কিছু কথাঃ
যদি মুর্তি, ভাসকর্য হারাম আর ইসলামে অবৈধ তো সৌদি আরব সবচাইতে বেকুব মুসলিম রাষ্ট্র। আর সকল দেশের মুসলিমরা এই বেকুব দেশে কেন যায়? প্রতিবাদ যদি করতে হয় তবে আগে সৌদিতে বাদশাহর সবচাইতে বড় প্রতিকৃতি নির্মাণের প্রতিবাদ করুন। আর হা অনেকেই টাকাতে মানুষের প্রতিকৃতি নিয়েও অনেক কথা বলে। তো সৌদি কিংবা অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোর টাকা বা মুদ্রাতে কি মানুষের প্রবিতকৃতি নেই।
বাংলাদেশের মুসলমানের কাঁপ-ঝাঁপ দেখে মনে হয় মহানবী(সঃ) এর জন্মভূমি বাংলাদেশ এবং তিনি নিজেই বাংলাদেশে বরাবর ওহীপ্রাপ্ত হয়ে স্বয়ং ধর্ম প্রচার করেছে। আর তার সাহাবীরা ধর্মপ্রচার করেছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে।
যদিওবা আমি থেমিসের বিষয়ে নিরপেক্ষ। এটা আদালতের সামনে স্থাপনে উপকার কিংবা দরকার কিংবা প্রয়োজনীয়তা যেমন দেখিনা তেমনই এটা তুলে ফেলা বা অপসারণ করার বিষয়েও প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা ।
তবে আমার মনে হয়না এটা ধর্মীয় ইস্যু। তবে মুক্তমনা কিছু বন্ধুদের দেখছি থেমিসের প্রতি খুব সমর্থন। তাদের বলছি, আমরা কিংবা আপনার যারা ধর্ম অবিশ্বাসী এবং ধর্ম প্রতিরোধী তারা কি করে দেবীকে সমর্থন করি। হা আজ কেউ তার পূঁজা করছেনা আগামীকাল যে করবে না তার কি গ্যারান্টি আছে?
গ্রীক ধর্মে কি আপনি বিশ্বাস করেন। সত্যিই কি দেবী থেমিস বলে কারো কখনও অস্তিত্ব ছিল বা আছে? আর দেবী থেমিস কি শাড়ি পড়ে দূর্গার মত?
আপনি কেন থেমিসকে সমর্থন করবেন। এতে বিজ্ঞানের কি আছে?
দেবী থেমিস ও কাল্পনিক রুপকাহানী দেবীকথা।
এটাও এক প্রকার ধর্ম গোড়ামী।
হা বাংলাদেশের মানুষ পূজা করে না ঠিক আছে তবে অবশ্যই একসময় থেমিসের পূঁজো করত গ্রীকবাসীরা।
হা ভাসকর্য মোনালিসা যার সাথে ধর্ম দেবতা দেবী কুসকংস্কার নাই।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



