কত রজনী খুইয়ে একটা সু-প্রভাতের আশা করা যায়-
জানলে কেউ, জানিও।
একটা পুর্ন গ্রহন পেতে পৃথিবী আর চাঁদেরহাটে কয় লক্ষ পাক খেতে হয়-
জানো কেউ? জানিয়ে যেও ভাই।
আকাশের সকল নক্ষত্রেরা কখনো কি একই রেখায় আসে?
যতটুকু জানো, জানিয়ো তাই।
কত’শ ভাঙাগড়ায় একটা প্রেম স্থিতিতে দাঁড়ায়,
জানিয়ে যেও, কত হাজার প্রেমী নিঃশব্দে হারায়।
কেন স্বপ্ন ভেংগে যায়, স্বপ্নেই হারিয়ে যায়-
কেন স্বপ্ন গুলো অধরা রয়ে যায় বলেই না হয় চলে যেও।
কতটা তাপ হারিয়ে সাগরের জল পাথর হয়ে যায়,
কতটা দহনে নোনা জল শুকিয়ে বাষ্প হয়ে যায়?
কতটা পুড়ে পুড়ে তোমাকে পেয়েছি,
কতটা খুঁড়ে নি:শেষ হয়েছি- তোমাকে হারিয়েছি।
কত’শ দিন রজনী পথের পানে তাকিয়ে থেকেছি,
কত কত ক্লান্তিতেও আশায় বুক বেধেছি, অপেক্ষায় থেকেছি।
তোমরা কি জানো কেউ? নাম তার জলখাসি-
ভালোবেসে দেখেছি বাসি, সব কিছুই তার বাসি।
কতটা পতনে অচেনা যুবক কবি হয়ে উঠে,
কত লক্ষ বছরের দহনে কোন কবি নক্ষত্র হয়ে ভাসে।
নক্ষত্রের দল কখনো একই রেখায় আসে না,
কবিতা সস্তা কোন পতিতা নয়-যেখানে সেখানে ভাসে না।
কত লক্ষ কোটি বছরের দহনে কোন নক্ষত্রের পতন হয়?
যতটা ঘৃনায় কোন ভাইয়ের হাত ভাইয়ের রক্তে রঞ্জিত হয়।
কতটা ভালোবাসায় একটা সফল প্রেম হয়?
যতটা ঘৃনায় সে প্রেমের চিরস্থায়ী বিচ্ছেদ হয়।
জানিয়ে যেও ভাই, যা কিছু জানো তুমি জানিয়ো শুধু তাই,
আমার পাঁজরে তবু কার বসত তাকেও খুঁজে দিও; হারিয়ে ফেলেছি, আমার বুকে আর কিচ্ছু নাই।
২০/০৭/১৭ ইং

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


