১৯৭৯ সালে ক্ষমতায় আসা ইরানের মোল্লারা ২০০০ সালে ইরানি স্পেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্টা করে। আম্রিকার চাপিয়ে দেয়া হাজারো অযৌক্তিক নিষেধাজ্ঞার বোঝা মাথায় নিয়ে ২০০৯ সালে সালে নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে স্যাটেলাইট নির্মাণে এবং উৎক্ষেপণের সক্ষমতা অর্জন করে। বিপরীতে ১৯৪৭ হতে ক্ষমতায় থাকা আমাদের কোর্ট-টাই পরা ক্ষমতাসীনরা ২০১৮ সালে পার্সেন্টিজ খেয়ে থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস থেকে একটি চ্যাটের-লাইট ক্রয় করার সক্ষমতা অর্জন করে, যা নাকি বছরে মাত্র ৬৬ কোটি টাকা গচ্ছা দেয়। তবে ইরানের মোল্লার যখন স্যাটেলাইট বানাচ্ছে, বাংলাদেশের সেকুলার, পোগোতিশীল, মানবাতাবাদী কলা বিজ্ঞানী এবং বুদ্ধিজীবিরাও কিন্তু তখন থেমে নেই। তারা ক্ষমতার পৃষ্ঠপোষকতায় কাগজ, কালি আর এনার্জি ক্ষয় করে পত্রিকার পাতা জুড়ে ইয়াত্ত বড়বড় কলাম লিখে স্টাবলিস্ট করে চলছে যে, মোল্লারা ক্ষমতায় এলে দেশ অন্ধকারে তলিয়ে যাবে। সুতরাং সর্বশক্তি প্রয়োগ করে মোল্লাদের মানবাধিকার হরন করে হলেও দেশকে অন্ধকার হতে রক্ষা করতে হবে।
পরামর্শ: এই চ্যাটের-লাইটে সারে হাজার ওয়াজেদ জয়ের লাভের বিষয়টা একটু খতিয়ে দেখা যেতে পারে।