somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'সাঙ্গা'চরিত...(প্রথম কিস্তি)

১১ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিন্স ফিলিপ একবার ক্রিকেট প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘একজন পাগলের হাতে ক্রিকেট ব্যাটের থেকে বিপজ্জনক আর কিছু হতে পারে না।’ ডিউক অব এডিনবার্গের এ উক্তিকে উল্টো করে বললে— ‘একজন সুস্থ মানুষের হাতে ক্রিকেট ব্যাটের থেকে সৌন্দর্যমণ্ডিত আর কিছু হতে পারে না।’ কুমার সাঙ্গাকারা এ কথাটার উদাহরণ। ওয়ানডেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। টেস্টে এ তালিকায় পঞ্চম। শুধু রান সংখ্যা নয়, চোখ জুড়ানো ব্যাটিংয়ের জন্যও ক্রিকেটামোদীদের মনে সাঙ্গার আসন চিরকালীন। পাশাপাশি বাগ্মী হিসেবেও তার জুড়ি মেলা ভার। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা এ বাঁহাতি ব্যাটসম্যান গত মাসে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। সাঙ্গাকারার জীবন দর্শন আর ক্রিকেট দর্শন যে পথ দিয়ে বেড়ে উঠেছে, তার সুলুক সন্ধানের প্রথম কিস্তি...

১.

আশি থেকে নব্বইয়ের দশকের সেই সময়। ক্যান্ডিতে আইন পেশায় বেশ পসার জমিয়েছেন কেশামা সাঙ্গাকারা। সাক্ষাত্প্রার্থীদের আনাগোনায় গমগম করত বাড়ি। কেশামা তাদের ধৈর্যের নীরব পরীক্ষা নিতেন। দেখা যেত, ঔপনিবেশিক আমলে তৈরি, শতাব্দীপ্রাচীন বিশাল বাড়ির হলঘরে মৌন অপেক্ষাব্রত পালন করছেন সাক্ষাত্প্রার্থীরা; ওদিকে বাড়ির পেছন দিকের উঠোনে কেশামা মেতে আছেন ছেলের সঙ্গে! মাঝে মধ্যে কুমারীর ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যেত। স্বামীকে তাড়া দিতেন ‘যাও উনাদের সঙ্গে দেখা করো? আর কতক্ষণ অপেক্ষা করবে...? কেশামা ভ্রূক্ষেপ করতেন না। ‘তো? অপেক্ষা করতে দাও। আগে ছেলের সঙ্গে কাজ, তার পর সাক্ষাত্।’

টেনিস বলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ক্লান্তিহীন ব্যাটিং। ছুটির দিনে বিছানাটা ছাড়তে হবে খুব সকালে। তখন শ্যাডো প্র্যাকটিসের লগ্ন! বাবার বেঁধে দেয়া নিয়ম। সন্ধ্যায় ব্যাটিং ক্লাস চলত রোজ। সেখানে মনোযোগী ছাত্রের ভূমিকায় কুমার সাঙ্গাকারা, শিক্ষাগুরু স্বয়ং তার বাবা কেশামা।

ট্রিনিট্রি কলেজে প্রথম কয়েক বছর রিপোর্ট কার্ড দাপিয়ে বেড়াত একটা মাত্র শব্দ ‘অনুপস্থিত’! লেখাপড়ায় অমনোযোগী? অবান্তর প্রশ্ন। পড়াশোনায় সাঙ্গাকারা আগাগোড়াই তার সিগনেচার শটের মতোই মসৃণ। যথা লিকুইড ব্যাটিং তথা স্বচ্ছ মস্তিষ্ক। তাহলে!

আশকারা দিতেন বাবা— ‘আজ স্কুলে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। তুমি আমার সঙ্গে বাইরে যেতে পারো।’ সাঙ্গাকারা বেরিয়ে পড়তেন বাবার কনিষ্ঠা ধরে। লক্কড়-মার্কা পারিবারিক ভ্যানে চেপে কোনো দিন আমপারার পশ্চিমে কিংবা অনুরাধাপুরের উত্তরে রওনা হতেন বাপ-বেটা। এসব অঞ্চলে কেস থাকত কেশামার। দুর্গম পথঘাট। যুদ্ধোত্তর শ্রীলংকার এবড়ো-খেবড়ো কাঁচা রাস্তা। তার ওপর ভ্যানের অবস্থা যাচ্ছেতাই। যন্ত্রণার পাশাপাশি একটা অজানা রোমাঞ্চ ঘিরে ধরত সাঙ্গাকারাকে। ‘আমাদের একজন ড্রাইভার ছিলেন। একবার ড্রাইভ করার সময় তার কব্জি ভেঙে যায়! খুব শক্ত ছিল আমাদের ভ্যানের গিয়ার ট্রান্সমিশন ব্যবস্থা’— সে সময়ের স্মৃতিচারণ করেন আজকের কুমার সাঙ্গাকারা।

শৈশবে আর ১০টা দস্যি ছেলের মতো সাঙ্গাকারাকেও খুব করে টেনেছে বাড়ির সদর দরজার চৌকাঠের ওপাশের পৃথিবী। কিবা বন্ধু কিবা প্রতিবেশী, সবার সঙ্গেই সাঙ্গাকারার খেলা চলত গোধূলি অব্দি। একবার তো মায়ের বারণ অমান্য করে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েছিলেন। পরবর্তীতে তার ঘরে ফেরার নেপথ্য নায়ক রাস্তার এক বেওয়ারিশ কুকুর। কামড়ে দিয়েছিল!

শৈশবের এই দস্যি সাঙ্গাকারাই কিন্তু আবার তার মনের অজান্তেই অসাম্প্রদায়িক। নিজ ঘরেই তার শুরু। ১৯৮৩ সালে ‘ব্ল্যাক জুলাই’ রায়টের সেই কালো ছয়দিন। এ সময় তামিলদের কচুকাটার মতো মেরেছে সিংহলিজরা। উত্তপ্ত রক্তগঙ্গাকে তোয়াক্কা না করে কিছু তামিল পরিবারকে আশ্রয় দেন কেশামা। সাঙ্গাকারার খুশি দেখে কে! মা-বাবার কাছে তার ছয় বছরের অবুঝ মনের আবদার, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে এভাবে দিনযাপনের রীতিটা প্রত্যেক বছর পালন করলে কী মজাটাই না হতো!

সাঙ্গাকারার শৈশব থেকে যৌবনের ধাপে ধাপে শ্রীলংকার সংঘাতপূর্ণ কালো দিনগুলোর ছাপ। কিন্তু তটিনী যেমন পাথরকে পাশ কাটিয়ে গড়িয়ে চলে নিজ গন্তব্যে, ক্রিকেটে মজে সাঙ্গাকারাও তেমনি সংঘাত এড়িয়েছেন। কেশামার প্রত্যক্ষ মদদপ্রাপ্তির অন্তর্নিহিত দর্শনটা বড় হয়ে বুঝতে পেরেছেন সাঙ্গাকারা, ‘আমার বাবার যুক্তি ছিল খুব সহজ— খেলাধুলাই যদি করো, তবে সেটা সঠিকভাবে করাই শ্রেয়— কথাটা মেনে নিতে আমার কোনো আপত্তি ছিল না।’

কিন্তু আপত্তি উঠেছে। চলেছে যুক্তি আর পাল্টা যুক্তির লড়াই। ২ ঘণ্টার অনুশীলনে দেড় ঘণ্টাই এসব! বাকি আধঘণ্টায় দেড় ঘণ্টার অনুশীলন! এর পরও থামেনি বাপ-বেটার যুক্তি আর খণ্ডন। সাঙ্গাকারা সবসময় ফোকর খুঁজতেন। পূর্বপ্রজন্মের যুক্তি খণ্ডনেই তো উত্তর প্রজন্মের যত সুখ! অনাদিকাল ধরে এ তো প্রজন্মেরই ধারা। সাঙ্গাকারার মনে বাবাকে পরাজিত করার সুখটা সবসময়ই অনির্বচনীয়। তাকে ভুল প্রমাণ করা মানেই আরেকটু বেড়ে ওঠা। বড় রান করতে পারলে কেশামাকে তাই দাঁড়াতে হতো সাঙ্গাকারার কাঠগড়ায়, ‘আমি এভাবে রান করি। তোমার শেখানো ধারা থেকে যা একেবারেই আলাদা।’ ভুলটা ধরতে পেরেছেন বড় হওয়ার পর। এখন সাঙ্গাকারার উপলব্ধি, ‘যত বড় হয়েছি ততই ধারণাগুলো আমার কাছে স্বচ্ছ হয়ে উঠেছে। তখন বাবার কথার মূল্যটা বুঝতে পেরেছি।’

২.

টেস্ট ছাড়ার ভাবনাটা প্রথম সাঙ্গার মাথায় এসেছিল গত বছরের মাঝামাঝি নাগাদ। তার বন্ধু ও সতীর্থ মাহেলা জয়াবর্ধনেও তখন টেস্ট ছাড়ি ছাড়ি করছেন। সাঙ্গাকারাই প্রথম মাহেলাকে ফোন করে বলেছিলেন, ‘আমরা দুজন এভাবে একই সঙ্গে জাতীয় দল ছেড়ে দিতে পারি না। এতে যে দলের মেরুদণ্ড ভেঙে পড়বে, তা আগেই ঠাহর করতে পেরেছিলেন সাঙ্গাকারা। তাই ভাবনাটা তখন আপাতত শিকেয় তোলা থাকে। বোর্ড তার মুখ থেকে অবসরের কথা প্রথম জানতে পারে গত বছরের শেষ নাগাদ। লংকান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস তাত্ক্ষণিকভাবে সাঙ্গাকে সিদ্ধান্তটা পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানান। এ পর্যন্ত দুবার সিদ্ধান্তটা পাল্টেছেন সাঙ্গা। পি সারা ওভালে শেষ টেস্ট খেলার আগে ক্রিকেট বিশ্লেষকরাও তার ফর্মের দিকে তাকিয়ে যুক্তি দেন, টেস্ট আঙিনায় আরো এক থেকে দুই বছর খেলার মতো সামর্থ্য রয়েছে সাঙ্গার।

কিন্তু অর্জুনা রানাতুঙ্গা, অরবিন্দ ডি সিলভা, সানাথ জয়াসুরিয়াদের বিদায়ের লগ্নটা নিজের চোখেই দেখেছেন সাঙ্গা। সেসব অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ সাঙ্গাকারার উপলব্ধি— ‘শ্রীলংকায় কারো বিদায় নেয়াটা সত্যিই অনেক কঠিন। আরো এক বছর খেললে দলের এমনকি লাভ হবে! কী এমন আহামরি অবদান রাখতে পারব? হ্যাঁ, জাতীয় দল চাইলে আমরা সিনিয়র খেলোয়াড়রা তরুণদের সাহায্য করতে সবসময় প্রস্তুত আছি। কিন্তু আমার বিদায়টা দেরি হওয়া মানে আরেকজনের ভবিষ্যত্ বিলম্বিত করা।’

ব্যাটিংয়ে যতটা স্বচ্ছ, ততই সরল সাঙ্গার যুক্তি। গলেতে যেবার সাইদ আজমলকে চূর্ণ করলেন কিংবা লর্ডসে জেমস অ্যান্ডারসনকে, তখনকার সাঙ্গাকে দেখে মনে হয়, পৃথিবীর প্রথম প্রভাত থেকেই সাঙ্গা তার ব্যাট হাতে নেমেছেন বোলারদের শাসন করতে। তার বেন্ট নি কাভার ড্রাইভ কিংবা ব্যাক ফুট পাঞ্চে ‘নির্মম’ শব্দটা অনুপস্থিত বলেই আমাদের চোখে তা নিখাদ ক্রিকেটীয় জ্যামিতিক সৌন্দর্য! শ্রীলংকার গলি-উপগলি, তস্য গলির পাঁচিলে ডি সিলভা, জয়াসুরিয়া কিংবা জয়াবর্ধনের নাম খুঁজে পাবেন। সহজাত প্রতিভাবলেই লংকানদের হূদয়ে ঠাঁই পেয়েছেন তারা। অথচ ক্যারিয়ারের শুরুতে স্পিনের বিপক্ষে সাঙ্গার পা চলত না। ডাউন দ্য উইকেটে এসে ঠকেছেন কতবার! সেই সাঙ্গা তার ক্যারিয়ারের শেষ পরিচ্ছেদে এসে পেলেন গার্ড অব অনার। সবচেয়ে পেশাদার ক্রিকেটার— এমন তকমাও উড়ে এসেছে। তার ব্যাটিংয়ের ‘ক্লাস’ নির্ণয়ে ক্রিকেটীয় বিশ্লেষণের ঝাঁপি খুলে বসেন পণ্ডিতরা। সাঙ্গাকারাকে লংকান ক্রিকেট খনি থেকে উঠে আসা ‘দরিয়া-ই-নুর’ ভাবলে ভুল করবেন! সে ‘কোহিনুর’, কিন্তু আমরা তা টের পেয়েছি ধীরে ধীরে, এ পথে নিজের ব্যাটিংকে দিনের পর দিন ঘষামাজা আর পরিশোধনের মাধ্যমে সাঙ্গাকারা নিজেকে কোথায় স্থাপন করেছেন, তা ঠাহর করা যায় পল ফারব্রেসের এ কথায়, ‘নিজের জীবনের জন্য ব্যাটিং করতে যদি কাউকে বেছে নিতে বলা হয়, তাহলে আমি বারবার সাঙ্গাকারাকেই বেছে নেব।’

কিপিং ছেড়ে পুরোদস্তুর ব্যাটসম্যান হয়ে ওঠার আগে এগেইনেস্ট দ্য স্পিনের বিপক্ষে সাঙ্গার পা চলত না। ভেরিয়েশনে বোকা বনেছেন বহুবার। স্কয়ার কাটে পারফেকশন ছিল না। এমন অনেক টেস্ট আছে, যেখানে সাঙ্গাকারা ব্যাটিংয়ে ছন্দ খুঁজে পাননি। তাকে ধাতস্থ করতে তখন বেশি পরিমাণ বল ফেস করতেন নন-স্ট্রাইকের ব্যাটসম্যানরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ ব্যাটসম্যানই যে ৫৭.৪০ ব্যাটিং গড় নিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ার শেষ করবেন, তা হয়তো আগেই ঠাহর করতে পেরেছিলেন ডি সিলভা। কুঁড়ি থেকে কুসুম হয়ে ফোটার সে সময় সাঙ্গাকারাকে একদিন অনুশীলনে ডি সিলভা পরামর্শ দেন, ‘তুমি যদি স্ট্রেট ড্রাইভ করতে চাও তাহলে গ্রিপ পাল্টাতে হবে।’ অফসাইডে তখন শুধু থার্ডম্যান আর কাভার ড্রাইভের ওপর নির্ভর করতে হতো সাঙ্গাকে। কিন্তু গ্রিপ পাল্টানোর পর স্ট্রেট ড্রাইভও সংযুক্ত হয় তার শটের ঝুলিতে। (চলবে)

(সাঙ্গাকারার সিগনেচার শট-বেন্ট নি কাভার ড্রাইভ)
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×