somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুধবার উদয় থেকেই গ্রহণের গ্রাসে থাকবে সূর্য

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


৮ মার্চ ২০১৬ ২০:২১:০০ পিএম মঙ্গলবার
ঢাকা: বুধবার (৯ মার্চ) আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে বাংলাদেশে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই সারাদেশ থেকে এ গ্রহণ দেখা যাবে।

ঢাকার সময় ভোর ৬টা ১২ মিনিটে এ সূর্যগ্রহণ শুরু হবে। সূর্যগ্রহণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৩৮ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডে। আর এ গ্রহণ শেষ হবে ৭টা ২১ মিনিট ৭ সেকেন্ডে।

বাংলাদেশ ছাড়াও আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে চীন, জাপান, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়ার কিছু অংশে। দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই ও আলাস্কা অঙ্গরাজ্যেও।

তবে এ দিন পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে ইন্দোনেশিয়ার কিছু দ্বীপ থেকে।

বাংলাদেশ থেকে পরবর্তী আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে তিন বছর পর ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর। আর ২১১৪ সালের ৩ জুনের আগে বাংলাদেশ থেকে কোনো পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না।

সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী তার নিজ কক্ষপথে ঘুরছে, একইসঙ্গে পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে চাঁদ। সূর্য ও পৃথিবীকে নিয়ে একটি তল কল্পনা করলে চাঁদ সাধারণতঃ সেই তলে পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে না। কিন্তু কোনো কোনো সময়ে, অমাবশ্যার সময়, পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চাঁদ সেই তলে একই সরল রেখায় চলে আসে। সূর্য চাঁদের আড়ালে চলে যায় এবং চাঁদের সঙ্কীর্ণ ছায়া তখন পৃথিবীর বুকে ভ্রমণ করে। সেই ছায়া যেসব জায়গার ওপর দিয়ে যায় সেখান থেকে মনে হয় সূর্য ধীরে ধীরে ঢেকে যাচ্ছে। ছায়ার কেন্দ্রে যেসব অঞ্চল পড়বে সেখান থেকে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। আর কেন্দ্রের বাইরে দেখা যাবে আংশিক সূর্যগ্রহণ।

অনুসন্ধিৎসু চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি মো. শাহজাহান মৃধা জানান, সূর্যগ্রহণ খালি চোখে দেখা অত্যন্ত ক্ষতিকর। এক্সরে ফিল্ম, নেগেটিভ, ভিডিও আ অডিও ক্যাসেটের ফিতা, সানগ্লাস, ঘোলা বা রঙিন কাচে এসব ক্ষতিকর অতিবেগুনী ও অবলোহিত রশ্মি আটকায়না। তাই কোনোক্রমেই এগুলো দিয়ে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যাবে না। চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগ আরও জানিয়েছে, ১৩ ও ১৪ গ্রেডের ওয়েল্ডিং গ্লাস আ আর্ক গ্লাস দিয়ে নিরাপদে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যায়। ১১ গ্রেডের ওয়েল্ডিং গ্লাস দিয়েও গ্রহণ দেখা যাবে, তবে সেক্ষেত্রে দুটি গ্লাস একত্রে জোড়া দিয়ে ব্যবহার করতে হবে। কোনো ফিল্টার দিয়েই একনাগাড়ে বেশিক্ষণ তাকানো যাবে না। সোলার ফিল্টার ছাড়াও পিনহোল ক্যামেরা দিয়ে কোনো স্ক্রিনের ওপর সূর্যের প্রতিবিম্ব ফেলে গ্রহণ দেখা যেতে পারে।

সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্য বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্র নানা প্রস্তুতি নিয়েছে। এ পর্যবেক্ষণে আধুনিক যন্ত্রপাতিসহ থাকছে সকল ব্যবস্থা। রাজধানীর সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার ‘গ্রিন মডেল টাউন’ মান্ডায়। মেঘমুক্ত আকাশ থাকা সাপেক্ষে ক্যাম্প শুরু হবে সকাল ৬টা ১০ মিনিট থেকে। গ্রহণ শেষ হওয়া পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এই ক্যাম্প থেকে ছবি ও বৈজ্ঞানিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এই জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘটনা যথাযথভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য ক্যাম্পে ৮ ইঞ্চি স্মিড ক্যাসিগ্রেইন টেলিস্কোপ থাকবে।

ঢাকার বাইরে অনুসন্ধিৎসু চক্রের উদ্যোগে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে: পঞ্চগড়ে অনুসন্ধিৎসু চক্রের বোদা শাখার আয়োজনে বোদা পল্লী বিদ্যুৎ সংলগ্ন মাঠ, শীমুলতলি; রাজশাহীতে অনুসন্ধিৎসু চক্রের রাজশাহী শাখা ও অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি অব রুয়েট যৌথভাবে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে; ঝিনাইদহে অনুসন্ধিৎসু চক্রের ঝিনাইদহ শাখার উদ্যোগে বীরেশ্রষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়াম, কবি সুকান্ত সড়ক; বরিশালে অনুসন্ধিৎসু চক্রের বরিশাল শাখার আয়োজনে জেলার দু‘টি স্থানে বরিশাল সদরের মুক্তিযোদ্ধা পার্ক ও ভেগাই হালদার পাবলিক একাডেমি, আগৌলঝাড়ায় ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে।

সূর্যগ্রহণ ক্যাম্পে যোগদান ও পর্যবেক্ষণ সম্পর্কিত তথ্যের জন্য সর্বসাধারণকে অনুসন্ধিৎসু চক্রের কেন্দ্রীয় দপ্তর ৪৮/১, দক্ষিণ মুগদাপাড়া, ঢাকা-১২১৪, ইমেইল: [email protected], http://www.achokro.org; বা ফেসবুকে- http://www.facebook.com/Anushandhitshuchokro; ফোন:৭২৭৫৮৮৫, ০১৮১৯৯২৬১৬০ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ২০২২ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৬ ৮ মার্চ ২০১৬ ২০:২১:০০ পিএম মঙ্গলবার
ঢাকা: বুধবার (৯ মার্চ) আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে বাংলাদেশে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই সারাদেশ থেকে এ গ্রহণ দেখা যাবে।

ঢাকার সময় ভোর ৬টা ১২ মিনিটে এ সূর্যগ্রহণ শুরু হবে। সূর্যগ্রহণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৩৮ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডে। আর এ গ্রহণ শেষ হবে ৭টা ২১ মিনিট ৭ সেকেন্ডে।

বাংলাদেশ ছাড়াও আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে চীন, জাপান, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়ার কিছু অংশে। দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই ও আলাস্কা অঙ্গরাজ্যেও।

তবে এ দিন পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে ইন্দোনেশিয়ার কিছু দ্বীপ থেকে।

বাংলাদেশ থেকে পরবর্তী আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে তিন বছর পর ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর। আর ২১১৪ সালের ৩ জুনের আগে বাংলাদেশ থেকে কোনো পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না।

সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী তার নিজ কক্ষপথে ঘুরছে, একইসঙ্গে পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে চাঁদ। সূর্য ও পৃথিবীকে নিয়ে একটি তল কল্পনা করলে চাঁদ সাধারণতঃ সেই তলে পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে না। কিন্তু কোনো কোনো সময়ে, অমাবশ্যার সময়, পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চাঁদ সেই তলে একই সরল রেখায় চলে আসে। সূর্য চাঁদের আড়ালে চলে যায় এবং চাঁদের সঙ্কীর্ণ ছায়া তখন পৃথিবীর বুকে ভ্রমণ করে। সেই ছায়া যেসব জায়গার ওপর দিয়ে যায় সেখান থেকে মনে হয় সূর্য ধীরে ধীরে ঢেকে যাচ্ছে। ছায়ার কেন্দ্রে যেসব অঞ্চল পড়বে সেখান থেকে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। আর কেন্দ্রের বাইরে দেখা যাবে আংশিক সূর্যগ্রহণ।

অনুসন্ধিৎসু চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি মো. শাহজাহান মৃধা জানান, সূর্যগ্রহণ খালি চোখে দেখা অত্যন্ত ক্ষতিকর। এক্সরে ফিল্ম, নেগেটিভ, ভিডিও আ অডিও ক্যাসেটের ফিতা, সানগ্লাস, ঘোলা বা রঙিন কাচে এসব ক্ষতিকর অতিবেগুনী ও অবলোহিত রশ্মি আটকায়না। তাই কোনোক্রমেই এগুলো দিয়ে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যাবে না। চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগ আরও জানিয়েছে, ১৩ ও ১৪ গ্রেডের ওয়েল্ডিং গ্লাস আ আর্ক গ্লাস দিয়ে নিরাপদে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যায়। ১১ গ্রেডের ওয়েল্ডিং গ্লাস দিয়েও গ্রহণ দেখা যাবে, তবে সেক্ষেত্রে দুটি গ্লাস একত্রে জোড়া দিয়ে ব্যবহার করতে হবে। কোনো ফিল্টার দিয়েই একনাগাড়ে বেশিক্ষণ তাকানো যাবে না। সোলার ফিল্টার ছাড়াও পিনহোল ক্যামেরা দিয়ে কোনো স্ক্রিনের ওপর সূর্যের প্রতিবিম্ব ফেলে গ্রহণ দেখা যেতে পারে।

সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্য বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্র নানা প্রস্তুতি নিয়েছে। এ পর্যবেক্ষণে আধুনিক যন্ত্রপাতিসহ থাকছে সকল ব্যবস্থা। রাজধানীর সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার ‘গ্রিন মডেল টাউন’ মান্ডায়। মেঘমুক্ত আকাশ থাকা সাপেক্ষে ক্যাম্প শুরু হবে সকাল ৬টা ১০ মিনিট থেকে। গ্রহণ শেষ হওয়া পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এই ক্যাম্প থেকে ছবি ও বৈজ্ঞানিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এই জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘটনা যথাযথভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য ক্যাম্পে ৮ ইঞ্চি স্মিড ক্যাসিগ্রেইন টেলিস্কোপ থাকবে।

ঢাকার বাইরে অনুসন্ধিৎসু চক্রের উদ্যোগে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে: পঞ্চগড়ে অনুসন্ধিৎসু চক্রের বোদা শাখার আয়োজনে বোদা পল্লী বিদ্যুৎ সংলগ্ন মাঠ, শীমুলতলি; রাজশাহীতে অনুসন্ধিৎসু চক্রের রাজশাহী শাখা ও অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি অব রুয়েট যৌথভাবে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে; ঝিনাইদহে অনুসন্ধিৎসু চক্রের ঝিনাইদহ শাখার উদ্যোগে বীরেশ্রষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়াম, কবি সুকান্ত সড়ক; বরিশালে অনুসন্ধিৎসু চক্রের বরিশাল শাখার আয়োজনে জেলার দু‘টি স্থানে বরিশাল সদরের মুক্তিযোদ্ধা পার্ক ও ভেগাই হালদার পাবলিক একাডেমি, আগৌলঝাড়ায় ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে।

সূর্যগ্রহণ ক্যাম্পে যোগদান ও পর্যবেক্ষণ সম্পর্কিত তথ্যের জন্য সর্বসাধারণকে অনুসন্ধিৎসু চক্রের কেন্দ্রীয় দপ্তর ৪৮/১, দক্ষিণ মুগদাপাড়া, ঢাকা-১২১৪, ইমেইল: [email protected], http://www.achokro.org; বা ফেসবুকে- http://www.facebook.com/Anushandhitshuchokro; ফোন:৭২৭৫৮৮৫, ০১৮১৯৯২৬১৬০ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ২০২২ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৬
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:২০
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭



আমাদের ব্রেইন বা মস্তিষ্ক কিভাবে কাজ করে লেখাটি সে বিষয়ে। এখানে এক শিম্পাঞ্জির কথা উদাহরণ হিসেবে টেনেছি মাত্র।

ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

×