আকাশ আমায় হাতছানি দেয় যখন তখন
সকাল দুপুর বিকেল রাতে খেয়াল মতন।
আষাঢ় শ্রাবণ বোশেখ আঘন পৌষ ভাদরে
সব মাসেতেই ডাক দিয়ে যায় কত আদরে!
ঘরে বাইরে সব ঋতুতেই আকাশ দেখি,
একেক সময় একেক সাজে থাকে মাতি।
তার বহুরূপী সাজ পোষাকের নানান বাহার
নীল সাদা আর হলদে কালোর কি সমাহার!
হাসিখুশী আকাশটাকেই দেখায় ভালো
দলছুট সব মেঘের পেঁজা ছড়ায় আলো।
তবে কালো মেঘের ভারে সে হয় গোমরামুখী,
আর সুযোগ পেলেই কান্না ঝরায় জনমদুঃখী।
ঢাকা
৩১ জুলাই ২০১৯
এপার ওপার - আমার গৃহকোণ থেকে তোলা
থাইল্যান্ডের সর্বোচ্চ পয়েন্ট থেকে দেখা আকাশ - নভেম্বর, ২০১৭
অস্তাচলের বিষণ্ণতা - রংপুরের আকাশ, অগাস্ট-২০১৬
শরতের শুভ্র নীলাম্বরে, মন মোর যায় যে উড়ে...
ইচ্ছে করে মেঘ বিছানো শয্যাটিতে শুয়েই পড়ি! ০৩ সেপ্টেম্বর-২০১৭ এ তোলা ছবি।
চাংগি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের প্রাক্কালে সিঙ্গাপুরের আকাশে সূর্য, মেঘ আর প্লেনের লুকোচুরি খেলা। ০৩ সেপ্টেম্বর-২০১৭ এ অপরাহ্ন ৬টা ৩০ মিঃ এ তোলা ছবি।
ফুকেট, থাইল্যান্ডের জল ও আকাশ - ০৫ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে তোলা ছবি।
কোন এক সূর্যাস্ত- স্থান কাল মনে নেই! গুডবাই, সূয্যিমামা!!!!
কোন সুদূরে, যাই হারিয়ে!!! কি জানি- কবে, কোথায়!
কাশ্মীরের ডাল হ্রদের উপরে জলবতী মেঘ, ঝরার অপেক্ষায়... ০২ মে ২০১৯ তারিখ অপরাহ্ন ৬টা ১০ মিঃ এ তোলা ছবি।
এ ছবিটা কোথায় তুলেছিলাম, তা এখন আর মনে করতে পারছি না। তবে মনে হয়, খুব সম্ভবতঃ থাইল্যান্ড অথবা সিঙ্গাপুরে।
ভুটানের আকাশ- মে ২০১৭
আমার ব্যালকনি থেকে দেখা ভোরের আকাশ। তবে এটা শ্রাবণের আকাশ বলে অনেকের ভ্রম হলেও, এটা ছিল চৈত্রের আকাশ। ছবিটি তোলা হয়েছিল গত ৩১ মার্চ ২০১৮ তারিখে, ভোর ৬টা ৪৫ মিনিটে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪