somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বার্থডে সমাচার

১১ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“হ্যাপি বার্থডে, আরজু”- ঘড়ির কাটায় যখন ঠিক ১২ টা, তখন আরজুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে টেক্সট করেছিলাম। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম ম্যাসেজ সিন করেছে কিন্তু কোনো রিপ্লাই দেয়নি। আজকে যে আরজুর বার্থডে, সেটা আমি ছাড়া ভার্সিটির আর কেউ জানেনা। জানবেই বা কিভাবে? তার ফেসবুকের About এ জন্মদিনের তথ্য হাইড করা।

শীতের দিন এই সাজসকালে ক্লাসে যেতে মোটেই ভালো লাগে না। এটেন্ডেন্সের জন্য যেতে হয়। ঘুমঘুম চোখে ক্লাসে গেলাম। দেরী করে যাওয়ায় বসতে হলো একেবারে পেছনের সিটে। আরজু ছিলো সামনের সিটে বসা।

প্রথম ক্লাস শেষে এক ঘন্টার ব্রেক, তারপর পরের ক্লাস। সকালের নাস্তা করার জন্য শ্যাডোতে যাবো। আরজুর সাথে দেখা হলে আবার বললাম, “হ্যাপি বার্থডে, আরজু”। আমার উল্লাসের সাথে পাল্লা না মিলিয়ে সে পাল্টা জিজ্ঞেস করলো, “কই নাস্তা করতে যাবি, শ্যাডোতে?”

ব্যাটা আমার উইশের উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করছে। আমিও তার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে চুপ করে থাকলাম। আরজু আবার জিজ্ঞেস করলো, “বল না, রোজা ভাঙ্গার জন্য কোথায় যাবি?”

- রোজা ভাঙ্গা মানে?
- ‘Breakfast’ এর আক্ষরিক অনুবাদ করলে তো হয় রোজা ভাঙ্গা। হাহাহাহা।

ভাবছিলাম তার উপর রাগ করে থাকবো, সে এখন হাসাচ্ছে! চল শ্যাডোতে চাই। সিঁড়ি নামতে নামতে আরজু বললো, আজকে তোকে একটা মজার ঘটনা বলবো। মনে মনে বললাম, আমার বার্থডে উইশের রিপ্লাই দিচ্ছে না, উল্টো আমাকে গল্প শুনাচ্ছে। বিদ্রুপের সুরে বললাম, বলুন আপনার ‘মজার ঘটনা’।

- এই যে কয়েকদিন আগে ‘ক্রিসমাস’ গেল, খ্রিস্টানরা যেই দিনটিকে যিশু খ্রিস্ট্রের জন্মদিন বলে পালন করে, আসলে আগেকার খ্রিস্টানরা যিশুর জন্মদিন পালন করতো না।

সকাল সকাল আরজু এগুলো কী বলছে? ক্রিসমাস হলো খ্রিস্টানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব, আর সে বলছে আগেকার খ্রিস্টানরা যিশুর জন্মদিন পালন করতো না! কৌতুহল দমিয়ে রাখতে না পেরে জিজ্ঞেস করলাম, কেন?

- কারণ, আগেকার খ্রিস্টানরা মনে করতো জন্মদিন উদযাপন করা হলো প্যাগানদের প্রথা [১]।

- কিন্তু জন্মদিনের প্রসঙ্গ উঠলেই তো অনেকে বলে, এটা ইহুদি-খ্রিস্টানদের প্রথা।
আরজু বললো, “না, এটা একটা ভুল ধারণা। খ্রিস্টানরা এই প্রথার প্রচলন তো করেই নি, বরং পূর্ববর্তী খ্রিস্টানরা জন্মদিন উদযাপন করাকে ঘৃণা করতো। তারা বলতো, পাপীরাই কেবল তাদের জন্মদিনে আনন্দ উদযাপন করে [২]। এমনকি বিখ্যাত ইহুদি বিশ্বকোষ ‘Encyclopedia Judacia’ অনুযায়ী, চিরাচরিত ইহুদি সংস্কৃতিতে জন্মদিন উদযাপনের রীতি খুঁজে পাওয়া যায় না [৩]।”

- তাহলে জন্মদিন উদযাপন করতোই বা কারা? আমি জিজ্ঞেস করলাম।

- জন্মদিন উদযাপনের সবচেয়ে প্রাচীন তথ্য পাওয়া যায় বাইবেলে। কিন্তু কে সর্বপ্রথম জন্মদিন উদযাপন করে এই তথ্য ইতিহাসে অনুপস্থিত। বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্ট অনুযায়ী, ফির’আউন তার জন্মদিন উপলক্ষে একটি ‘বার্থডে পার্টি’র আয়োজন করে [৪]। প্রাচীন গ্রীক, রোম, পারস্য, চীনেও জন্মদিন উদযাপন করা হতো। ইতিহাসবিদ হেরোডোটাস পারস্যের ইতিহাস লিখতে গিয়ে লিখেন, পারস্যের লোকেরা নিজেদের জন্মদিনকে ঘটা করে উদযাপন করতো [৫]।

হাঁটতে হাঁটতে জন্মদিনের ইতিহাস শুনে শ্যাডোতে চলে আসলাম। আমার জন্য একটা স্যান্ডুইচ আর আরজুর জন্য ভেজিটেবল রুল নিলাম। গাড়ি পার্কিং এর জায়গাটি খালি। সেখানে রোদও পড়ছে। বোতলে পানি ভরে গাড়ি পার্কিং এর জায়গায় গেলাম। স্যান্ডুইচ-এ এক কামড় দিয়ে বললাম, “হ্যাঁ, কী যেন বলছিলি”।

- জন্মদিনের ইতিহাস নিয়ে একটা বিখ্যাত বই আছে, Adelin Linton এর ‘The Lore of Birthday’। বইটির নাম শুনছিস?
- হ্যাঁ, তোর পড়ার টেবিলে দেখেছিলাম।

- এই বইতে লেখক লিখেন, জন্মদিনের সাথে জৌতিষশাস্ত্রের একটা গভীর সম্পর্ক আছে [৬]। কারণ, আগেকার গণকরা মানুষের জন্ম তারিখের হিসাব অনুযায়ী ভাগ্য গণনা করতো। ভাগ্য গণনা করার জন্য তাদের জন্ম তারিখ জানার প্রয়োজন হতো। এজন্য মানুষ জন্মদিন মনে রাখতো যাতে তার ভাগ্য গণনা করা যায়।

- আগেকার বলিস কেন? এখনও তো পত্রিকায় দেখবি প্রতিদিনের রাশিফল দেয়, সেটাও তো নির্ভর করছে জন্ম তারিখের উপর। এমনকি ফেসবুকেও দেখবি একটা ট্রেন্ড আছে, তোমার জন্ম এই তারিখে, তো তুমি এই হবে।

- বাই দ্যা ওয়ে, গণকের কাছে যাওয়া নিয়ে ইসলামের নির্দেশনা তো জানিস নিশ্চয়?
- হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যে গণকের কাছে গিয়ে কোনো প্রশ্ন করলো তার চল্লিশ দিনের ইবাদাত কবুল হবে না [৭]।
- আর যে গণকের কথা বিশ্বাস করবে সে কাফির হয়ে যাবে [৮]।

স্যান্ডুইচ খেয়ে পানি খেলাম। আরজুর দিকে পানির বোতল এগিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, “তারমানে বলতে চাস, জন্মদিন অনুষ্ঠানের প্রথা প্যাগানদের থেকে এসেছে?”

এক ঢুক পানি খেয়ে আরজু বললো, “ইয়েস মাই ডিয়ার ফ্রেন্ড, হিস্ট্রি টেল আল দিস। এমনকি জন্মদিন উদযাপনের পুরো অনুষ্ঠানের সাথে প্যাগানদের সংস্কৃতি জড়িত।”

মানে, মোমবাতি জ্বালানো, কেক কাটা, উইশ করা, গিফট দেওয়া সবগুলোই? আমি প্রশ্ন করলাম।

- হ্যাঁ, সবগুলোই। বার্থডে পার্টি, শুভেচ্ছা, জন্মদিনের উপহার দেওয়া এগুলোর উদ্দেশ্য হলো অশুভ আত্মা (Evil Spirit) থেকে আত্মরক্ষা [৯]। আগে মনে করা হতো, অশুভ আত্মা থেকে আত্মরক্ষা করার একটা মাধ্যম হলো জন্মদিন অনুষ্ঠানে পশুবলি দেওয়া।
জন্মদিন অনুষ্ঠানের মোমবাতি জ্বালানোর প্রচলন শুরু করে গ্রীকরা। গ্রীকরা প্রতি মাসের ছয় তারিখে তাদের দেবী Artemis (চন্দ্র এবং শিকারের দেবী) এর জন্মদিন উপলক্ষে গোলাকার কেক বানাতো যা দেখতে পূর্ণিমার চাঁদের মতো মনে হতো এবং মন্দিরের বেদীতে মোমবাতি জ্বালাতো, যা দেখলে মনে হয় চাঁদের মতো দীপ্তি ছড়াচ্ছে [১০]। আর মোমবাতিকে মনে করা হতো সৌভাগ্যের প্রতীক [১১]। এজন্য অনেকসময় দেখবি, কারো জন্মদিন উপলক্ষ্যে যততম জন্মদিন ততোটি মোমবাতে জ্বালানো হয়। এক ফুঁ দিয়ে সবগুলো মোমবাতি নিভাতে পারলে মনে করা হয়, এটা সৌভাগ্য। অথচ না বুঝে কত বড় কুফরী করা হচ্ছে।

স্রেফ একটা জন্মদিন অনুষ্ঠানের পেছনে এতো এতো পৌত্তলিক সংস্কৃতি জড়িয়ে আছে শুনে থতমত খেয়ে গেলাম। এবার আরজুকে জিজ্ঞেস করলাম, “বুঝলাম, তাই বলে কি জন্মদিনে উইশ করাও যাবে না?”

আরজু হাসলো। শুনলে অবাক হবি যে, এই শুভেচ্ছা জানানোর পেছনেও কাহিনী আছে। জন্মদিন অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানানোর প্রচলনের সাথে জাদুবিদ্যার সম্পর্ক আছে। মনে করা হতো, জন্মদিন অনুষ্ঠানে একজনের আত্মা তার কাছে ফিরে আসে। সেই অনুষ্ঠানের শুভকামনার উপর তার ভবিষ্যৎ এর ভালো-মন্দ নির্ভর করছে। সেদিন যদি সবাই তাকে শুভেচ্ছা জানায় তাহলে আত্মা সেই অনুযায়ী ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে, আর সবাই যদি অশুভ কামনা করে তাহলে আত্মা সেই অনুযায়ী ভাগ্য নির্ধারণ করবে। এজন্যই তো জন্মদিন অনুষ্ঠানে শত্রুদের নিমন্ত্রণ করা হয়না, কারণ তারা অশুভ কামনা করলে হিতে বিপরীত হবে [১২]।

খাওয়া শেষে মল চত্বর দিয়ে আমরা হাঁটছি। পরবর্তী ক্লাস শুরু হতে অনেকক্ষণ বাকি। জন্মদিন উদযাপনের এতো অজানা কাহিনী শুনার পর এখন যদি আরজুকে বলি, ‘আমিতো না জেনেই এগুলো পালন করছি, আর আমি তো প্যাগানদের মতো এতো কিছু মাথায় নিয়ে উদযাপন করছিনা’ তাহলে আরজু হয়তো রবার্ট ব্রাউনিং এর মতো বলবে, Ignorance is not innocence but sin.

ব্যাগের মধ্যে তিনটা বই আছে। র‍্যাপিং পেপার দিয়ে সাজিয়ে এনেছিলাম আরজুর জন্মদিনে উপহার দিবো বলে। জন্মদিনের মর্মবীণ শুনার পর সিদ্ধান্ত নিলাম, এবার থেকে আর জন্মদিন পালন করবো না, কাউকে উইশও করবো না।
আরজুকে বললাম, তাহলে তো তুই জন্মদিনের গিফট পাবি না।

আরজু হেসে বললো, “জন্মদিনকে আমার কাছে একরকম ‘দিবস পূজা’ মনে হয়?”
- দিবস পূজা? কিভাবে? অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম।
- এই দেখ, কাউকে যদি শুভেচ্ছা জানাতে চাস, আইমিন ধর তার জন্য দু’আ করতে চাস, তাহলে সেটা কেনই বা তার জন্মদিনেই হতে হবে? একদিন আগে পরে নয় কেন? কাউকে যদি তার জন্মদিনে ‘তোমার জীবন সুন্দর হোক, আল্লাহ তোমার ভালো করুন’ না বলে পরের দিন বলা হয় সে রাগ করবে। সে বলবে গতকাল (আমার জন্মদিনে) কেন এটা বলো নি!

- হাহাহা। আমাদের ক্লাসের সাকিবের ব্রেক-আপ হলোই তো এ কারণে।
- তাই নাকি? জানতাম না তো। আর এই গিফটের কথাই ধর, এটা এখন হয়ে গেছে টেকেন ফর গ্রান্টেড!
- Taken for granted?
- হ্যাঁ, টেকেন ফর গ্রান্টেড। আজকাল কেউ বন্ধুদেরকে ভালোবেসে উপহার দেয় না। জন্মদিন অনুষ্ঠানে দিতে হয় বলেই দেয়। আবার, এক বন্ধু তার জন্মদিনে গিফট পেলে সে আনন্দিত না হয়ে মনে করে, তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে তো গিফট পেতেই পারে। এটাতে অবাক হবার কী আছে? সেই আবার তার বন্ধুর জন্মদিনে তাকে গিফট দিয়ে পুষিয়ে নেয়।

আরজুর বলার পর বেশ কিছু ঘটনা আমার মনে পড়লো। একবার এক ফ্রেন্ড আরেক ফ্রেন্ডের জন্মদিনে একটা দামি ঘড়ি গিফট দিলো। তার যখন জন্মদিন আসলো, তখন তার ঐ ফ্রেন্ড তাকে একটা টি-শার্ট দিলো। হয়তোবা তখন তার কাছে টাকা ছিলো না, কিন্তু ঐ ফ্রেন্ডটি ট্রি-শার্ট পেয়ে খুশি না। বরং সে কম্পেয়ার করছে, সে কী দিলো, আর তার বন্ধুটি তাকে কী দিলো।

জন্মদিনে এই ধরণের গিফট দেওয়াকে আরজু নাম দিয়েছে Conditional Gift- শর্তসাপেক্ষে উপহার।

আরজু বলে চললো, “গিফট হতে হবে উইদাউট কন্ডিশন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘তোমরা পরস্পরকে উপহারাদি বিনিময় করো, এতে তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি হবে’ [১৩]। আবার রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) গিফটকে ‘তুচ্ছ’ বলে হেয় করতেও নিষেধ করেছেন [১৪]। আর এই যে জন্মদিন উপলক্ষ্যে খাওয়ানো হয়, পার্টি দেওয়া হয়, কেন ই বা সেটা জন্মদিন উপলক্ষ্যে হতে হবে রে ভাই? মানুষকে খাওয়ানোকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইসলামের মধ্যে সর্বোত্তম কাজ বলে অভিহিত করেছেন [১৫]। সেটা কেন বছরে একদিনই হবে, অন্যদিন হলে হবে না?”

আরজুর সাথে এই ব্যাপারে দ্বিমত করার কোনো সুযোগ নেই। আসলেই তো ভালো কাজকে স্রেফ একদিনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে হবে কেন।

- আমার মনে হয়, জন্মদিন উপলক্ষ্যে মানুষকে খাওয়ানো, সেদিন এক্সট্রা ইবাদাত করা এগুলোর সাথেও হয়তো কোনো ধর্মবিশ্বাস (ইসলাম ব্যতীত) জড়িত। ইহুদি রাব্বি Yissocher Frand এর মতে, কারো জন্মদিন হলো তার কাছে স্পেশাল দিন, এইদিন সে যা প্রার্থনা করবে সবই গ্রহণ করা হবে [১৬]। আর অ্যামেরিকার শয়তান উপাসকদের চার্চের প্রতিষ্ঠাতা এন্টন জান্দর লেভেই এর মতে, শয়তান উপাসকদের কাছে সবচেয়ে বড় দিন হলো একজনের নিজের জন্মদিন [১৭]।

কুয়াশাভেজা শীতের সকালে রোদ দেখলে আমরা আনন্দিত হই, রোদ পোহাতে ছুটে যাই, রোদের উষ্ণতায় আস্তে আস্তে শীতের আবহ কমতে থাকে। আমার কাছে এখন আরজুকে মনে হচ্ছে কুয়াশাভেজা শীতের সকালের একটু খানি রোদ। সেই রোদ সত্যের দ্যুতি ছড়াচ্ছে।

রেফারেন্সঃ
১। The World Book Encyclopedia, Volume 3, Page 416.
২। Origen. In Levit Hom viii in migne P.G. xii, page 495.
৩। Encyclopedia Judacia, Volume 4, Page 495.
৪। Bible, Genesis 40:20-22.
৫। The Lore of Birthday, Ralph Linton, Page, 12
৬। The Lore of Birthday, Ralph Linton, Page, 53
৭। সহিহ মুসলিমঃ ৫৭১৪।
৮। তারগিব তারহিবঃ ৪৫৮৯
৯। Funk and Wangalls Dictionary of Folklore, Volume 1, Page 144.
১০। The Lore of Birthday, Ralph Linton, Page 51-52
১১। The Lore of Birthday, Ralph Linton, Page 18-20
১২। The Lore of Birthday, Ralph Linton, Page 12
১৩। আদাবুল মুফরাদঃ ৫৯৭
১৪। সহিহ মুসলিমঃ ২২৬৯
১৫। সহিহ বুখারীঃ ১২
১৬। Archieve/ Kabbalas hatorah at three landmark Flatbush yeshivos
১৭। The Satanic Bible, Anton Szandor LaVey, Page 96

======
#জন্মদিনের_মর্মবীণ
লেখকঃ আরিফুল ইসলাম
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×