১. অন্যের মতের ওপর নিজের মত চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা অবিরত করে যাওয়ার ফলেই তো অশান্তি হয়। মনে না নিয়েও তো মেনে নেওয়া যায়।
২. পুরুষমানুষ চিতায় উঠলেও যদি চোখ মেলার সুযোগ পায় তবে সেটা মেলবে মেয়ে মানুষের দিকে।
৩. ঈর্ষা, সন্দেহ, হিংসা মানুষকে যত ছোট করে দেয় অধিকার পাওয়ার পর সেটা হাতছাড়া না করার চেষ্টায় মানুষ অনেক নিচে নামে।
৪. (দীপাবলীকে সত্যসাধন মাস্টার) শোন মা তোমারে একটা কথা বলি, কখনও পিছন দিকে তাকাইবা না। তোমার চেয়ে নিচে যার স্থান তার সঙ্গে হৃদয়ের কথা বলবা না।
৫. স্বামী স্ত্রী সন্তান অথবা বন্ধুর মধ্যে যতক্ষণ অল্পস্বল্প সংঘাত হচ্ছে ততক্ষণ তারা এটি মানিয়ে নেবার আবাহাওয়া তৈরি করে বাস পারে। কিন্তু যখন ভবিষৎ সম্পর্কিত স্বার্থে আঘাত লাগে, নিজের অস্তিত্ব বিপন্ন হচ্ছে বলে ধারণা করা হয় তখন মানিয়ে নিয়ে চলার মুখোশটাকে একটানে ছিড়ে ফেলতে মানুষ একটুও দ্বিধা করে না।
৬. আমার মন আমার শরীর আমারই এই বোধ আমৃত্যু দূর হবার নয়।
৭. যে মানুষটির শরীরে জন্ম হয়, যার কাছে জীবনধারণের কৃতজ্ঞতা আকাশছোঁয়া, বয়স হলে শরীরের অন্য কোষগুলো জাগ্রত হলে তাকে সরিয়ে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি যে আসক্তি তৈরি তা ওই নিজের মনের সুখের কারণে। সেই সুখ বিপন্ন হতে চললে প্রতিটি মানুষের মুখে ড্রাকুলার মত দুটি দাঁত মাথাচাড়া দেয়।
৮. একজন বাঙালির হৃদয় যদি রবীন্দ্রনাথ হয় তবে তার মস্তিষ্ক বিবেকানন্দ হওয়া উচিৎ।
৯. কেউ যদি একজনকে এড়িয়ে চলে তবে তার পেছনে ধাওয়া করা অত্যন্ত বোকামি।
১০. জীবন মানেই সুখের স্মৃতি বয়ে বেড়ানো, বেঁচে থাকা মানেই দুঃখের সঙ্গে অজান্তেই সহবাস করা।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৩