আজকে পত্রিকায় বেরিয়েছে ”বিদ্যুৎ রির্ডি বিভাগকে সবচেয়ে দূর্নীতিগ্রস্থ হিসাবে চিহ্নিত করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটি” কথা হলো সারাদেশে বিদ্যুতের মায়াকান্না বহু আগে থেকে। লোডসেডিং মানুষ অতিষ্ট। আর সুযোগে মিটার রিডারদের দূর্নীতি খবরে আরো অতিষ্ট করে তুলল জনগণকে। যেখানে ভূয়া বিল বানিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা লোকসান করছে তারা কিভাবে এ চাকুরি পেলো তা জানা প্রয়োজন। মিটার রিডার ছোট চাকরি হলেও তারা সম্পদ গড়ে নিচ্ছে এ সুযোগেই। তাদের সম্পদের হিসাব কি সরকার চাইতে পারেনা? তারা কি দূদকের আওতায় আসতে পারেনা? সরকাররেক ভেবে দেখার সময় এসেছে। এছাড়াও যারা দূর্নীতি
ভিআইপি লাইন নিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ নিচ্ছেন তারা কি ভাবে সংযোগ পেলো তাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। যদি তা না করে তাহলে ভবিষ্যৎ বিদ্যুৎ সমস্যা আরো প্রকট আকার ধারন করবে কারন দূর্নীতির মাধ্যমে সুবিধা আদায় করার ধান্দায় থাকবেন জনগণ। আর ফল কিন্তু দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়।
বিদ্যুতে মিটার রিডিং কিংবা চুরি রোধে প্রিপেইড মিটারকেই উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন। চট্টগ্রামে বিভিন্ন অঞ্চলে এর উপকার নিশ্চয় জনগন পাচ্ছেন। সরকারও তাতে লাভবান হচ্ছে এ টা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি। কারন এ ক্ষেত্রে মিটার রিডিং নেওয়া প্রয়োজন নেই, বিদ্যুৎ ব্যবহার করার পূর্বেই বিল পরিশোধ করতে হয়। সরকার কোনটা বেছে নেবে সেটাই আমরা অপেক্ষা করছি।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



