
অনেকেই রেগে আগুন হবেন আমার কথায়, তারা আগুন হলে আমার করার কিছু নেই কারণ যেটা বাস্তবত আমি তাই বলছি। এর আগে আমি বলেছিলাম যে, ইসরাইল ইতিমধ্যেই আত্নসমর্পন করেছে! তখন ইসরাইলের মিথ ভেঙ্গে দিয়েছিল ইরান এবার ইরান ভেঙ্গে দিয়েছে ইসরাইলে হাড়গোড় অর্থাৎ অবকাঠামো। নেতানিয়াহু এখন মিউমিউ করছে; ইসরাইলিদের পিতা আমিরিকাকে ডেকেও যখন কোন কূলকিনারা হলোনা তখন মিউমিউ ছাড়া কোন উপায় আছে কী?
আরব ইসরাইলের ৬ দিনের যুদ্ধ অর্থাৎ ১৯৬৭ সালের ৫জুন থেকে ১০জুন পর্যন্ত ইসরায়েল এবং মিশর, জর্ডান ও সিরিয়ার মধ্যে সংঘটিত হয়। তখন মিশর, জর্ডান ও সিরিয়ার রাজাবাদশাদের বিশ্বাসঘাতকতার জন্য ইসরাইল জয়লাভ করে। তখন থেকে ইসরাইল ও পশ্চিমারা প্রচার চালাতে থাকে যে, ইসরাইল অপরাজেয়, ইসরাইল কারো কাছে হারেনা, ইসরাইলের দিকে কেউ চোখতুলে তাকাতেও সাহস পায়না।
তখন ইসরাইলের এই মিথ আরব রাজাবাদশাদের হিজড়ায় পরিনত করে অন্যদিক থেকে পশ্চিমাদের অফুরন্ত সাহায্য সহযোগীতায় ইসরাইলের অভাবনীয় উন্নতি সাধিত হয় অপরদিকে আরব রাজাবাদশারা জ্ঞানচর্চা বাদদিয়ে পশ্চিমাদের পদলেহনে প্রতিযোগিতা শুরু করে। সেই সংগে আরব রাজাবাদশারা তাদের পেট্রোডলারে বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দেয়; পোলাপান পয়দা করতে থাকে ডজনে ডজনে বউ কয়টা তার হিসেব নেই।
অন্যদিকে ইরান ইসলামী অভ্যুত্থানের পর সুদীর্ঘ পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞায় যখন পিঠ দেয়ালে তখন তাদের খুলে যায় অপার সম্ভাবনার দুয়ার তারা বুঝতে পারে যে নিজের পায়ে নিজেই দাড়াতে হবে। শুরু হয় তাদের জ্ঞান চর্চার বিপ্লব যা ইরানকে করেছে মহান এক অপরাজেয় জাতিতে; হাজার হাজার বছরে ইরানের হারার কোন ইতিহাস নেই। সুতরাং ইরানের মোল্লারাই প্রকৃত সিংহ।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:০২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




