somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আত্মজৈবনিক উপন্যাসঃ স্বপ্ন বাসর (পর্ব-১৭)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আত্মজৈবনিক উপন্যাসঃ স্বপ্ন বাসর (পর্ব- ১৬)

এ অনন্ত চরাচরে স্বর্গ মর্ত ছেয়ে
সবচেয়ে পুরাতন কথা, সব চেয়ে
গভীর ক্রন্দন ‘যেতে নাহি দিব’। হায়,
তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায়।

মধুপুরে সেবার প্রায় চার মাস ছিলাম আমরা। জুলাই আগস্ট মাসের দিকে শহরের অবস্থা কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে এল। আব্বা লোক মাধ্যমে শহরের অবস্থা সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজ খবর নিতেন। জানা গেল স্কুল কলেজ, কোর্ট কাচারী সব পুরোদমে চালু হয়ে গেছে। রাতে আংশিক কারফিউ থাকলেও দিনে থাকে না। মুক্তিযোদ্ধাদের গেরিলা গ্রুপের কিছু তৎপরতা থাকলেও শহরে মিলিটারি টহল আগের চেয়ে শিথিল, যদিও রাতে ঘরের বাইরে যাওয়া এখনও বিপজ্জনক। শহরে অনেক মানুষ ফিরে এসেছে। বাজার ও দোকানপাটগুলোতে বেচাকেনা শুরু হয়েছে। আব্বার ওকালতি পেশা ও আমাদের ভাইবোনদের পড়াশুনার ক্ষতি হচ্ছে দেখে আব্বা কিছুটা ঝুঁকি সত্ত্বেও শহরে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।

রাতে খাওয়া দাওয়ার পর দাদাজানের ঘরে সবার ডাক পড়লো। আব্বা-মা, তিন চাচা-চাচীমাসহ বড়রা সবাই হাজির হলেন। দৃশ্যত সেখানে আমার ও আলেয়ার উপস্থিতির কোন প্রয়োজন ছিল না। তারপরেও আমাদের দু’জনকে ডাকা হলো। পরদিন সকালে আমাদের রাজশাহী ফিরে যাওয়ার দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। তার আগে দাদাজান আমাদের সবার উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলতে চান।

আমাদের রাজশাহী ফিরে যাওয়ার কথা কয়েকদিন থেকে বাড়িতে আলোচনা হচ্ছিল। এই ক’দিন ধরেই বড় চাচীমার চোখে পানি। সংসারের সব কাজই করেন, তবে তাঁর চোখের পানি কখনো শুকায় না। আর আলেয়া তার সব চঞ্চলতা হারিয়ে অনেকটা নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে। সে শুকনা মুখে সারাদিন বাড়ির মধ্যে ঘুরে বেড়ায় আর মাঝে মাঝে করুণ চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলে, ‘তুমি আবার কবে আসবে, মেজভাই?’

আমি উত্তর দিতে পারি না। বুকের ভেতরটা জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যায়। একটা দলা পাকানো কষ্টের কান্না উঠে আসে ভেতর থেকে। কখনো ওর প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে অশ্রু লুকানোর চেষ্টা করি, আবার কখনো কান্না দমিয়ে রেখে কোনরকমে বলি, ‘আসবো, খুব শিগগিরই আসবো।’

মায়ের ওপর রাগ হয়, আব্বার ওপরেও। কিন্তু কেন রাগ হয়, জানিনা। মুখ ফুটে কাউকে কিছু বলতে পারি না। ঘুম হয়না, সারারাত জেগে থাকি। দিনের বেলা আমি আর আলেয়া পুকুর পাড়ে দু’জন মুখোমুখি বসে থাকি অথবা বাড়ির পাশে কলার বাগানে দু’টো গাছের পাশে দু’জন চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকি। কেউ কোন কথা বলি না। কেউ কারো দিকে প্রাণ খুলে তাকাতেও পারি না। কী এক যাদুমন্ত্রবলে দু’জন কিশোর কিশোরী নির্বাক হয়ে গেছে। যেন এদের সব কথা ফুরিয়ে গেছে। একজনকে বলার মতো আর একজনের কোন কথা নেই।

সবাই এসেছে কী না দাদাজান জানতে চাইলেন। তারপর ধীরে সুস্থে শান্ত গলায় বললেন, ‘তোমরা জানো, হামিদ তার পরিবার নিয়ে কাল সকালে রাজশাহী ফিরে যাচ্ছে। শহরের অবস্থা এখন মোটামুটি স্বাভাবিক হয়েছে। দীর্ঘদিন গ্রামে থাকায় হামিদের ওকালতি ব্যবসা এবং ওর ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার যথেষ্ট ক্ষতি হয়ে গেছে। গ্রামের মানুষ এই ক্ষতির ব্যাপারটা ঠিকমতো বুঝবে না। কিন্তু আমি বুঝি। তাই আমি মনে করি, আর দেরি না করে হামিদের রাজশাহী ফিরে যাওয়া দরকার।’
দাদাজান সাধারণত একটানা এত কথা কোনদিন বলেন না। ঘরে উপস্থিত সবাই নিশ্চুপ হয়ে শুনছে তাঁর কথা।
‘আমি হামিদ ও বড় বৌমার সাথে হেনা আলেয়ার ব্যাপারে কথা বলেছি। তারা দু’জনেই তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে প্রস্তুত আছে। বড় বৌমা কখনো তার ওয়াদার বরখেলাপ করবে না, আমি জানি। আমি আলেয়ার বাপ মায়ের সাথেও কথা বলেছি।’
দাদাজান দম নেওয়ার জন্য একটু থামলেন। তারপর আবার বললেন, ‘হেনার সাথে আলেয়ার বিয়ের ব্যাপারটা বহু বছর আগে থেকেই ঠিক হয়ে আছে। কোন দিক থেকে কোন দ্বিমত আগেও ছিল না, এখনও নাই। তবে এবার ওরা গ্রামে এসে দীর্ঘদিন থাকার কারণে ওদের দু’জনের মধ্যে মেলামেশা হয়েছে এবং বিয়ের প্রসঙ্গটা স্বাভাবিকভাবে সামনে চলে এসেছে। তা’ না হলে হয়তো এ প্রসঙ্গ এখনই উঠতো না।’

দাদাজান একটু থেমে আবার বললেন, ‘তোমরা এবার আমার কথাটা খুব মনোযোগ দিয়ে শোন। বাস্তব অবস্থার কারণে এখনই এই বিয়ের ব্যাপারে দু’দিক থেকে দুটো ভিন্ন সমস্যা আছে। হেনার দিক থেকে সমস্যা হলো সে সবে স্কুল পাশ করে কলেজে উঠেছে। লেখাপড়া শেষ করে চাকরি বাকরি বা ওর বাপের মতো ওকালতি পেশায় ঢুকতে ওর এখনো অনেক দেরি আছে। এত কম বয়সে ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করা যেমন ওর জন্য ঠিক হবে না, তেমনি ওর বাবা মার জন্যেও সমস্যা। হেনার বড় আরো দু’টো ভাই বোন আছে, সেটা মনে রাখা দরকার। তারপরেও হেনার বাপ মা এই অবস্থাতেই তার বিয়ে দিতে রাজি আছে বলে আমাকে জানিয়েছে। তবে আমার বিবেচনায় সেটা ঠিক হবে না। আর আলেয়ার দিক থেকে সমস্যা হলো, শহরের সমাজে না হলেও আমাদের গ্রামের সমাজে সে এখনই বিয়ের উপযুক্ত। তার বাপ মায়ের পক্ষে তাকে আর বেশিদিন ঘরে রাখা সম্ভব হবে না। আমাদের যেহেতু গ্রামে বাস করতে হয়, তাই গ্রামের সমাজ ব্যবস্থা আমাদের মেনে চলতে হয়। ইচ্ছা করলেই মেয়েকে অনির্দিষ্টকাল ঘরে রাখা যায় না।’
ঘরে পিন পতন নিরবতা। সবাই একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে দাদাজানের দিকে। দাদাজান আবার একটু দম নিয়ে বললেন, ‘সব দিক ভেবে চিন্তে আমি এ ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করি, তোমরা এ সিদ্ধান্ত মেনে নেবে।’
কেউ কিছু বলছে না দেখে দাদাজান বললেন, ‘তোমরা কিছু বলছো না কেন?’
আমি আর আলেয়া ছাড়া সবাই এক বাক্যে বললো, ‘আপনি যা বলবেন তাই হবে।’

দাদাজান অন্ধ হলেও বুঝতে পেরেছেন যে আমি আর আলেয়া কিছু বলিনি। তিনি আমাদের নাম ধরে ডেকে বললেন, ‘অল্প বয়সের কারণে তোমাদের মধ্যে আবেগ আছে, যা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু আবেগের বশবর্তী হয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিলে তা’ ভবিষ্যতে ক্ষতির কারণ হয়। তোমরা দু’জনেই আমার রক্ত। আমি কখনোই তোমাদের কোন ক্ষতি করবো না ভাই। তোমাদের জোড়া মেলানোর দায়িত্ব এখন থেকে আমার। তোমাদের ভবিষ্যৎ সুখী জীবনের জন্যেই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সিদ্ধান্ত মেনে নিলে তোমাদের মঙ্গল ছাড়া অমঙ্গল হবে না।’

এরপর কিছুক্ষণ থেমে দাদাজান তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানালেন। আমার বি,এ, পাশ না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ আরো চার পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে আলেয়াকে লেখাপড়া করে যেভাবেই হোক ম্যাট্রিকটা পাশ করতেই হবে। শহরের একটা শিক্ষিত ছেলের সাথে ফাইভ সিক্সে পড়া একটা গ্রাম্য মেয়ের বিয়ে হওয়া ভীষণ দৃষ্টিকটু। আলেয়া এখন যে ক্লাসে আছে, তাতে ম্যাট্রিক পাশ করতে তার এই চার পাঁচ বছর লেগেই যাবে। তখন হেনার বয়স হবে একুশ বাইশ, আলেয়ার হবে আঠারো উনিশ। বিয়ের জন্য তখন দু’জনের বয়সই হবে স্বাভাবিক। শহরের হিসাবে বরং কমই। তবুও তখন তাদের বিয়ে দেওয়া হবে। কোন অবস্থাতেই এ বিয়ে আর পেছানো হবে না। কিন্তু বি,এ, পাশ করলেই তো আর হেনা আয় রোজগার করতে শিখবে না। তার আরো পড়াশুনা আছে এবং তারপরে কর্মজীবনে প্রবেশ করতে করতে আরো দু’চার বছর সময় লেগে যাবে। এই সময়টুকু হেনা ও আলেয়ার প্রয়োজনীয় টাকা পয়সার জন্য ওদের যাতে কারো কাছে হাত পাততে না হয়, সে জন্য দাদাজান হেনা ও আলেয়ার নামে আলাদাভাবে পাঁচ পাঁচ দশ বিঘা সম্পত্তি লিখে দেবেন। এবং সেটা তিনি লিখে দেবেন আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই। কারণ ওদের বিয়ে হওয়া পর্যন্ত আরও চার পাঁচ বছর তিনি বেঁচে নাও থাকতে পারেন এবং সেই সম্ভাবনাই বেশি। এই সময়ের পরে আর আলেয়াকে ঘরে রাখা কোনমতেই সম্ভব না। তাই চার পাঁচ বছর পর ওদের বিয়ে হতেই হবে।

সিদ্ধান্ত জানানোর পর দাদাজান মা ও বড় চাচীমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘তোমরা মনোযোগ দিয়ে শোন। আমি নিজে হেনা ও আলেয়ার জোড়া মেলানোর দায়িত্ব নিয়েছি। আমি যদি বেঁচে নাও থাকি, তবু আমার নির্ধারণ করা সময়ে ওদের বিয়ে হতেই হবে। তোমরা যদি তাতে ব্যর্থ হও, আমি মৃত্যুর পরেও তোমাদের ক্ষমা করবো না। আর হেনা ও আলেয়ার বাপেরা শুনে রাখো, আমার অবর্তমানে এই নিস্পাপ ছেলেমেয়ে দুটোর জোড়া মিলিয়ে দিতে যদি তোমরা ব্যর্থ হও, তাহলে তোমরা কখনো আমার কবর জিয়ারত করতে যেও না।’

ঘরে উপস্থিত সবাই নিশ্চুপ। দাদাজান চোখে দেখেন না বলে কারো মনোভাব বুঝতে বুঝতে পারছেন না। তিনি সামান্য অস্থিরতা প্রকাশ করে বললেন, ‘কই, তোমরা কেউ কিছু বলছো না কেন? আলেয়ার মা, তুমি কী বলছো?’
‘আপনি যা বলবেন তাই হবে বাপজান।’
দাদাজান একে একে সবার মত জানতে চাইলেন। সবাই বড় চাচীমার মতো একই কথা বললেন। দাদাজান আমাকে আর আলেয়াকে তাঁর কাছে ডেকে নিয়ে বাকি সবাইকে ঘর থেকে চলে যেতে বললেন। তিনি আমাদের দু’জনকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষণ আদর করলেন। তাঁর মতো শক্তপোক্ত নিরাবেগ মানুষকেও একটু যেন আবেগ প্রবণ বলে মনে হলো। আমাদের দু’জনের মাথায় হাত বুলিয়ে তিনি কাঁপা কাঁপা স্বরে বললেন, ‘তোমাদের ভালোর জন্যেই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি ভাই। যদি সম্ভব হতো, তাহলে আমি আজই তোমাদের দু’জনের বিয়ে দিয়ে দিতাম। কিন্তু মাথা ঠাণ্ডা রেখে একটু ভেবে দেখ ভাই, এটা সম্ভব না। মাত্র তো চার পাঁচটা বছর। দেখতে দেখতেই চলে যাবে। তোমরা কোন পাপ করোনি। আল্লাহ নিশ্চয় তোমাদের মনোবাসনা পূর্ণ করবেন। তারপরেও আমার সিদ্ধান্তে তোমরা যদি কষ্ট পেয়ে থাকো তো আমাকে ক্ষমা করে দিও।’
আমরা দু’জনেই দাদাজানকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলাম।

এই আত্মজৈবনিক কাহিনীটি লিখতে শুরু করার পর থেকে এ পর্যন্ত একটি বাক্যের জন্যেও আমাকে থামতে হয়নি। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো ছবির মতো সাজানো আছে আমার স্মৃতির এ্যালবামে। সেখান থেকে ঘটনাগুলো বের করে এনে একের পর এক লিখে যাওয়ার জন্য থামার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু এখন আমার কলম থেমে যাচ্ছে। কারণ, এখন আমাকে লিখতে হবে পরদিন সকালে সরকার বাড়ির সদস্যদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের রাজশাহী রওনা হবার কথা। বিদায়ের এই ঘটনাটি বর্ণনা করার মতো শক্তি আমার কলমে নেই। আমি জানিনা, প্রেমিকার প্রেম ও মায়ের ভালোবাসার মতো স্বর্গীয় অনুভূতির কথা এই মর্ত্যের কোন লেখক তার কলম দিয়ে কোনদিন যথার্থভাবে লিখতে পেরেছেন কী না। আমি শুধু এটুকু বলতে পারি, সেদিনের সেই বিদায় বেলায় আলেয়া আর আমার পালক মায়ের কান্নাভেজা মুখ দুটো আজ এই চল্লিশ বছর পরেও আমি হুবহু মনে করতে পারি।
কত স্মৃতি হারিয়ে গেছে, কত ছবি ধূসর হয়ে গেছে। কিন্তু সেই দুটি মুখ, বিদায়ের সেই দৃশ্য পৃথিবীর সবচে’ শক্তিশালী ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবির চেয়েও লক্ষ কোটি গুণ স্বচ্ছ ও স্থায়ী হয়ে আটকে আছে আমার চোখে।
************************************************************
আত্মজৈবনিক উপন্যাসঃ স্বপ্ন বাসর (পর্ব-১৮)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×