিরি বন্ধ হবে এই জাতীয় পরিচয় পত্র ( যার ফিল আপ ফর্মে আমার ছবি, আমার আঙ্গুলের ছাপ , চাইলে জেনেটিক ইনফর্মেশন নেওয়ারও হয়ত জায়গা আছে) একবার ডিজিটাইজড হয়ে গেলে ।

বিশ্বাস করেন মাননীয় কমিশনার , নিরন্তর দুর্ভোগ , কিছু দাঁতালের শুয়োরামি , ঘুষ খাওয়া , দুর্নীতি আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাবে - এই চিন্তা করে আমি এতটাই খুশি হয়েছিলাম যে আপনি যদি বলতেন , " ল্যামিনেট করা কাগজের টুকরো" আমার জাতীয় পরিচয় পত্র / ভোটার আই ডিটা ডিজিটাল মেশিন রিডেবল কার্ডে পরিণত করার জন্য যে টাকা লাগবে , সেইটা ফি আকারে আমাকেই দিতে হবে , আমি সানন্দে রাজি ছিলাম / আছি ।"

সেই টাকার পরিমান যদি ৫০০, ১০০০ কিংবা ৫০০০ও হয় আমি রাজি । একটা পাসপোর্ট এর পিছনে এই রকমই ব্যয় করতে হয় আমাকে । আমি প্রচুর "গরীব" মানুষকে দেখি হাজার হাজার টাকা দিয়ে মোবাইল কিনতে , অভিজাত রেস্টুরেন্টে খেতে, কম্পিউটার এর বিভিন্ন এক্সেসরিজ কিনতে । মানুষ যদি বোঝে , এই একটা কার্ড তার সারাটা জীবন কত কাজে লাগবে , কত ভোগান্তি থেকে তাকে বাচাবে , আমি জানি মানুষ ব্যাংক লোন নিয়ে হলেও কার্ডের ফি দেবে মাননীয় কমিশনার । মানুষ সিংগার মেশিন, ব্রাভিয়া টিভি কিংবা ওয়াশিং মেশিনের মত তখন এই সর্ব কাজের কাজী ডিজিটাল জাতীয় পরিচয় পত্রটাও ইন্সটল্মেন্টে কিনবে । চাই শুধু আপনার সাহায্য । চাই বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার প্রতিজ্ঞায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সরকারের উদ্যোগ ।

অতএব , মাননীয় কমিশনার, বিনীত প্রার্থনা এই যে ,

হয় , আমাদের পরিচয় পত্রকে একটা কার্যকরী বহুমাত্রিক ডিজিটাল কার্ডে পরিণত করুন ,

না হয় ,

ভোটারদের প্রাথমিক তথ্য গুলা আমারে দেন , আমি রিসার্চ করি ।
২৬টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×