২৭ তারিখের পর আন্দোলনের শুরু হইবে না কি সবাই ক্রিকেট নিয়া তামাশা হতাশা প্রকাশ করিবে সেই দিকে।আইন শৃংখলা পরিস্হিতি পুলিশের নিয়ণ্ত্রণে থাকিবে কি না,না কি উত্তেজীত জনতা অরাজকতা আরম্ভ করিবে সেইটা জানার দিকে,হয়তো কিছুই হবে না,মানুষ এখন অনেক স্বার্থপর,সুবিধাবাদী,তারা রাস্তায় আন্দোলনে নামিতে অনিচ্ছুক,প্রমাণ,বিনপির তত্তাবধায়ক সরকারের আন্দোলন,এক সাগর রক্তের বিনিময়েও অর্জিত হইলোনা।কিন্তু বুঝিতে হইবে,ব্রিটিশ ভারতের প্রথম স্বাধীনতার যূদ্ধ সংঘটিত হইয়াছিলো,যখন ব্রিটিশরা গরু এবং শূূকরের চর্বী দিয়া বন্দুকের গূলী বানাইয়া ছিলো,হিন্দূ -মূসলীম উভয় সৈন্য কেই বাধ্য করিয়াছিলো মুখ দিয়া গুলীর খোসা ছিড়িতে,তাহার পর ব্রিটীশদের শাসন এমনকি জীবন নিয়া টানাটানি করিয়াছিলো,ভারতীয় উপমহাদেশী মুসলীম-হিন্দূ সকলেই,বিশেষ করিয়া বাঙ্গালী,পাণ্জাবীরা ঐ স্বাধীনতার যুদ্ধে সবচেয়ে গুরূত্বপূর্ণ ভূমিকা পালণ করিয়াছিলো,পরবর্তীকালে প্রতিশোধের আগুণে পুড়িয়া ব্রিটিশরা, স্বর্ণ-রৌপ্যের লোভ দেখাইয়া দেশীয় দালাল[রাজাকার]দের দিয়া নির্মমভাবে সিপাহী বিদ্রোহ দমন করে,বিদ্রোহীদের লাশ বৃটিশ কুচক্রীরা গাছে ঝুলাইয়া দেয়,বণ্য পশু-পাখিরা সেইসব হতভাগ্যদের শবদেহ ভক্ষণ করে,সবশেষে বলিতে হয়,ধর্মের কল বাতাসে নড়ে,বাতাদের গতিবেগের উপর সবকিছু নির্ভর করে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩১