♦ বীরত্বের গল্প
তিন ইঁদুর নিজেদের বীরত্বের গল্প করছে।
প্রথম ইঁদুর: জানিস, সেদিন আমি এক বোতল ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ফেলেছি, অথচ আমার কিছুই হয়নি।
দ্বিতীয় ইঁদুর: কিছুদিন আগে আমি একটা ফাঁদে আটকা পড়ে গেছিলাম। ফাঁদটা ভেঙে বেরিয়ে এসেছি।
তৃতীয় ইঁদুর: তোরা গল্প কর, আমি আজ উঠি। বাড়ি ফিরে আবার পোষা বিড়ালটাকে খাবার দিতে হবে।
♦ গরম চা
১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!
♦ তিন মাতালের বাহাছ
তিন মাতাল মদ খেয়ে মদের দোকান থেকে বের হয়ে একটি অটোরিক্সায় উঠলো।
অটোরিক্সা ড্রাইভার বসে পান খাচ্ছিল, ভাবলো পানটি খেয়ে কিছুটা সময় নিয়ে তারপর যাত্রা শুরু করব।
কিছুক্ষন পর অটো ষ্টার্ট নিতে যাবে এমন সময় দুই মাতাল বলল, এই অটো থাম..থাম…
এই বলে ড্রাইভারের হাতে দুই শ টাকা দিয়ে দুই মাতাল নেমে গেল অন্য মাতালের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে।
এই দেখে ড্রাইভার ভাবলো, আরে…দারুন মজা তো। কোথাও যেতে হলো না কিন্তু ভাড়া পাওয়া গেল।
তাই সে আরো কিছুক্ষ ঠিক আগের মতই বসে রইল।
কিছুক্ষন পর তৃতীয় মাতাল বলল, এই ড্রাইভার থামো থামো।
নিচে নেমে ড্রাইভারকে সিট থেকে বের হতে বলল, ড্রাইভার ভাবলো ভাড়া নেয়ার জন্য বুঝি বের হতে বলছে।
ড্রাইভার বের হতেই তৃতীয় মাতাল কষে তার গালে চড় মারলো।
হতভম্ব ড্রাইভার এর কারন জানতে চাইলে, মাতাল বললো, এই শালা এত জোরে কেউ গাড়ি চালায়
যদি আক্সিডেন্ট হতো!
♦ পাগলে কি না করে
পচাদা রোববার সকালে বাড়িতে বসে কাগজ পড়ছে, এমন সময় পচাবৌদি এসে আদুরে গলায় বললো, "হ্যাঁগো, আমি মরে গেলে তুমি কি করবে?"
পচাদা কাগজ থেকে মুখ না উঠিয়েই বললো, "আমিতো পুরো পাগল হয়ে যাবো!
বৌদি, "তুমি আরেকটা বিয়ে করবে না তো?
পচাদা এবার গম্ভীরভাবে বললো, "পাগল লোকেরা যেকোনও কিছুই করতে পারে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



