যে বইয়ের পৃষ্ঠা আপনারা দেখছেন তার নাম “হিফজুল ঈমান” যার লেখক হচ্ছেন আশাররে ফেলী থানবী যিনি তার এই বইয়ে মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শানে এমন বেয়দবী ও কুফরি শব্দ ব্যবহার করেন যে আজ পর্যন্ত কোন নাস্তিক,খ্রিষ্টান,ইহুদীরাও শাহস পায়নি, আমরা এই শব্দ এখানে উল্লেখ করতে চাইনি কারন উল্লেখিত শব্দটি নবীর শানে এমনি ভাবেই ব্যবহার করা হয়েছে যে বলতে বা লিখতে আমার নিজেরই খারাপ লাগছে। কিন্তু আজ যেভাবে ভন্ডরা ইসলামের রক্ষাকর্তা সেজে সরলপ্রান মুসলমানকে যেভাবে ধোকা দিচ্ছে তাই উক্ত বইটি স্ক্যান করে আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।
তিনি তার উক্ত বইয়ে উল্লেখ করেন যে “ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহ কি এমন ইলমে গায়েব দিয়েছেন, সে ইলমতো জায়েদ পশু-পাখি-জানোয়ার- এমনকি পাগলেরও আছে” – নাউজুবিল্লাহ
অথচ দুঃখের বিষয় বর্তমানে ইসলামের রক্ষাকর্তা সেজে বসা ভন্ড হেফাজতে ইসলামের প্রতিটি মাদ্রসায় এই পুস্তকটি পড়ানো হয়। অথচ এরাই নাকি মহানবীর অবমাননার জন্য আন্দোলন করছে। এখন বুঝতে পারছেন এরা এসব আন্দোলন লোক দেখানো করছে কিনা।
যদি তারা সত্ত্বিই মহানবীর অবমাননারকারীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে তাহলে মহানবীর শানে ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট শব্দ ব্যাবহার করা এই পুস্তক কি জন্য তাদের মাদ্রাসায় পড়াচ্ছে? আছেন কেউ কওমী ভাইয়েরা যে এর উত্তর দিবেন?
উত্তর দিবেন কি করে উত্তর থাকবে তারপর না দিবেন?
এই পোষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য শুধু সরলপ্রান মুসলমানদের চোখ খুলে দেয়া, তাদের দেখাতে চাই যারা ইসলামের রক্ষাকর্তা সেজে বসে আছে পর্দার আড়ালে তারা আমাদের শান্তির ধর্ম ইসলামকে তাদের সার্থে ইচ্ছামত ব্যবহার করে চলেছে,
মহানবী,সাহাবী,তাবেয়ীন,তাবে-তাবেয়ীন,ওলীদের শানে এদের কুটুক্তি কোন অমুসলিমদের কটুক্তি কেউ হার মানায়!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


