প্রাইভেটের ছেলে-মেয়েরাও রাজনীতিতে সচেতন হয়েছে বিরাট আকারে, এটা বোঝা গেল স্পষ্ট। স্রেফ একটা সফল আন্দোলন করেই তারা ঘরে ঢুকতে চাচ্ছে না। দেশের সংস্কার কাজেও থাকতে চায় পুরোপুরি। রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে যে কেউ যে তাদের শ্বাস নেওয়ার জায়গাটাও বিষাক্ত করে দিতে পারে, সেটা গত ১৬ বছরে তাদেরও টনক নাড়িয়েছে।
.
দ্বিতীয়ত, একটা আনকোরা, অনিশ্চিত ভবিষ্যতের রাজনৈতিক দলে যোগ দেওয়ার জন্য তাদের যে হানাহানি, সেটা বিস্ময়কর। এই দলটার এখনো দখলে নেই কোনো কাঁচাবাজার আর টেম্পু স্ট্যান্ড এর চান্দা বাজার, নেই কোন খাম্বার কমিশন। আছে বরং সদ্য ধাওয়া খেয়ে পালানো ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীর গুপ্ত হামলা, আর বাজার দখলে ব্যস্ত বাকি পুরনো দলগুলোর চোখ রাঙানির ভয়। এমন নয়া দলের নয়া পদের জন্য এমন আকাঙ্ক্ষা আশাজাগানিয়া।
.
সমস্যা হচ্ছে, তারা এই আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ করেছে পুরোপুরি দেশীয় ঐতিহ্য মেনেই।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


