আমি বিস্তারিত বলতে চাই ফুলের খবর। মাসীর খবর। কিন্তু লাবণি আমাকে কথা বলতে দেয় না। আমার ঠোঁট জোড়া ওর তপ্ত ঠেঁটের ভেতর ক্ষুধার্তের মতো টেনে নেয়। আগ্রাসী রাক্ষসের মতো কামড়ে ধরে, প্রচণ্ড টান। মনে হচ্ছিলো এক চুমুকে লাবণি আমার দেহের সব রক্ত শুষে নিয়ে যাচ্ছে। ফিসফিস করে বলে, আমাকে নাও।... বাকিটুকু পড়ুন

আবার আগের প্রশ্নে ফিরে আসে লাবণি।
সেটা অপারেশনের পরে বোঝা যাবে। তবে ডক্টর বললেন না, যেহেতু আমরা এখানে বিদেশী তাই যথাসম্ভব কম দিন যাতে থাকতে হয় সেভাবেই ট্রিটমেন্ট হবে।
তারপরেও ধরো মিনিমাম একসপ্তাহ তো হবেই! তাহলে সব মিলিয়ে দাঁড়াবে...
লাবণি বুক থেকে হাত সরায়। কর গুনে ঢাকা ছেড়ে আসার পর থেকে মোট দিনের... বাকিটুকু পড়ুন

লাবণি তাহলে গল্পের মুডে আছে! আমি মনে মনে একটু চাঙ্গা হই। অসুখের টেনশন আর টাকা পয়সার দুঃশ্চিন্তায় আমার মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড়। লাবণির তো নিশ্চয়ই আরও খারাপ অবস্থা। তো হোক না গল্প। এক মিনিটও যদি আমরা দুজন কোনো গল্পে মেতে হো হো করে হেসে উঠতে পারি তা কি কম? জীবনের... বাকিটুকু পড়ুন

লাবণি ঘরে ঢুকে আমার দিকে তাকিয়ে হাসে। লাল হয়ে উঠেছে মুখ। লাবণি খুব ফর্সা। একটু বড় চটালো মুখ। আদিবাসীদের মতো কোমল আর কঠোরে মেশানো এক ধরনের লাবণ্য। রোদ্দুর আর পরিশ্রমে লাবণির চামড়া খুব সাড়া দেয়। লাল হয়ে ওঠে। আগুনের খাপরার মতো জ্বল জ্বল কেের। লাবণির চোখের মনি দুটোতেও আগুনের রঙ।... বাকিটুকু পড়ুন

বগল বাজাইয়া হাসে ঘেল্লু রাজাকার

কার ঘাড়ে কটা মাথা দেয় সাজা তার!

ঝুলন্ত আছিল দড়ি ঘাড়ের উপর

জনতা কহিতেছিল ফাঁসি লইয়া মর

তিনি ক’ন মনে মনে দেখিবেক খেল

কত সরিষায় আছে কত মণ তেল

তেলতেলে ‘আদাতলে’ পিছলায়া যায় ... বাকিটুকু পড়ুন

শহরে তো এখন ঘাসই উধাও। আবার কাশ? কাশফুল এখন শুধু কাব্যিক শব্দ। গ্রাম থেকেও কাশবন বিলুপ্ত হচ্ছে। নদীর তীরগুলো সর্বত্র বেদখল হয়ে যাচ্ছে। কলকারখানা দোকানপাট বাণিজ্যকেন্দ্রের দ্রুত বিস্তার নদীতীরের দৃশ্যপট প্রতিদিন বদলে দিচ্ছে। নদীতে জেগে-ওঠা চরগুলো শরতে কাশবনে ছেয়ে যেতো। মাইলের পর মাইল জুড়ে সাদা রেশমের সমুদ্রে শারদীয় হালকা হাওয়া... বাকিটুকু পড়ুন

`ভালো' `আলু'র খালু তিনি মহামতির দুলাভাই

উচ্চডালে পুচ্ছ নাচান হাসনাত আবদুলা হাই!

আমলাগিরির গামলাতে ঠিক ডুবিয়ে নিয়ে হাতখানি

তেলে ঝোলে মাছ খেয়েছেন ভাত খেয়েছেন দাদখানি

আরাম করে সোফায় বসে তোফা লেখেন ভ্রমণ বই

‘ভালো’র ছড়া পড়েন তিনি চড়েন তিনি ‘আলো’-র মই।

শ্লোগান-পাখি বর্ষা-লাকি জাগায় প্রজন্ম চত্বর ... বাকিটুকু পড়ুন

`ভালো' `আলু'র খালু তিনি মহামতির দুলাভাই

উচ্চডালে পুচ্ছ নাচান হাসনাত আবদুলা হাই!

আমলাগিরির গামলাতে ঠিক ডুবিয়ে নিয়ে হাতখানি

তেলে ঝোলে মাছ খেয়েছেন ভাত খেয়েছেন দাদখানি

আরাম করে সোফায় বসে তোফা লেখেন ভ্রমণ বই

‘ভালো’র ছড়া পড়েন তিনি চড়েন তিনি ‘আলো’-র মই।

শ্লোগান-পাখি বর্ষা-লাকি জাগায় প্রজন্ম চত্বর ... বাকিটুকু পড়ুন

হাসনাত আবদুল হাই

খাসলাতে কোনো ভুল নাই

ভিমরতি হয়েছে বুড়োর

দাঁত নেই লালচ মুড়োর

নাতনীর বয়সী মেয়ে

চকচকে চোখে দেখে চেয়ে

কুৎসা কলমে কাটে তাকে ... বাকিটুকু পড়ুন

ওরা দমে দমে মিথ্যা বলে ভাবে, বাংলাদেশের বাচ্চাগুলো দিব্যি শিখে যাবে এসব বুলি। ইতিহাস বিকৃত করে ভাবে, বাচ্চাগুলো এসব পড়াশোনা করে বাপের বেটা হবে এক একটা। দিনকে রাত করে ভাবে, বাচ্চাগুলো দিব্যি দিনের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখবে আর রাত হলে ওদের চুষনি চুষে ডুডু খাবে। নয়া নয়া দিকদিগন্তে যন্তরমন্তর... বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার পর একচল্লিশ বছর ধরে নীরন্ধ্র গুহার পচা অন্ধকারে ফসিল হয়ে পড়ে থাকা শকুনেরা একটু একুট করে জ্যান্ত হয়ে ঊঠে শোরগোল করে দেয়ালে ছোট ছোট গর্ত করে নিলো। ওদের বাঁকা নাক বের করে গন্ধ শুঁকলো। কিছু পুরোনো জাদুকর ঝোলা থেকে কেরদানি কার্পেট বের করে আকাশে উড়িয়ে দিলো। তা দেখে শকুনেরা... বাকিটুকু পড়ুন

ফাগুনের হাতে আজ আগুনের বাণ

কোকিলও কঠিন কণ্ঠে তুলেছে স্লোগান

কৃষ্ণচূড়ার ডালে রক্তপতাকা

শকুন গুটিয়ে নিলো কুৎসিত পাখা

জাগরণী মঞ্চে জনতা অনড়

গোলাপের ভালোবাসা আজ তোলে ঝড়

ভালোবাসি এই মাটি মমতানিবিড় ... বাকিটুকু পড়ুন