somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এফবিআই এর পুতুল নাচ ও নাফিসঃ পানি কোথায় গড়ানো হচ্ছে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সংক্ষিপ্ত খবরঃ

আমরা ইতিমধ্যে সবাই জেনে গিয়েছি, রেজোয়ানুল আহসান নাফিস নামের এক ২১ বছরের বাংলাদেশী এক ছেলে নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক উড়িয়ে দেবার চেষ্টাকৃত অবস্থায় এফবিআই এর হাতে ধৃত হয়। আমরা এটাও জেনেছি যে এফবিআই এর স্টিং অপারেশনের অংশ হিসেবে একজন আন্ডারকাভার এজেন্ট নাফিসের কাছে নিজেকে আল-কায়েদার সহযোগী হিসেবে পরিচয় দিয়ে সখ্য গড়ে তোলে এবং তাকে প্রয়োজনীয় এক্সপ্লোসিভ দিয়ে সাহায্য করে থাকে।


স্টিং অপারেশন কি শুধুই সন্ত্রাস ধরার পন্থা?

শুধু এফবিআই নয়, নিউইয়র্ক বা লস এঞ্জেলস পুলিশ ডিপার্টমেন্ট সহও পৃথিবীর বিভিন্ন পুলিশ ও গীয়েন্দা বিভাগ স্টিং অপারেশন চালিয়ে অপরাধীদের ধরে থাকে। এমনকি টিভি চ্যানেল ও ম্যাচ ফিক্সিং এ জড়িত আম্পায়ারদের বের করতে স্টিং অপারেশন চালিয়ে থাকে। মুলতঃ পোটেনশিয়াল সুপ্ত অপরাধমুলোক কাজকর্ম যারা করতে পারে বলে ধারনা করা হয়, তাদের উপর এই অপারেশন চালানো হয়ে থাকে। কিন্তু এফবিআই এর কাছে কি স্টিং অপারেশন শুধুই সন্ত্রাস ধরার পন্থা বা সিস্টেম? বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য যেখানে বর্তমান বিশ্বে আমেরিকা কুখ্যাত, যেখানে নিজের দেশের মানুষকে ধোঁকা দেয়ার ব্যাপারে আমেরিকা শীর্ষে, সেখানে স্টিং অপারেশনকে তারা নিজেদের স্বার্থে যে ব্যাবহার করবে সেটা বলাই বাহুল্য। সামনে নির্বাচন, ওবামা সরকার নিজেদের স্থান পাকাপোক্ত করার জন্য পূর্বের নির্বাচনে জয়লাভ করার পরপরই স্টেপ নিয়ে রেখেছে এটা আমরা সবাই কম বেশী জানি। রম্নি আর ওবামা বাদে আমরা কয়জনের নাম জানি? ঘুরে ফিরে সেই ডেমোক্রেটিক আর রিপাব্লিকান? হ্যাঁ, আমরা হয়ত ৫টি মেইজর পলিটিকাল পার্টির নাম জানি, কিন্তু ক'জনে জানি যে গতবার মোট ১৬টি পার্টি প্রতিদ্বন্দিতা করেছিলো? লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই, খোদ আমেরিকাতেও অনেকে জানেনা। আর নিজ দেশের নাগরিকদের শুধুমাত্র দুইদলের মাঝে সীমাবদ্ধ রাখার ব্যাপারটি আর কিছুই নয়, স্বার্থসিদ্ধি হাসিলের নিমিত্তেই। অনেকটা আমাদের দেশের মতোই চিত্র।


স্টিং স্টিং ডাক পারি

নভেম্বর ২০১০ - পোর্টল্যান্ডে মোহাম্মদ ওসমান নামের এক ১৯ বছরের টিনএজার কে স্টিং অপারেশন করে ধরার পর কোর্ট শুনানী শেষে তাকে 'নট গিল্টি' বলে রায় দেয়। একি সাথে ওসমান এর উকিল বলেন যে এফবিআই ওসমানকে ট্র্যাপে ফেলেছিলো। শুনানী শেষে ফেডারেল পাব্লিক ডিফেন্ডার স্যাডি এবং স্টিভেন যে স্টেইটমেন্ট প্রকাশ করে যেখানে এফবিআই এর স্টিং অপারেশনের সমালোচনা করে বলেন - "the FBI's sting raises significant concerns about the government manufacturing crime — or entrapment."

লস এঞ্জেলস টাইমস এ প্রকাশিত আর্টিকেলের কিছু অংশ তুলে ধরছি - "Under the law, a judge may rule that improper entrapment has occurred if law enforcement agents induce a suspect to commit a crime that he otherwise would be unlikely to commit. A defendant may be found not guilty if the government goes too far to orchestrate a crime.

In this case, Sady said, the FBI "may have exceeded these limits."

এছাড়া, আমরা অনেকেই ইতমধ্যে কল্লোল মোস্তফা'র স্ট্যাটাস থেকে জানতে পেরেছি - ২০০৯ সালে স্টিং অপারেশানের মাধ্যমে চার ব্যাক্তিকে টেররিষ্ট হিসেবে ফাসানোর মামলার সময়, বিচারক বলেছিলেন: “The government made them terrorists.”

আসুন দেখা যাক স্টিং অপারেশনের আরো কিছু চিত্র। ডালাস স্কাইস্ক্র্যাপার বম্বিং প্লটের সাথে যুক্ত থাকায় হোসাম মাহের হুসেইন নামের ১৯ বছরের জর্ডানিয়ান প্রবাসী এবং ডি সি সাবওয়ে সিস্টেমে টেরোরিস্ট অ্যাটাক করতে যাওয়া আমেরিকান নাগরিকত্ব পাওয়া পাকিস্তানী ফারুক আহমেদকে অ্যারেস্ট করা হয়েছিলো যথাক্রমে ২০০৯ ও ২০১০ সালে।

খেয়াল করলে দেখা যায়, উপরের ৪টি চিত্রে (নাফিস সহ) ৩ জনের বয়স ছিলো ১৯-২১ বছর এবং তারা সবাই প্রবাসী। ও হ্যাঁ, তারা সবাই মুসলমান।

নাইন ইলেভেনের পর আমেরিকানদের মাঝে (বিশেষ করে সিকিরিটি সার্ভিসগুলো) মুসলমানদের নিয়ে এক ধরনের ভীতি ও বিতৃষ্ণা কাজ করে তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু নাফিসের মতো অন্যান্য স্টিং অপারেশনে যখন লাখ লাখ ডলার খরচ করা হয় শুধুমাত্র দোষ করতে পারে এই ভেবে, তখন এফবিআই এর টার্গেট কাস্টমার ও তাদের সার্ভিস নিয়ে সত্যই ভাবতে হয়।



নাফিসের অনলাইন অ্যাক্টিভিটিজ

আসুন রেজোয়ানুল নাফিসের অনলাইন অ্যাক্টিভিটিস্ট সম্পর্কে কিছু জানি। ডেইলী টেলিগ্রাফে প্রকাশিত সংবাদে যা জানা গিয়েছেঃ এবছর জানুয়ারীতে নাফিস সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়াশুনা করতে আমেরিকা গেলেও তার মুল লক্ষ্য ছিলো আমেরিকার বিরুদ্ধে জিহাদ করা। ২০০৯ সালে নাফিস ফেসবুকে একটি পেইজ খোলে 'কাজী আহসান' নামের এবং সেসময় সেখানে দেয়া তার বিভিন্ন তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায় সে ক্যারিয়ার ফোকাসড এবং বাচ্চাদের কার্টুন পছন্দ করে এমন একটি ছেলে। এছাড়া সে এটাও বলে যে আমেরিকান র‍্যাপার এমিনেম এর গান সে পছন্দ করে এবং চিংড়ি মাছ পছন্দ করে।

আমেরিকা পৌছানোর পর, ২৪শে জানুয়ারি থেকে ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত নাফিস কিছু সিরিজ প্রশ্নের উত্তর দেয় যেখানে তাকে বলতে দেখা যায় মুহাম্মদ (সাঃ) সর্বকালের মহান ব্যাক্তি এবং সে ভবিষ্যতবানী করে যে বাংলাদেশে একসময় খলিফা (শরিয়া আইন) প্রতিষ্ঠিত হবে। যদিও সেসময়েও তার প্রিয় লিস্টে স্টার ওয়ার্স এর চরিত্র সিদ লর্ড কে দেখা গিয়েছিলো। যদিও এ ব্যাপারে তথ্য নেই তবে ধারনা করা হয়, এ কারনেই এফবিআই তার উপর নজর রাখা শুরু করে। ইন্ডিপেন্ডেন্ট এর দেয়া তথ্যমতে - Local reports suggest that he did this by attempting to recruit people online. This is when the ploy is said to have fallen apart. Unwittingly, Nafis is said to have come into contact with an FBI source in July

টেলিগ্রাফ থেকে কিছু লাইন উদ্ধৃত করে দিচ্ছি - From August 2nd to September, as his terror plan took shape, he posted a series of Islamic photographs and slogans proclaiming "Islam is not just a word, Islam is a way of life" and that the "Quran breaks hard hearts and heals broken hearts." On September 20th, he updated his cover photograph to a picture of Muslims performing their Haj rituals at the Kabaa at Mecca with the prayer:"Oh my Lord, I am here at Your service, here I am."
By then he had also changed his personal information to include his motto: "Dis world worth nothing. tryin to save everything for da hereafter" and his favourite quote: "It is You (Allah) we worship and You (Allah) we ask for help. (Lord), guide us to the right path."


এখানে কিছু তথ্য উল্লেখ করার মতোঃ
* নাফিস যে এলাকায় থাকতো সেখানে কেউ ওকে চেনেনা
* নাফিস যার সাথে কাজ করতো তাকে চাইল্ড পর্ন এর কাজে জড়িত থাকার জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছে
* নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে পড়াকালীন সময়ে নাফিসের রেজাল্ট খুব খারাপ ছিলো এবং পরে তাকে ডিসমিস করা হয়।


নাফিস ও অনলাইন অ্যাক্টিভিটিস্টরাঃ আমাদের স্টেপ নেয়া প্রয়োজন

একজন নাফিস যা করেছে সেটা শুধু মুসলমানদের মুখেই নয়, সমগ্র বাংলাদেশের মুখে কালি মাখিয়েছে। কালি মাখিয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মুখে। যেখানে বাংলাদেশী ক্যাব চালকের সততায় এক সময় মুগ্ধ ছিলো নিউইয়র্কবাসী, যেখানে সবচেয়ে প্রভাবশালী কর্মকর্তা-উদ্যোক্তাদের মাঝে ১৬ নাম্বারে অবস্থান করেন ক্যালিফোর্নিয়ার সুমাইয়া কাজী, সেখানে একজন নাফিসের জন্য আমাদের উঁচু মাথা এভাবে নিচু হয়ে যাবে তার কোন মানে নেই।

নাফিসের কার্যকলাপ পর্যালোচনা করলে দেখা যায় আমাদের কিছু চেনা পরিচিত অনলাইন অ্যাক্টিভিটিস্টদের কার্যকলাপ ও এমন। বিভিন্ন প্রোপাগান্ডামুলোক পোস্ট ও ছবি শেয়ার দিয়ে এরা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে চায়। সেই স্বার্থ হাসিল করতে গিয়ে যদি মানুষ খুন করার প্ল্যান করে তাহলে আমাদের সত্যিই নড়েচরে বসার সময় এসেছে। ইসলাম ধর্ম নিয়ে আমাদের সমস্যা নয়, ধর্মের নাম নিয়ে সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত করাতাই আমাদের মুল সমস্যা হওয়া উচিত। এক নাফিস এফবিআই এর প্যাচে পড়ে ধৃত হলেও অনলাইনে এরকম হাজার হাজার নাফিস ঘুরাফিরা করছে; আমি আপনি খুব ভালো করেই জানি। সময় হয়েছে এদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেয়ার। নাহয় অচিড়েই আমাদের বড় ধরনের মুল্য দিতে হবে।


প্রবাসীদের জন্য কিছু কথা

প্রবাসী ভাই ও বোনেরা, যদি আপনাদের কেউ এ ব্যাপারে আঙ্গুল তুলে কথা বলে, তাহলে বলবেন আমাদের ওসমান চৌধুরীর কথা যিনি তার ক্যাবে ৩১টি হীরার আংটি পেয়েও তা নির্দিষ্ট মালিককে খুঁজে পেয়ে ফেরত দিয়েছে, বলবেন আমাদের সুমাইয়ার ও সালমান খানের কথা , বলবেন আমাদের মোহাম্মদ রাহমান এর কথা যিনি ওরাল ক্যান্সারের স্ক্রিনিং ডিভাইসঃ আবিষ্কার করেছেন, বলবেন ‘সাইন্টিফিক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাওয়ার্ড পাওয়া কৃতী সন্তান নাফিস বিন জাফরের কথা এবং সেরা চিকিতসকের তালিকায় স্থান করে নেয়া জাবের খান এর কথা । মজার ব্যাপার হলো এরাও সবাই আপনাদের মতো প্রবাসী। এক নাফিসের জন্য হয়তো আপনাদের অনেক স্থানে পুলিশী ঝামেলা পোহাতে হতে পারে, কিন্তু তার জন্য মন খারাপ করবেন না অথবা রাগ করবেন না। অথবা, বাংলাদেশী ভেবে নিজেকে ধীক্কার দিবেন না।


ব্লগে এ সম্পর্কিত পোস্টসমূহের একাংশঃ

১ - বাংগালী জঙ্গী না, নাফিসরে যে জঙ্গী বানাইছে তারও বিচার চাই!!!
২ - সামাজ্র্যবাদী আর মার্কিনষড়যন্ত্র তত্ত্ব কপচাইয়া একজন জংগিমনা নাফিসের অপরাধ লঘুকরণ চেষ্টাঃ বাম আর ছাগু একজোট !
৩ - নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশী টেরোরিস্ট আর আমার দিনলিপি
৪ - এবার এফ বি আই এর বলির পাঠা হলো বাংলাদেশের নাফিস
৫ - সন্ত্রাসী হামলার চেস্টার অভিযোগে নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশী যুবক ধৃত।
৬ - নাফিস - বাংলাদেশী সন্ত্রাসী
৭ - "নাফিস" তো জিআরই/জিম্যাট ট্রেন্ডে ভাঁটা ধরাইল
৮ - সাবাস নাফিস!! এতদিনে যা কেউ করতে পারেনি, শেষ পর্যন্ত তুমিই তা করে দেখিয়েছো।
৯ - নিউইয়র্কে আটক নাফিস ষড়যন্ত্রের শিকার, বললেন বাবা।
১০ - নিউ ইয়র্কের ফেডারেল ব্যাংক ভবনে হামলা চালানোর অভিযোগে এক বাংলাদেশী গ্রেপ্তার
১১ - বাবার দৃষ্টিতে হতে পারে নাফিস নির্দোষ..কিন্তু মার্কিন সরকারের দৃষ্টিতে ??


বিদেশী পত্রিকা ও ব্লগসমূহে এই খবরঃ

১ - বিবিসি
২ - টেলিগ্রাফ
৩ - মেট্রো
৪ - ডেইলি মেইল
৫ - ব্রেইটবার্ট
৬ - হাফিংটনপোস্ট
৭ - ইন্ডিপেন্ডেন্ট
৮ - সিবিএস নিউজ
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০৫
৩০টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×