সাকিব আল হাসানদের জন্য লীগ একটা দুর্দান্ত স্বর্ণখনি। শেয়ার কেলেঙ্কারি, জুয়ার প্রচারণা, ম্যাচ ফিক্সিংয়ের আশপাশে ঘুরে নিষিদ্ধ হওয়া একজন যে কারণে আওয়ামী লীগে ঢুকে, রিজেন্টের শাহেদ, কিংবা ক্যাসিনোর সম্রাটরাও একই কারণে ২০১০ থেকে ২০২৪-এর লীগে ঢুকেছিল।
.
জেনারেল আজিজ গং আশির দশকে ইনভেস্ট করে এই সময়ে হাজার গুণে তা উসুল করলো। আজিজ গংদের ইনভেস্টমেন্ট রিটার্নের এই অবিশ্বাস্য রেকর্ড স্বভাবতই প্রলুব্ধ করছে আল হাসান, শাওন বা রোকেয়া প্রাচীর মত পিশাচ উপসকদের। ভরসা দিচ্ছে সদলবলে পালানোর পরের সময়টাতে যে দর পতন সেখানে নার্ভ ধরে রেখে ইনভেস্ট করে যেতে। তারা নিশ্চিত, লটারি তাদের লাগবেই। এখানে তেমন কোনো ঝুঁকিও নাই।
আল হাসানরা বিশ্বাস করে ক্লাস নাইন-টেনের যে বাচ্চাটাকে তারা দল বেঁধে রাস্তায় খুন করেছে, তার ছোট ভাই, বড় ভাই, বন্ধুদের সাথে বাচ্চাটার বাপ-মা মুখিয়ে আছে তার ব্যাটে চার-ছয় দেখার জন্য। এখানে টাকার যেমন অভাব, বিনোদনেরও বড়ই অভাব।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


