পদ্মা সেতুর কনসালটেন্ট হিসাবে বিশ্বব্যাংকের বরাদ্দ ছিলো ৪৭ লাখ ডলার অর্থাৎ ৩৭৬ কোটি টাকা। এসএনসি-লাভালিন এই কাজ পাবার জন্য সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল হোসেনের তত্বাবধানে এর ১২ শতাংশ হিসাবে ঘুষ দিতে রাজী হয়েছিলো। বাংলা টাকায় যার পরিমাণ দাড়ায় ৪৫ কোটি ১২ লাখ টাকা। এই ঘুষের টাকার ভাগ-বাটোয়ারার যে সমঝোতা হয়েছিলো তা নিম্নরুপঃ
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন--৪%
সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী--২%
মুজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী (নিক্সন চৌধুরী হুইপ নূরে আলম চৌধুরীর ছোট ভাই। নূরে আলম চৌধুরী লিটন চৌধুরী নামে পরিচিত এবং এ লোক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাইয়ের ছেলে। )--২%
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউর রহমান--১%
সাবেক সেতুসচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া--১%
খন্দকার এম হোসেন (পুতুলের স্বামী)--২%
পদ্মা সেতুর দূর্নীতির খবর প্রকাশিত হবার পর-পরই নানা মিডিয়াতে এই নিয়ে গুন্জন ছিলো। সেই গুন্জনই এখন সত্যি প্রমাণিত হলো।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



