somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এই বিতর্কের শেষ কোথায়?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভাস্কর্য বিতর্ক বাংলাদেশে চরমে পৌঁছেছে। ইতোমধ্যে এই ভাস্কর্য বিতর্ক একধরনের সহিংস পর্যায়ে চলে গেছে। রাতের আঁধারে কুষ্টিয়ায় নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুরও হয়েছে। যা আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য লজ্জা ও বেদনাদায়ক। বর্তমান সময়ে এই ঘটনার সূত্রপাত রাজধানীর ধোলাইখালে বঙ্গবন্ধুর একটি ভাস্কর্য নির্মাণের কাজ শুরু করার পর থেকেই।

ইসলামিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোসহ বিভিন্ন ইসলামিক সংগঠন ভাস্কর্য নির্মাণের বিরোধিতা করে আসছে। এই নিয়ে মিছিল মিটিং এমনকি জুম্মার নামাজের খুতবায় ও ভাস্কর্য নির্মাণবিরোধী বক্তব্য দিয়ে আসছেন মসজিদের খতিবসহ বিভিন্ন ইসলামিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের নেতারা। তবে এই নিয়ে সবচেয়ে বেশি মাঠ গরম করতে সার্থক হয়েছে হেফাজতে ইসলাম। হেফাজতে ইসলাম যুগ্ম-মহাসচিব, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হকের ভূমিকাই সবচেয়ে অগ্রণী।

আমি বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার একটি ছোট্ট বিশ্লেষণ করলে বলতে হয়, প্রায় দশ বছর ধরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ময়দান একেবারেই নিরুত্তাপ। বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক দমন-পীড়নে যেখানে বিরোধী শক্তির রাতের ঘুম হারাম সেখানে রাস্তায় নেমে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা তো বলতে গেলে প্রায় অসম্ভব।

তবে সবচেয়ে আশ্চর্য লাগছে এমন অবস্থার ভিতর মামুনুল হক অর্থাৎ হেফাজতে ইসলামসহ বিভিন্নি ইসলামিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো বিপুল মানুষ জড়ো করে কীভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য নির্মাণের চরম বিরোধিতা করে! আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে হুমকি-ধামকি দেওয়ার সাহস পাচ্ছে কোথায়? এরপর কারা কোন সাহসে কুষ্টিয়ায় জাতির জনকের ভাস্কর্যতে হাত দেওয়ার সাহস পেল? এমনকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে থাকা মধুদার ভাস্কর্যেরও ক্ষতি সাধন করেছে এই বিশেষ গোষ্ঠী।

আমাদের দেশের স্বার্থান্বেষী এক শ্রেণির ইসলামিক আলেম সমাজ ভাস্কর্য আর মূর্তির মধ্যে পার্থক্যের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের সাধারণ ধর্মভীরু মুসলমানদের ক্ষেপিয়ে তুলতে সার্থক হয়েছিল। পরবর্তীকালে প্রগতিশীল সমাজ যখন তাদের বক্তব্যের প্রতিবাদ করতে শুরু করে এবং অনেক সাধারণ মুসলমান যখন তথাকথিত ঐ আলেমদের সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেতে শুরু করে তখন তারা ভাস্কর্যের সংজ্ঞায় কিছুটা পরিবর্তন করেন।

আমাদের দেশে ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে ফুটিয়ে তোলার ও সংরক্ষণের জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ নতুন কিছুই নয়। ভাস্কর্য শিল্প একটি দেশের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। তবে আমাদের ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠী প্রায়ই বিশেষ স্বার্থ হাসিলের জন্য একেক সুতায় দেশকে উত্তপ্ত করার পাঁয়তারায় লিপ্ত হয়। এর আগে অবশ্য ঢাকা বিমানবন্দরের সামনে বাংলাদেশের মরমি সাধক লালন ফকিরের ভাস্কর্য নির্মাণে ইসলামিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো শুধু বিরোধিতাই করেনি, শেষপর্যন্ত এটাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে উগ্র ধর্মীয় লেবাসধারী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী।

তবে বিশ্বের অন্যান্য ধর্মের দেশগুলোর মতো মুসলিম বিশ্ব ও ভাস্কর্য শিল্প থেকে পৃথক নয়। খোদ সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়া, মিসর, ইরান, ইরাকসহ প্রায় সকল মুসলিম দেশেই রয়েছে ভাস্কর্য।

কিন্তু আমাদের দেশের ইসলামের একশ্রেণির সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ভাস্কর্যকে যেভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করছে তাতে মনে হয় ভাস্কর্য কিংবা মূর্তিই বোধ হয় ইসলামের একমাত্র নিষিদ্ধ বস্তু। তাদের দাবি, ধর্মীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে কোনো প্রাণীর অবয়বের ভাস্কর্যকে স্থান দেওয়া হবে না। ধরে নিলাম, তারা ধর্মে বিশ্বাসী তাই ধর্মের বিধিনিষেধ অবশ্যই মানতে হবে। এবং প্রত্যেক বিশ্বাসীর জন্য মানাটা আবশ্যক।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, এটা আমাদের তথাকথিত এই আলেম সমাজের অংশবিশেষ কখনোই তাদের স্বার্থের বাইরে কোনো অন্যায়ের প্রতিবাদে রাস্তায় নামেনি। ইসলামে সুদ ঘুষ ধর্ষণ বলাৎকারসহ সকল অপকর্মই পাপ কিন্তু তাদের দাবি অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম ধর্মে বিশ্বাসীদের রাষ্ট্র থেকে লাখ লাখ কোটি ঘুষ ও দুর্নীতির টাকা কীভাবে বিদেশে পাচার হচ্ছে! তারা কি এর কোনো প্রতিবাদ করতে রাস্তায় জোরালোভাবে অন্দোলনের কর্মসূচি নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন? প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। তারা কি এর প্রতিবাদে কোনো তীব্র আন্দোলন করতে পেরেছেন? বরং তারা এই ধর্ষণের দায় পুরোটাই ধর্ষণের শিকার নারীর ওপর চাপিয়ে দিয়ে অবশেষে দোষ দেন নারীর পোশাকের!

২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময় যখন সারা দেশ নুসরাত জাহান রাফি হত্যার বিচার নিয়ে উত্তাল সেদিন তো তথাকথিত এই আলেম মুখে কুলুপ এঁটে বসেছিলেন। দেশের বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসার ছোট ছোট এতিম অসহায় শিশুরা মাদ্রাসার শিক্ষক নামের নরাধমদের বলাৎকারের শিকার হচ্ছে এই নিয়ে তো তথাকথিত এই আলেম সমাজ একটি শব্দ পর্যন্ত করে না।

মহান আল্লাহ তায়ালা কিন্তু মূর্তি তৈরি বা মূর্তিপূজার জন্য কোনো জাতিকে ধ্বংস করে দেননি বরং হজরত লুত (আ.) কওমকে অর্থাৎ সদোম ও গোমোরাহ নামক এলাকার বাসিন্দাদের সমকামিতায় আসক্ত হওয়ার জন্যই ধ্বংস করে দিয়েছেন।

২০১৩ সালের হেফাজতে ইসলামের নারকীয় তান্ডবের কথা কারওই ভুলে যাওয়ার কথা নয়। হেফাজত ইসলামের তখন মাঠে নামার প্রেক্ষাপটও সবার জানা। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত আসামি আব্দুল কাদের মোল্লার বিচারের রায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ঘোষণা করে।

আর এই রায়ের বিরুদ্ধে দলমত নির্বিশেষে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। আর এই আন্দোলনকে ভণ্ডুল করতে বর্তমান উগ্রগোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষগুলোকে নাস্তিক-মুরতাদ হিসেবে ঘোষণা করতে শুরু করল তখনো প্রায় প্রতিটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং মসজিদের জুম্মার খুতবায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের নাস্তিক-মুরতাদ হিসেবে ঘোষণা করতে থাকে। এরপরই শুরু হয় কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে গঠন করা গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের হত্যার কর্মসূচি।

তখনই এই তথাকথিত হেফাজতে ইসলাম তাদের শক্তি প্রদর্শনের জন্য ৫ মে ২০১৩ মতিঝিলের শাপলা চত্বরে সমাবেশের নামে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্রের প্রকাশ ঘটে। যদিও তখন সরকার তাদের বিশেষ কৌশলে সেখান থেকে বিতাড়িত করতে সার্থক হয়। এটা নিয়েও হেফাজতে ইসলাম অনেক গুজব রটিয়েছে।

এর কিছুদিন পরই যখন সাধারণ নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসতে শুরু করে তখনই সরকার তাদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে। অবশ্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের আঁতাত নতুন নয়। ১৯৯১ সালে বিএনপি-জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে।

পরবর্তীকালে ১৯৯৬ সালে এই জামায়াতে ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করে বিএনপিকে ক্ষমতা ছাড়া করে আওয়ামী লীগ। পরবর্তী সময়ে জামায়াতে ইসলামী আবার তার পুরনো আশ্রয়কেন্দ্র বিএনপিতে ফিরে যায়। জোট বেঁধে ২০০১ সালে ক্ষমতার অংশীদার হয়। আওয়ামী লীগ তার নীতি-আদর্শ ভুলে গিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার মোহে ২০০৬ সালের ২৩ ডিসেম্বের ইসলামিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সঙ্গে একটি নির্বাচনী সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। পরে অবশ্য বিভিন্ন প্রগতিশীলদের চাপে ও এক এগার’র প্রেক্ষাপটের কারণে সেই চুক্তি বাতিল হয়।

তৎকালে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রধান ছিলেন শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল (রহ.)। যিনি স্বঘোষিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধী। তারই পুত্র মামুনুল হক যিনি বর্তমানে দলটির মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলাম নামের সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ক্ষমতাভার গ্রহণের পর ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য যেসব পন্থা অবলম্বন প্রয়োজন সবই করেছে। এই সুযোগেই নানান অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। যা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আসল নীতির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। তাই ওই অপশক্তিগুলো যখনই সুযোগ পাচ্ছে তখনই ছোবল মারছে।

আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য সাংস্কৃতিক চেতনার ওপর। রাজনৈতিক গোষ্ঠীরা দুধকলা দিয়ে এই কালসাপ লালনপালন করেছে। তাই ওরা আজ জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার মতো ধৃষ্টতা দেখাতেও কুণ্ঠাবোধ করছে না। তবে আমার মনে একটি প্রশ্ন বারবার ঘুরপাক খাচ্ছে।

জাতির জনককে নিয়ে এত বড় ধৃষ্টতা দেখানোর পরও কেন তথাকথিত ইসলামিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারা বহাল তবিয়তে আন্দোলনের নামে মাঠ গরম করতে পেরেছে? এর মাঝে অন্য কারও অন্য কোনো স্বার্থ লুকিয়ে আছে নেই তো!

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় বঙ্গবন্ধুর অবমাননা কখনোই দেশের সাধারণ মানুষ মেনে নেবে না। নিতে পারে না।
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×